আহমেদ তৌফিক পাশা
From Wikipedia, the free encyclopedia
আহমেদ তৌফিক পাশা (উসমানীয় তুর্কি: احمد توفیق پاشا; ১১ ফেব্রুয়ারি ১৮৪৫ – ৮ অক্টোবর ১৯৩৬) ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের শেষ উজিরে আজম। ১৯৩৪ সালে পদবী আইন চালু হওয়ার পর তিনি ওকদাই পদবী গ্রহণ করেন এবং আহমেদ তৌফিক ওকদাই নামে পরিচিত হন।[1]
দ্রুত তথ্য আহমেদ তৌফিক পাশাপাশা, উসমানীয় সাম্রাজ্যের উজিরে আজম ...
আহমেদ তৌফিক পাশা | |
---|---|
উসমানীয় সাম্রাজ্যের উজিরে আজম | |
কাজের মেয়াদ ২১ অক্টোবর ১৯২০ – ৪ নভেম্বর ১৯২২ | |
সার্বভৌম শাসক | পঞ্চম মুহাম্মদ |
পূর্বসূরী | দামাত ফরিদ পাশা |
উত্তরসূরী | দপ্তর বিলুপ্ত |
কাজের মেয়াদ ১১ নভেম্বর ১৯১৮ – ৩ মার্চ ১৯১৯ | |
সার্বভৌম শাসক | ষষ্ঠ মুহাম্মদ |
পূর্বসূরী | আহমেদ ইজ্জত পাশা |
উত্তরসূরী | দামাত ফরিদ পাশা |
কাজের মেয়াদ ১৩ এপ্রিল ১৯০৯ – ৫ মে ১৯০৯ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় আবদুল হামিদ |
পূর্বসূরী | হুসাইন হিলমি পাশা |
উত্তরসূরী | হুসাইন হিলমি পাশা |
পররাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৮৯৯ – ১৯০৯ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় আবদুল হামিদ |
প্রধানমন্ত্রী | হালিল রিফাত পাশা মুহাম্মদ সাইদ পাশা মুহাম্মদ ফরিদ পাশা কামিল পাশা হুসাইন হিলমি পাশা |
পূর্বসূরী | সাইদ হালিম পাশা |
উত্তরসূরী | মুহাম্মদ রিফাত পাশা |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (১৮৪৫-০২-১১)১১ ফেব্রুয়ারি ১৮৪৫ কনস্টান্টিনোপল, উসমানীয় সাম্রাজ্য |
মৃত্যু | ৮ অক্টোবর ১৯৩৬(1936-10-08) (বয়স ৯১) ইস্তানবুল, তুরস্ক |
জাতীয়তা | তুর্কি |
রাজনৈতিক দল | কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রোগ্রেস |
বন্ধ
তিনি মোট তিনবার উজিরে আজম হয়েছিলেন। দ্বিতীয় আবদুল হামিদের সময় ১৯০৯ সালে প্রথমবার, ষষ্ঠ মুহাম্মদের সময় ১৯১৮ সাল থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয়বার এবং ১৯২০ সাল থেকে ১৯২২ সাল পর্যন্ত তৃতীয়বার তিনি এই পদে ছিলেন। এছাড়াও তিনি একজন কূটনৈতিক, সিনেটের সদস্য এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।