আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের একটি রেল স্টেশন / From Wikipedia, the free encyclopedia
আগরতলা রেলওয়ে স্টেশনটি ৫.৫ কিমি (৩.৪ মা) ত্রিপুরা থেকে দুরে অবস্থিত ।এটি উত্তর-পূর্ব ভারতের দ্বিতীয় রাজধানী শহর ( গুয়াহাটি, আসামের পরে) যা দেশের রেলওয়ে মানচিত্রের সাথে সংযুক্ত, তাছাড়া আগরতলা স্বাধীন ভারতের প্রথম রাজ্য রাজধানী যা একটি রেল নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত। [2]২০১৫ এর আগে ৪১৩-কিলোমিটার (২৫৭ মা) রুটটি লুমডিংয়ের সাথে একটি মিটার-গেজ ট্র্যাকের সাথে সংযুক্ত ছিল, কিন্তু ২০১৬ সালে গেজকে ব্রডগেজে রূপান্তর করার পরে, ট্র্যাকটি সরাসরি গুয়াহাটি এবং ভারতের বাকি অংশের সাথে সংযুক্ত হয়েছে।
আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
ভারতীয় রেল স্টেশন | |
অবস্থান | বাদরঘাট, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা, ত্রিপুরা ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৭′৩৪″ উত্তর ৯১°১৬′৪২″ পূর্ব |
উচ্চতা | ২৫ মি (৮২ ফু) |
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল |
পরিচালিত | উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেল |
প্ল্যাটফর্ম | ৩ |
রেলপথ | ১৫[1] |
সংযোগসমূহ | বাস, অটো রিক্সা |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | ভূমিগত (আদর্শ) |
পার্কিং | আছে |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | চালু |
স্টেশন কোড | AGTL |
অঞ্চল | উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেল |
বিভাগ | লামডিং রেলওয়ে বিভাগ |
ইতিহাস | |
চালু | ২০০৮; ১৬ বছর আগে (2008) |
পুনর্নির্মিত | ২০১৬; ৮ বছর আগে (2016) |
বৈদ্যুতীকরণ | নাই |
যাতায়াত | |
যাত্রীসমূহ | ১০,০০০ (approx) |
অবস্থান | |
আগরতলা থেকে সাব্রুমে রাজ্যের চরম দক্ষিণ প্রান্তের দিকে সংযোগের জন্য একটি নির্মাণাধীন ট্র্যাক চলছে, যা ৩ অক্টোবর ২০১৯-এ সম্পূর্ণ হয়েছে। রাজ্যে মোট ২১ টি নির্মিত স্টেশন এবং কয়েকটি নির্মাণাধীন স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে চুরাইবাড়ি উত্তর দিক দিয়ে শেষ এবং দক্ষিণ দিকে সাব্রুমের কাজ করাও সম্পন্ন।রাজধানী থেকে উত্তর অঞ্চলের শেষ স্টেশনের দিকে মোট ট্র্যাকের দৈর্ঘ্য প্রায়। ১৫৩ কিমি (৯৫ মা), যার পরে আসামের অঞ্চল শুরু হয়। স্টেশন থেকে শহরে পৌঁছানোর জন্য প্রচুর পরিবহণের মাধ্যম রয়েছে।