ইলীশায়
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইলীশায়[2] (হিব্রু ভাষায়: אֱלִישָׁע, ʾĔlīšāʿ; প্রাচীন গ্রিক: Ἐλισ[σ]αῖος, Elis[s]aîos বা Ἐλισαιέ, Elisaié; আরবি: اليسع, প্রতিবর্ণীকৃত: Alyasāʿ) ছিলেন হিব্রু বাইবেল অনুসারে একজন ভাববাদী ও অলৌকিক সাধক। নূতন নিয়ম[3] ও কুরআনেও[৬:৮৬][৩৮:৪৮] উদ্ধৃত ইলীশায়কে ইহুদিধর্ম, খ্রিস্টধর্ম, ইসলাম, দ্রুজ ও বাহাই ধর্মে একজন নবী হিসেবে শ্রদ্ধা করা হয়।[4]
ইলীশায়
| |
---|---|
ভাববাদী | |
জন্ম | আনু. ৮৮৫ খ্রী.পূ. আবেল-মহোলা, ইস্রায়েল রাজ্য |
বাসস্থান | ইস্রায়েল রাজ্য |
মৃত্যু | আনু. ৭৯০ খ্রী.পূ. শমরিয়া, ইস্রায়েল রাজ্য |
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন | |
উৎসব | ১৭ জুন |
যার দ্বারা প্রভাবিত | এলিয় |
ঐতিহ্য বা ধরন | যিহূদীয়-খ্রীষ্টীয়, ইসলামি, দ্রুজ, বাহাই |
বাইবেলীয় বর্ণনায় তিনি এলিয়ের একজন শিষ্য ও আশ্রিত ব্যক্তি। এলিয় ঘূর্ণবায়ুতে স্বর্গারোহণের পর ইলীশায়কে তাঁর ক্ষমতার দ্বিগুণ অংশ দিয়েছিলেন এবং ইলীশায় নবীদের পুত্রদের নেতা হিসাবে গৃহীত হয়েছিলেন। ইলীশায় তখন এলিয়ের চেয়ে দ্বিগুণ অলৌকিক কাজ করতে শুরু করেন।
শমরিয়াতে বসতি স্থাপনের আগে ইলীশায় কর্মিল পর্বতে কিছু সময় অতিবাহিত করেছিলেন। তিনি ইস্রায়েল দেশে সুপরিচিত হয়ে উঠেছিলেন এবং ছয় দশক ধরে (৮৯২–-৮৩২ খ্রীষ্টপূর্ব) “ইস্রায়েলের ভাববাদী” পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। সৈন্য ও রাজাদের সাহায্য করার কারণে তাকে দেশপ্রেমিক বলা হয়।[5]