লরেন্স অব অ্যারাবিয়া (চলচ্চিত্র)
From Wikipedia, the free encyclopedia
লরেন্স অব অ্যারাবিয়া (ইংরেজি: Lawrence of Arabia, অনুবাদ 'আরবের লরেন্স') হল ডেভিড লিন পরিচালিত ১৯৬২ সালের ব্রিটিশ-মার্কিন মহাকাব্যিক ঐতিহাসিক নাট্য চলচ্চিত্র। এটি টি. ই. লরেন্সের জীবনের ঘটনা অবলম্বনে রচিত সেভেন পিলার্স অব উইজডম বই অবলম্বনে নির্মিত। হরাইজন পিকচার্স কোম্পানির ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেন স্যাম স্পাইজেল এবং চিত্রনাট্য রচনা করেন রবার্ট বোল্ট ও মাইকেল উইলসন। ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন পিটার ওটুল। এটি বিশ্বব্যাপী চলচ্চিত্রের ইতিহাসের সর্বাকালের অন্যতম সেরা ও প্রভাবশালী চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। মরিস জেরের করা ছবিটির নাট্যধর্মী সুর ও ফ্রেডি ইয়ংয়ের সুপার প্যানাভিসন ৭০ চিত্রায়ন ব্যাপক সমাদৃত হয়।[4]
লরেন্স অব অ্যারাবিয়া | |
---|---|
পরিচালক | ডেভিড লিন |
প্রযোজক | স্যাম স্পাইজেল |
চিত্রনাট্যকার |
|
উৎস | টি. ই. লরেন্স কর্তৃক সেভেন পিলার্স অব উইজডম |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | মরিস জের |
চিত্রগ্রাহক | ফ্রেডি ইয়ং |
সম্পাদক | অ্যান ভি. কোট্স |
প্রযোজনা কোম্পানি | হরাইজন পিকচার্স |
পরিবেশক | কলম্বিয়া পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ২২২ মিনিট |
দেশ | |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $১৫ মিলিয়ন[3] |
আয় | $৭০ মিলিয়ন[3] |
৩৫তম একাডেমি পুরস্কারে ছবিটি ৭টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে: শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও পরিচালনা, মৌলিক সুর, চিত্রগ্রহণ, চিত্রসম্পাদনা, শিল্প নির্দেশনা ও শব্দগ্রহণ; এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা, পার্শ্ব অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ গৃহীত চিত্রনাট্য বিভাগে মনোনয়ন লাভ করে। ২০তম গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারে ছবিটি শ্রেষ্ঠ নাট্য চলচ্চিত্র ও শ্রেষ্ঠ পরিচালকসহ ৬টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে। এছাড়া ১৬তম বাফটা পুরস্কারে ছবিটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র - যে কোন উৎস ও শ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ চলচ্চিত্রসহ ৪টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করে।
"সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক ও নান্দনিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ" বিবেচনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেস ১৯৯১ সালে ছবিটিকে জাতীয় চলচ্চিত্র রেজিস্ট্রিতে সংরক্ষণের জন্য নির্বাচন করে।[5] ছবিটি ১৯৯৮ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের ১০০ বছর... ১০০ চলচ্চিত্র তালিকায় ৫ম স্থান[6] ও ২০০৭ সালের হালনাগাদকৃত তালিকায় ৭ম স্থান অধিকার করে। ১৯৯৯ সালে ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের শীর্ষ ১০০ ব্রিটিশ চলচ্চিত্র তালিকায় ৩য় স্থান অধিকার করে।[7]