জে. রবার্ট অপেনহাইমার
মার্কিন তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী / From Wikipedia, the free encyclopedia
জে. রবার্ট অপেনহাইমার (জন্ম: জুলিয়াস রবার্ট অপেনহাইমার (ইংরেজি: Julius Robert Oppenheimer; /ˈɒpənhaɪmər/; ২২ এপ্রিল, ১৯০৪ - ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৭)[1] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে ম্যানহাটন প্রকল্পের লস আলামস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির পরিচালক ছিলেন। আণবিক বোমা আবিষ্কারের জন্য তাঁকে আণবিক বোমার জনক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।[2]
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
জে. রবার্ট অপেনহাইমার | |
---|---|
জন্ম | (১৯০৪-০৪-২২)২২ এপ্রিল ১৯০৪ |
মৃত্যু | ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৭(1967-02-18) (বয়স ৬২) প্রিন্সটন, নিউজার্সি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
নাগরিকত্ব | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় গ্যোটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়ন টোলম্যান-অপেনহাইমার-ভোলকফ সীমা অপেনহাইমার-ফিলিপস প্রক্রিয়া বর্ন-অপেনহাইমার অঙ্কফল |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্যাথরিন অপেনহাইমার |
সন্তান | পিটার অপেনহাইমার (পুত্র) ক্যাথরিন "টনি" অপেনহাইমার সিলবার (কন্যা) |
পুরস্কার | এনরিকো ফের্মি পুরস্কার |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি লস আলামস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স স্টাডি |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ম্যাক্স বর্ন |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | স্যামুয়েল ডব্লিউ. অল্ডারসন ডেভিড বম রবার্ট ক্রিস্টি সিডনি ড্যানকফ স্ট্যা ফ্রাঙ্কেল উইলিস ইউজিন ল্যাম্ব হ্যারল্ড লুইস ফিলিপ মরিসন মেল্বা ফিলিপস হার্টল্যান্ড স্নাইডার জর্জ ভোলকফ |
স্বাক্ষর | |
টীকা | |
পদার্থবিদ ফ্রাঙ্ক অপেনহাইমার তাঁর ভাই |
অপেনহাইমার লস আলামোস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে পরিচালক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে আণবিক বোমার বিকাশে কাজ করেন। এছাড়া তিনি বার্কলির ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ছিলেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড স্টাডিরও পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। কিন্তু নিরাপত্তা বিষয়ক শুনানিতে তার বিরুদ্ধে মার্কিন সরকারের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। ফলে তাঁকে মার্কিন কেন্দ্রীয় সরকারের পরামর্শকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে থেকে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা তাঁর সপক্ষে অবস্থান নেন। এছাড়া রাজনৈতিক এবং নৈতিকতাকে বিজ্ঞানের সাথে সম্পৃক্ত করার সিদ্ধান্তে সরকারের বিরুদ্ধে নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়।