![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/bf/AdlaiEStevenson1900-1965.jpg/640px-AdlaiEStevenson1900-1965.jpg&w=640&q=50)
এগহেড
From Wikipedia, the free encyclopedia
মার্কিন ইংরেজি অপভাষায়, এগহেড হল একটি বুদ্ধিজীবিতা-বিরোধী বিদ্রূপাত্মক শব্দ যা সে সকল বুদ্ধিজীবী বা ব্যক্তিবর্গকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যারা তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রহের কারণে সাধারণ মানুষের অতি নাগালের বাইরে এবং বাস্তবজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, যৌন আগ্রহ প্রভৃতির অভাবসম্পন্ন বলে বিবেচিত হয়। এটি ছিল বিশ্বব্যাপী অভিজাতশ্রেণী-বিরোধী একটি সামাজিক আন্দোলনের অংশ, যা দাবি করত যে, কেবল ডিগ্রিধারী বুদ্ধিজীবীরাই একমাত্র যোগ্যতাসম্পন্ন লোক নয়, বরঞ্চ শ্রেণী, বর্ণ ও লিঙ্গ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের মাঝেই গুরুতর মানব বুদ্ধিমত্তা খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।[1]
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/b/bf/AdlaiEStevenson1900-1965.jpg/640px-AdlaiEStevenson1900-1965.jpg)
একটি সমার্থক কিন্তু অসম্মানজনক নয় এমন ব্রিটিশ পারিভাষিক শব্দ হল বফিন।[2] ১৯৫০-এর দশকে এগহেড পরিভাষাটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে যায়, যখন ভাইস-প্রেসিডেন্ট প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন তা নির্বাচিত ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী অ্যাডলাই স্টিভেন্সনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন। ২০০৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী প্রচারণায় ক্লিনটনের উপদেষ্টা পল ব্যাগেলা সিনেটর বারাক ওবামার সমর্থকদের ব্যপারে বর্ণনা করতে গিয়ে উক্ত শব্দটি ব্যবহার করে বলেন, "শুধু কতিপয় এগহেড আর আফ্রিকান-মার্কিনীদের সাথে নিয়ে ওবামা নির্বাচনে জয়ী হতে পারবে না।"[3]