জন ও’কিফ
চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
জন ও’কিফ, এফআরএস (জন্ম: ১৯ নভেম্বর, ১৯৩৯) নিউ ইয়র্ক নগরীতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন স্নায়ুবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক। তিনি ইনস্টিটিউট অব কগনিটিভ নিউরোসায়েন্সে (সংজ্ঞানাত্মক স্নায়ুবিজ্ঞান গবেষণা প্রতিষ্ঠান) অধ্যাপনা করছেন। হিপোক্যাম্পাসে স্থাপিত কোষ আবিষ্কারের জন্য তিনি পরিচিতি পেয়েছেন। ২০১৪ সালে মে-ব্রিট মোজার ও এডওয়ার্ড মোজারের সাথে যৌথভাবে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার পান।[1]
জন ও’কিফ | |
---|---|
জন্ম | নিউইয়র্ক সিটি | ১৮ নভেম্বর ১৯৩৯
নাগরিকত্ব |
|
মাতৃশিক্ষায়তন |
|
পরিচিতির কারণ | প্লেস সেল উদ্ভাবক |
পুরস্কার | চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০১৪) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | স্নায়ুবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন |
অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | (১৯৬৭) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | রোল্যান্ড মেলজ্যাক |
ওয়েবসাইট | www |
অভিবাসিত আইরিশ দম্পতির সন্তান ও’কিফ নিউইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। ম্যানহাটানের রেজিস হাইস্কুলে পড়াশোনা শেষে নিউইয়র্কের সিটি কলেজে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।[2][3] রোন্যাল্ড মেলজাকের সাথে মন্ট্রিলের ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিজিওলজিক্যাল সাইকোলজি বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন।[4][5] ১৯৬৭ সালে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে পড়তে যান। ১৯৮৭ সালে অধ্যাপক হিসেবে মনোনীত হন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দ্বৈত নাগরিক হিসেবে রয়েছেন জন ও’কিফ।
রয়্যাল সোসাইটির ফেলো জন ও’কিফ ২০০১ সালে ফেল্ডবার্গ ফাউন্ডেশন পুরস্কার ও ২০০৬ সালে লিন নাদেলের সাথে যৌথভাবে গ্রমেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। নিউরোসায়েন্সে অসামান্য অবদানের জন্য গ্রুবার পুরস্কার পান।[6][7]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.