![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/01/Pahoeoe_fountain_original.jpg/640px-Pahoeoe_fountain_original.jpg&w=640&q=50)
লাভা
From Wikipedia, the free encyclopedia
লাভা বলতে কোনো আগ্নেয়গিরি থেকে নিঃসৃত গলিত পাথর বা তা থেকে জমাট বাঁধা পাথরকে বোঝানো হয়। কোনো কোনো গ্রহ এবং উপগ্রহের ভূ-অভ্যন্তরে লাভা থাকে। যেমন পৃথিবীর ভূ-অভ্যন্তরেও লাভা রয়েছে। লাভা যখন কোনো আগ্নেয়গিরি থেকে বেরিয়ে আসে তখন এর উষ্ণতা থাকে ৭০০° সেলসিয়াস থেকে ১২০০° সেলসিয়াস। থিক্সোট্রপিক এবং শীয়ার থিনিং ধর্মের জন্য ঠান্ডা হওয়া বা জমাট বাঁধার আগে লাভা জলের থেকে ১,০০,০০০ গুণ অবধি সান্দ্র হতে পারে।[1][2]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/01/Pahoeoe_fountain_original.jpg/640px-Pahoeoe_fountain_original.jpg)
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/f/f1/Aa_large.jpg/640px-Aa_large.jpg)
আগ্নেয়গিরি থেকে বিস্ফোরণহীণভাবে উদগীরিত লাভা যখন ভূপৃষ্ঠে বয়ে যায় তখন তাকে লাভা প্রবাহ বলা হয়। এই লাভা প্রবাহকেই সাধারণভাবে লাভা বলা হয়। এই লাভা জমাট বেঁধে আগ্নেয় শিলা গঠন করে। বিস্ফোরণ যুক্ত উদগীরণ-এর ক্ষেত্রে আগ্নেয় ভস্ম বা আগ্নেয় ছাই এবং আগ্নেয় বস্তুকণা বা টেফ্রা-র মিশ্রণ উদগীরিত হয়। লাভা কথাটি সম্ভবত ল্যাটিন শব্দ লাবেস (labes) থেকে এসেছে, যার অর্থ গড়িয়ে পড়া[3][4]। ১৭৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ মে থেকে ৪ জুন-এর মাঝামাঝি কোনো সময়ে ফ্র্যন্সিস্কো জেরাও নামের এক ব্যক্তি ভিসুভিয়াস পর্বতের অগ্ন্যুৎপাত সম্পর্কে লিখতে গিয়ে এই কথাটির প্রথম ব্যবহার করেন[5]।