ওড়িশা সরকার
From Wikipedia, the free encyclopedia
ওড়িশা সরকার ওড়িশা রাজ্য ও তার ৩০ টি জেলার সর্বোচ্চ শাসনতান্ত্রিক কর্তৃপক্ষ। এটি ওড়িশা রাজ্য সরকার বা স্থানীয় নামে রাজ্য সরকার নামেও পরিচিত। রাজ্যপাল সহ একটি শাসনবিভাগ, একটি আইনবিভাগ ও একটি বিচারবিভাগ নিয়ে এই সরকার গঠিত।
সরকারের আসন | ভুবনেশ্বর |
---|---|
কার্যনির্বাহী | |
রাজ্যপাল | প্রফেসর ড। গণেশ লাল |
মুখ্যমন্ত্রী | নবীন পট্টনায়ক (বিজেডি) |
আইনসভা | |
বিধানসভা |
|
স্পিকার | প্রাদীপ কুমার আমাত, (বিজেডি) |
ডেপুটি স্পিকার | সানন্দা মারান্দি, (বিজেডি) |
বিধানসভার সদস্য | ১৪৭ |
বিচার বিভাগ | |
উচ্চ আদালত | ওড়িশা হাইকোর্ট, কটক |
প্রধান বিচারপতি | বিচারপতি কল্পেশ সত্যেন্দ্র জাভেরি |
ভারতের অন্যান্য রাজ্যগুলির মতোই, রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান রাজ্যপাল কেন্দ্রীয় সরকারের সুপারিশ অনুসারে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচিত হন। তবে তার পদটি মূলত আনুষ্ঠানিক। মুখ্যমন্ত্রী সরকারের প্রধান, এবং তার হাতেই রাজ্যের প্রকৃত শাসনক্ষমতা ন্যস্ত থাকে। ভুবনেশ্বর ওড়িশার রাজধানী, এবং এই শহরের রাজ্যটির বিধানসভা (বিধানসভা) এবং সচিবালয় অবস্থিত। ওড়িশা হাই কোর্ট কটকে অবস্থিত। এর এক্তিয়ারভুক্ত এলাকা হল সমগ্র ওড়িশা।[1]
ওড়িশার বর্তমান বিধানসভা এককক্ষবিশিষ্ট। বর্তমানে এক সদস্য সংখ্যা ১৪৭। এঁরা বিধায়ক নামে পরিচিত। বিধায়করা প্রতি পাঁচ বছরের জন্য ওড়িশার জনগণ কর্তৃক সরাসরি নির্বাচিত হন।[2]
ভারতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ২১ জন সংসদ সদস্য ও রাজ্যসভায় ১০ জন সংসদ সদস্য ওড়িশা রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে। লোকসভায় সাধারণ নির্বাচনে ২১ টি আসনে নির্বাচন হয়, যার মধ্যমে প্রার্থী নির্বাচিত হন। রাজ্যসভার সদস্যগণ তাদের রাজনৈতিক দলগুলির মাধ্যমে আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং/বা মনোনীত হন।