ওরহান পামুক
সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী / From Wikipedia, the free encyclopedia
ফেরিত ওরহান পামুক (সাধারনত ওরহান পামুক নামে পরিচিত; জন্ম ৭ জুন ১৯৫২) একজন তুর্কি ঔপন্যাসিক, চিত্রণাট্য সম্পাদক, শিক্ষক এবং ২০০৬ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি তুরস্কের অন্যতম প্রধান লেখক,[1] বিশ্বের ৬০টিরও অধিক ভাষায় তার ১১ মিলিয়নের (১কোটি ১০ লক্ষ) বেশি বই বিক্রি হয়েছে,[2] যার ফলশ্রুতিতে তিনি পরিণত হয়েছেন তুরস্কের সবচেয়ে প্রচারিত কথাসাহিত্যকে।[3]
এই জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধটির তথ্য যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত সূত্র থেকে উদ্ধৃতিদান করা প্রয়োজন। |
ওরহান পামুক | |
---|---|
জন্ম | ফেরিত ওরহান পামুক (1952-06-07) ৭ জুন ১৯৫২ (বয়স ৭১) ইস্তাম্বুল, তুরস্ক |
পেশা | ঔপন্যাসিক, চিত্রসম্পাদক, তুলনামূলক সাহিত্য এবং রচনার অধ্যাপক (কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়) |
জাতীয়তা | তুর্কি |
সময়কাল | ১৯৭৪ - বর্তমান |
ধরন | উপন্যাস |
বিষয় | সাহিত্য, চিত্রকর্ম, প্রাচ্য-পাশ্চাত্য সম্পর্ক |
সাহিত্য আন্দোলন | উত্তরাধুনিক সাহিত্য |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি |
|
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | আন্তর্জাতিক IMPAC ডাবলিন সাহিত্য পুরস্কার ২০০৩ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ২০০৬ সনিং পুরস্কার ২০১২ |
ওয়েবসাইট | |
www |
ইস্তাম্বুল এ জন্ম নেয়া পামুক দ্য হোয়াইট ক্যাসল, দ্য ব্ল্যাক বুক, দ্য নিউ লাইফ, মাই নেম ইজ রেড, স্নো ও দ্য মিউজিয়াম অফ ইনোসেন্স এর রচয়িতা।
সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ছাড়াও (নোবেল প্রাপ্ত প্রথম তুর্কি) পামুক অজস্র পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। মাই নেম ইজ রেড ২০০২ সালে অর্জন করে Prix du Meilleur Livre Étranger, Premio Grinzane Cavour এবং ২০০৩ সালে International IMPAAC Dublin Literary Award.
ইউরোপীয়ান রাইটার্স পার্লামেন্ট (ইউরোপীয় লেখকদের সংসদ) পামুক এবং হোসে সারামাগো এর যৌথ প্রস্তাবনার ফসল।[4] অটোমান সাম্রাজ্য-এ আর্মেনিয় গণহত্যা সম্পর্কে মন্তব্য করায় ২০০৫ সালে তুরস্কে তাকে বিচারের সম্মুখীন হতে হয়। পামুকের নিজস্ব বক্তব্য, জন্মভূমিতে বাক-স্বাধীনতা এর অভাবের প্রতি আলোকপাত করাই তার উদ্দেশ্য ছিল। এর ফলশ্রুতিতে মিছিলে তার বই পোড়ানো হয়। তাকে হত্যার চেষ্টাও করা হয়[5]