আর্নেস্ট টমাস সিন্টন ওয়াল্টন (অক্টোবর ৬, ১৯০৩ - জুন ২৫, ১৯৯৫) একজন আইরিশ পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে জন ডগলাস কক্‌ক্রফ্‌টের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ওয়াল্টন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত একমাত্র আইরিশ। তার নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তির কারণ ছিল, "কৃত্রিমভাবে ত্বরিত পারমাণবিক কণার মাধ্যমে পরমাণুর কেন্দ্রভাগের ট্রান্সমিউটেশন নিয়ে গবেষণা"।

দ্রুত তথ্য আর্নেস্ট টমাস সিন্টন ওয়াল্টন, জন্ম ...
আর্নেস্ট টমাস সিন্টন ওয়াল্টন
Thumb
Ernest Walton
জন্ম6 October 1903
Dungarvan, আয়ারল্যান্ড
মৃত্যু২৫ জুন ১৯৯৫(1995-06-25) (বয়স ৯১)
বেলফাস্ট, উত্তর আয়ারল্যান্ড
জাতীয়তাআইরিশ
পরিচিতির কারণThe first disintegration of an atomic nucleus by artificially accelerated protons ("splitting the atom")
পুরস্কারপদার্থবিজ্ঞানে ণবেল পুরস্কার (১৯৫১)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপদার্থবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহট্রিনিটি কলেজ ডাবলিন
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
Methodist College Belfast
ডক্টরাল উপদেষ্টাআর্নেস্ট রাদারফোর্ড
বন্ধ
Thumb
আর্নেস্ট ওয়াল্টন

ওয়াল্টনের জন্ম আয়ারল্যান্ডের কান্ট্রি ওয়াটারফোর্ডের ডাংগারভানে। তাদের বাড়ির নাম এপওয়ার্থ কটেজ যা অ্যাবিসাইডের স্ট্রান্ডসাইড সাউথে অবস্থিত। তার বাবা রেভারেন্ড জন ওয়াল্টন (১৮৭৪ - ১৯৩৬) একজন মেথডিস্ট মন্ত্রী ছিলেন। তার মা'র নাম আনা সিন্টন (১৮৭৪ - ১৯০৬)।

গবেষণা কর্ম

জন ডগলাস কক্‌ক্রফ্‌ট এবং আর্নেস্ট ওয়াল্টনই সর্বপ্রথম পরমাণুর কেন্দ্রীনের বিস্তৃত গঠন ব্যাখ্যা করেন। ১৯২০ এবং ১৯৩০-এর দশকে তারা লর্ড রাদারফোর্ডের সাথে কেমব্রিজে অবস্থিত ক্যাভেন্ডিশ গবেষণাগারে বেশ কিছু পরীক্ষা চালান। তারা এমন একটি ত্বরক যন্ত্র নির্মাণ করেন যার দ্বারা বিভিন্ন মৌলের পরমাণুর কেন্দ্রীনে দ্রুতগামী প্রোটন নিক্ষেপ করা সম্ভব হয়। নিক্ষেপের রুপান্তরগত ফলাফলগুলো তারা পর্যবেক্ষণ করেন। সেই সময় ক্যাভেন্ডিশ গবেষণাগারে পৃথিবী বিখ্যাত অনেক বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীর সমাবেশ ঘটেছিল। এদের মধ্যে আরও রয়েছেন জেমস চ্যাডউইক এবং জর্জ গ্যামো

বহিঃসংযোগ

Wikiwand in your browser!

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.

Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.