Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
টাইপ ০৫৬ (ন্যাটো প্রদত্ত নামঃ চিয়াংতাও) পিপল্স লিবারেশন সেনাবাহিনীর নৌবাহিনীর একটি স্টেলথ কর্ভেট-এর শ্রেণি। এই কর্ভেটগুলো চীনের পুরাতন টহল জাহাজ ও কিছু টাইপ ০৫৩এইচ ফ্রিগেটকে প্রতিস্থাপন করবে।[3] প্রথম টাইপ ০৫৬ কর্ভেটটি সক্রিয় হয় ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।[4] এই কর্ভেটের একটি ডুবোজাহাজ-বিধ্বংসী সংস্করণও, যা টাইপ ০৫৬এ নামে পরিচিত, বর্তমানে চীনা নৌবাহিনীতে যুক্ত আছে।[5] গভীর সমুদ্রে অভিযান চালাতে সক্ষম বড় যুদ্ধ্বজাহাজ নির্মাণে মনোনিবেশ করার জন্য ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে আবা এর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর চীন এই শ্রেণির কর্ভেটের নির্মাণ বন্ধ ঘোষণা করে।[6]
শ্রেণি'র সারাংশ | |
---|---|
নির্মাতা: |
|
ব্যবহারকারী: |
|
পূর্বসূরী: | টাইপ ০৩৭ কর্ভেট |
পরিকল্পিত: | ৭১টি [1] |
সক্রিয়: |
|
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার: | কর্ভেট |
ওজন: | ১,৫০০ টন |
দৈর্ঘ্য: | ৯০ মিটার (৩০০ ফু) |
প্রস্থ: | ১১.১৪ মিটার (৩৬.৫ ফু) |
গভীরতা: | ৪ মিটার (১৩ ফু) |
প্রচালনশক্তি: | ২ x এসইএমটি পিয়েলস্টিক পিএ৬-এসটিসি ডিজেল |
গতিবেগ: | ২৫ নট (৪৬ কিমি/ঘ) |
সীমা: | ১৬ নট (৩০ কিমি/ঘ) গতিতে ৩,৫০০ নটিক্যাল মাইল (৬,৫০০ কিমি) |
লোকবল: | ৭৮ |
সেন্সর এবং কার্যপদ্ধতি: |
|
রণসজ্জা: |
|
বিমানচালানর সুবিধাসমূহ: | হারবিন জেড-৯ হেলিকপ্টারের জন্য হেলিপ্যাড |
এই শ্রেণীর জাহাজ বিভিন্ন সংস্করণে রপ্তানি হয়েছে। নাইজেরিয়া নৌবাহিনীর কাছে ১৮০০ টন ওজনের টহল সংস্করণের দুইটি জাহাজ বিক্রি করা হয়।[7] এছাড়া ১৩০০ টনের ৪টি কর্ভেট সংস্করণের জাহাজ বিক্রি হয় বাংলাদেশ-এর কাছে।[8]
টাইপ ০২২ মিশাইল বোট এবং টাইপ ০৫৪এ ফ্রিগেট এর মধ্যকার শুন্যস্থান পূরণের জন্য টাইপ ০৫৬ কর্ভেট তৈরি হয়।[9] এই শ্রেণির জাহাজ দৈর্ঘ্যে ৯০ মিটার (৩০০ ফু), ওজনে ১৫০০ টন[10] এবং এতে স্টেলথ প্রযুক্তি সন্নিবেশিত হয়েছে।[11] টাইপ ০৫৬ মধ্যম পাল্লার মিশন এবং উপকূলবর্তী দায়িত্ব পালনের জন্য উপযুক্ত, দূরপাল্লার বড় দায়িত্বের জন্য এরা মানানসই নয়।[3] এরা একটানা ১৫ দিন সাগরে থাকতে পারে এবং উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল (২৩০ মা; ৩৭০ কিমি) এর মধ্যে টহল, প্রহরা এবং সামুদ্রিক বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল-এর সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করতে পারে, যা তুলনামূলক বড় জাহাজগুলোকে গভীর সাগরে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করে।[12] টাইপ ০৫৬ কর্ভেট মোট ৭৮ জন নাবিক দ্বারা পরিচালিত হয় যার সর্বোচ্চ গতি ২৫ নট (৪৬ কিমি/ঘ) এবং সর্বোচ্চ পাল্লা ১৬ নট (৩০ কিমি/ঘ) গতিতে ৩,৫০০ নটিক্যাল মাইল (৬,৫০০ কিমি)।[13][14] তবে কিছু উৎসের মতে এই জাহাজের সর্বোচ্চ পাল্লা ১৮ নট (৩৩ কিমি/ঘ) গতিতে ২,০০০ নটিক্যাল মাইল (৩,৭০০ কিমি)।[12][15]
সাগরপৃষ্ঠের হুমকি মোকাবেলায় এই জাহাজে রয়েছে একটি একে-১৭৬ ৭৬ মিমি নৌ-কামান, দুইটি ৩০ মিমি দূরনিয়ন্ত্রিত কামান[13] এবং চারটি ওয়াইজে-৮৩ জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র।[10] জাহাজের নিজস্ব প্রতিরক্ষাব্যবস্থা হিসেবে রয়েছে আট-প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট এফএল-৩০০০এন আকাশপ্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র।[13] সবশেষে রয়েছে দুইটি ট্রিপল-টিউব বিশিষ্ট ৩২৪ মিমি টর্পেডো লঞ্চার[10] যা ইউ-৭ হালকা ডুবোজাহাজ-বিধ্বংসী টর্পেডো বহন করে।[13]
টাইপ ০৫৬ কর্ভেটে রয়েছে টাইপ ৩৪৭জি (এলআর৬৬) রাডার এবং জাহাজের অগ্রভাগে রয়েছে সোনার।[13] টাইপ ০৫৬এ সংস্করণে রয়েছে টোয়েড-অ্যারে ও ভেরিয়েবল-ডেপথ সোনার।[10] এই ভেরিয়েবল-ডেপথ সোনারটি ইতালীয়-যুক্তরাষ্ট্রীয় ডিই-১১৬৩ বা ফরাসি ডিইউবিভি-৪৩ সোনারের অনুলিপি।[16]
টাইপ ০৫৬ জাহাজে একটি হারবিন জেড-৯ হেলিকপ্টারের উপযোগী হেলিকপ্টার ডেক রয়েছে কিন্তু এতে কোন হ্যাঙ্গার নেই।[10]
টাইপ ০৫৬ জাহাজের কাঠামো সম্ভবত নির্মিত হয়েছে ২০০৫-০৬ সালে থাইল্যান্ড নৌবাহিনীর জন্য চীনে তৈরি পাত্তানি শ্রেণির টহল জাহাজের উপর ভিত্তি করে।[17]
এই শ্রেণির প্রথম জাহাজ লঞ্চ করা হয় হুডং-ঝংহুয়া শিপবিল্ডিং কর্তৃক ২০১২ সালের মে মাসে।[18][19] ২০১২ সালের শেষনাগাদ এই কর্ভেট চীনের চারটি শিপইয়ার্ডে তৈরি হতে থাকে।[20]
২০১৩ সালের শেষ নাগাদ টাইপ ০৫৬এ-এর নির্মাণকাজ চলমান ছিল। প্রথমদিকের অন্যতম জাহাজ ৫৯৩ সানমেনজিয়া ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে লঞ্চ হয় যাতে ডুবোজাহাজ-বিধ্বংসী সরঞ্জাম যুক্ত করার জন্য কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছিল।[16]
২০১৪ সালের শেষনাগাদ টাইপ ০৫৬ জাহাজের চীনা কোস্ট গার্ড সংস্করণ হুয়াংপু-তে নির্মাণাধীন ছিল। জাহাজের সামনের কাঠামোতে পরিবর্তন এনে জাহাজের ব্রিজের সামনে একটি উত্তোলিত কাঠামো বসানো হয়। ফ্লাইট ডেকের সামনে জাহাজের উভয়পাশে বড় ক্রেন বসানো হয়। এই জাহাজগুলো ৭৬ মিমি কামান, ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য অস্ত্র দ্বারা সজ্জিত হবে বলে মনে করা হয় না।[21]
২০১৪ সালে কাজাখস্তান তাদের নয়টি জাহাজের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য টাইপ ০৫৬ কর্ভেটকে বিবেচনা করেছিল।[22]
একই বছর আর্জেন্টিনা এই শ্রেণির পাঁচটি জাহাজ কেনার জন্য চুক্তি বদ্ধ হয়েছিল যার মধ্যে দুটি জাহাজ তৈরি হত চীনে এবং বাকি তিনটি আর্জেনটিনায়। এই জাহাজগুলোকে বলা হবে মালভিনাস শ্রেণি এবং এতে টোয়েড সোনার এবং সিকোরস্কি এসএইচ-৩ সী কিং হেলিকপ্টার বহনের জন্য বড় অবতরণ ডেক থাকবে। প্রতিটা জাহাজের দাম ধরা হয়েছিল ৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার।[23]
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য নির্মিত সমুদ্রপৃষ্ঠে যুদ্ধোপযোগী কর্ভেট সংস্করণের নাম দেয়া হয়েছে সি১৩বি। এই কর্ভেটের ওজ্জন ১৪০০ টন এবং দৈর্ঘ্যে ৯০ মিটার (৩০০ ফু)।[8] এতে অস্ত্র হিসেবে রয়েছে একটি এইচ/পিজে-২৬ ৭৬ মিমি কামান, দুটি এইচ/পিজে-১৭ ৩০ মিমি দূর-নিয়ন্ত্রিত কামান, চারটি সি-৮০২এ জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ৮টি এফএল-৩০০০এন বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র এবং দুইটি ৬-টিউব বিশিষ্ট টাইপ ৮৭ ডুবোজাহাজ বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার।[24] সি১৩বি সংস্করণে কোন সোনার নেই।[8] এতে মুল টাইপ ০৫৬ সংস্করণের মত হেলিপ্যাড আছে কিন্তু কোন হ্যাঙ্গার নেই।[7] এই কর্ভেটের সর্বোচ্চ গতি হচ্ছে ২৫ নট (৪৬ কিমি/ঘ)।[25]
২০১২ সালের অক্টোবরে প্রথম দুইটি জাহাজের অর্ডার দেয়া হয়[7] যা নির্মিত হয় উহানের উচ্যাং শিপইয়ার্ডে।[8] প্রথম জাহাজ, বানৌজা স্বাধীনতা (এফ১১১) এর লঞ্চিং হয় ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর[25] এবং দ্বিতীয় জাহাজ বানৌজা প্রত্যয় (এফ১১২) এর লঞ্চিং হয় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর। এই জাহাজদুটি ২০১৬ সালের ১৯ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবহরে যুক্ত হয়।[26]
২০১৫ সালের ২১ জুলাই আরও দুইটি কর্ভেটের নির্মাণাদেশ দেয়া হয়।[27] বানৌজা সংগ্রাম (এফ১১৩) এর লঞ্চিং হয় ২০১৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি।[28] চতুর্থ জাহাজ, বানৌজা প্রত্যাশা (এফ১১৪) এর লঞ্চিং হয় ২০১৮ সালের ৮ এপ্রিল।[29] ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ কর্ভেট দুইটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে হস্তান্তর করা হয়। এই দুইটি জাহাজ অত্যাধুনিক ফেজড-অ্যারে রাডার দ্বারা সজ্জিত।[30]
নাইজেরিয়া নৌবাহিনীর জন্য নির্মিত সামুদ্রিক টহল জাহাজ সংস্করণের নাম দেয়া হয়েছে পি১৮এন। পি১৮এন ওজনে ১৮০০ টন, লম্বায় ৯৫ মি (৩১২ ফু) এবং টানা ২০ দিন সমূদ্রে থাকতে পারে,[31] সর্বোচ্চ গতি ২১ নট (৩৯ কিমি/ঘ)[32] এবং সর্বোচ্চ পাল্লা ১৪ নট (২৬ কিমি/ঘ) গতিতে ৩,০০০ নটিক্যাল মাইল (৫,৬০০ কিমি)।[31] এটি চালাতে ৭৫ জন নাবিকের প্রয়োজন হয়। অস্ত্র হিসেবে এতে রয়েছে একটি এনজি-১৬-১ ৭৬ মিমি কামান, দুটি ৩০ মিমি কামান ও দুটি ২০ মিমি কামান।[32] এই শ্রেণির জাহাজে সামুদ্রিক তেল-দূষণ ঠেকানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে।[33] পি১৮এন জাহাজে হেলিকপ্টার হ্যাঙ্গার রয়েছে।[31]
নাইজেরিয়া ২০১২ সালে দুইটি পি১৮এন শ্রেণির জাহাজের অর্ডার দেয়[34] যার প্রতিটির মূল্য ধরা হয় ৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলার।[23] এর মধ্যে প্রথমটি পুরোপুরিভাবে চীনে তৈরি হয় এবং দ্বিতীয়টির ৫০-৭০% নাইজেরিয়ার নৌবাহিনীর শিপইয়ার্ডে তৈরি হওয়ার কথা ছিল। চুক্তি অনুযায়ী সিএসওসি নাইজেরিয়ার শিপইয়ার্ডের উন্নয়নও করার কথা ছিল।[34]
নাইজেরিয়ার প্রথম জাহাজ এনএমএস সেন্টেনারি (এফ৯১) এর নির্মাণকাজ শেষ হয় ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে।[32] ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই জাহাজ নাইজেরিয়া নৌবাহিনীতে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়।[33] দ্বিতীয় জাহাজ, এনএমএস ইউনিটি (এফ৯২) ২০১৬ সালের ৪ নভেম্বর নাইজেরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়।[35] ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে গাম্বিয়ার সাংবিধানিক সংকট-এর সময় ইকোয়াস কর্তৃক হস্তক্ষেপের অংশ হিসেবে ইউনিটি-কে শক্তি প্রদর্শনীর জন্য গাম্বিয়ায় মোতায়েন করা হয়।[36]
# | পরিচিতি সংখ্যা | নাম | নির্মাতা | লঞ্চিং | কমিশন | নৌবহর | অবস্থা |
টাইপ ০৫৬ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ৫০১[37] | 信阳 / চিনইয়াং[37] | মার্চ ২০১৫[37] | উত্তর সাগরীয় নৌবহর[37] | সক্রিয় | ||
২ | ৫০৩[38] | 宿州 / সুচৌ | মে ২০১৪ | ফেব্রুয়ারি ২০১৫ | |||
৩ | ৫০৫[39] | 秦皇岛 / ছিনহুয়াংতাও[39] | হুডং[39] | অক্টোবর ২০১৪[39] | ১৬ অক্টোবর ২০১৫[39] | উত্তর সাগরীয় নৌবহর[39] | সক্রিয়[39] |
৪ | ৫১১[40] | 保定 / পাওতিং[40] | ডিসেম্বর ২০১৬ | পূর্ব সাগরীয় নৌবহর | সক্রিয় | ||
৫ | ৫১২[40] | 菏泽 / হেৎসে[40] | ডিসেম্বর ২০১৬ | পূর্ব সাগরীয় নৌবহর | সক্রিয় | ||
৬ | ৫৮০[38][41] | 大同 / তাথুং[41] | মে ২০১৩[41] | সক্রিয় | |||
৭ | ৫৮১[38][42] | 营口 / ইংখৌ[42] | আগস্ট ২০১৩[42] | উত্তর সাগরীয় নৌবহর[42] | সক্রিয় | ||
৮ | ৫৮২[38][43] | 蚌埠 / পেংপু[38] | ফেব্রুয়ারি ২০১৩[43] | সক্রিয় | |||
৯ | ৫৮৩[38] | 上饶 / শাংরাও[38] | |||||
১০ | ৫৮৪[38][44] | 梅州 / মেইচৌ[38][44] | জুলাই ২০১৩[44] | দক্ষিণ সাগরীয় নৌবহর[44] | সক্রিয় | ||
১১ | ৫৮৫[38] | 百色/ পাইসে[38] | |||||
১২ | ৫৮৬[38] | 吉安 / চি'আন[38] | |||||
১৩ | ৫৮৭[38][45] | 揭阳 / চিয়ে-ইয়াং[38][45] | জানুয়ারি ২০১৪[45] | দক্ষিণ সাগরীয় নৌবহর[45] | সক্রিয় | ||
১৪ | ৫৮৮[38][46] | 泉州 / ছুয়ান চৌ[46] | আগস্ট ২০১৪[46] | পূর্ব সাগরীয় নৌবহর[46] | সক্রিয় | ||
১৫ | ৫৮৯[38][47] | 清远 / ছিং ইউয়ান[47] | হুয়াংপু[47] | জুন ২০১৪[47] | দক্ষিণ সাগরীয় নৌবহর[47] | সক্রিয় | |
১৬ | ৫৯০[38] | 威海 / ওয়েইহাও[48] | |||||
১৭ | ৫৯১[38] | ||||||
১৮ | ৫৯২[38][47] | 泸州 / লুচৌ[47] | উহান[47] | জুন ২০১৪[47] | দক্ষিণ সাগরীয় নৌবহর[47] | সক্রিয় | |
১৯ | ৫৯৫[38] | ||||||
২০ | ৫৯৬[38][49] | 惠州 / হুইচৌ[38][49] | জুলাই ২০১৩[50] | হংকং গ্যারিসন[49] | সক্রিয় | ||
২১ | ৫৯৭[38][49] | 钦州 / ছিনচৌ[38][49] | জুলাই ২০১৩[50] | হংকং গ্যারিসন[49] | সক্রিয় | ||
টাইপ ০৫৬এ | |||||||
২২ | ৫০২[10] | 黄石 / হুয়াংশি[10] | হুডং[10] | মার্চ ২০১৫[10] | উত্তর সাগরীয় নৌবহর[10] | সক্রিয় | |
২৩ | ৫৯৩[5][38] | 三门峡 / সানমেনশিয়া[5] | হুডং[13] | নভেম্বর ২০১৩[16] | নভেম্বর ২০১৪[5] | পূর্ব সাগরীয় নৌবহর[5] | সক্রিয় |
২৪ | ৫৯৪[38][51] | 株洲 / চুচৌ[51] | নভেম্বর ২০১৪[51] | দক্ষিণ সাগরীয় নৌবহর[51] | সক্রিয় |
পরিচিতি সংখ্যা | নাম | নির্মাতা | লঞ্চিং | কমিশন | অবস্থা |
এফ১১১[8] | স্বাধীনতা[8] | উছাং[8] | ৩০ নভেম্বর ২০১৪[25] | ১১ ডিসেম্বর ২০১৫[52] | সক্রিয়[52] |
এফ১১২[8] | প্রত্যয়[8] | উছাং[8] | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪[53] | ১১ ডিসেম্বর ২০১৫[52] | সক্রিয়[52] |
এফ১১৩ | সংগ্রাম | উছাং | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮[28] | সামুদ্রিক পরীক্ষা | |
এফ১১৪ | প্রত্যাশা | উছাং | ৮ এপ্রিল ২০১৮[29] | সামুদ্রিক পরীক্ষা |
পরিচিতি সংখ্যা | নাম | নির্মাতা | লঞ্চিং | কমিশন | অবস্থা |
এফ৯১[31] | সেন্টেনারি[31] | উচ্যাং[32] | জানুয়ারি ২০১৪[32] | ফেব্রুয়ারি ২০১৫[33] | সক্রিয় |
এফ৯২[31] | ইউনিটি[31] | উচ্যাং[31] | ২৯ নভেম্বর ২০১৪[54] | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬[35] | সক্রিয় |
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.