টার্নার সিনড্রোম
From Wikipedia, the free encyclopedia
টার্নার সিনড্রোম (TS) বা 45+X, বা 44+XO, হল একটি বংশগত রোগ যাতে একজন স্ত্রীলোক-এর কোষে একটি এক্স ক্রোমোজোম অনুপস্থিত থাকে।[2] উপসর্গ সকলের ক্ষেত্রে সমান নাও হতে পারে।[1]সাধারণত কোঁচকানো ঘাড়, বামনত্ব, ফোলা হাত-পা, চুলের কম ঘনত্ব, জন্মের সময় ছোট হাত-পা দেখা যায়।[1] তাদের বুদ্ধি মোটামুটি থাকলেও গণিত শেখায় অসুবিধা দেখা যায়। এছাড়াও অ্যামেনোরিয়া, অগঠিত স্তন, বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়। [1] দৃষ্টিজনিত ও শ্রবণজনিত সমস্যাও দেখা যায়।[5]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
টার্নার সিনড্রোম | |
---|---|
প্রতিশব্দ | উলরিখ–টার্নার সিনড্রোম, বোনভি–উলরিখ–টার্নার সিনড্রোম, জননাঙ্গের অসঙ্গতি; 44+XO |
টার্নার সিনড্রোমে আক্রান্ত পাঁচজন শিশু ও মহিলা | |
বিশেষত্ব | শিশুচিকিৎসা, বংশাণু-চিকিৎসাবিজ্ঞান |
লক্ষণ | কোঁচকানো ঘাড়, বামনত্ব, ফোলা হাত-পা[1] |
জটিলতা | জন্মগত হৃদরোগ, ডায়াবেটিস মেলিটাস, হাইপোথাইরয়েডিজম[1] |
রোগের সূত্রপাত | জন্মকালে[1] |
স্থিতিকাল | অনেক সময় ধরে |
কারণ | একটি এক্স ক্রোমোজোম বিহীনতা [2] |
রোগনির্ণয়ের পদ্ধতি | বাহ্যিক উপসর্গ, জেনেটিক পরীক্ষা[3] |
ঔষধ | সোমাটোট্রফিক হরমোন, হরমোন পরিবর্তন পদ্ধতি (ইস্ট্রোজেন)[4] |
আরোগ্যসম্ভাবনা | ক্রমনিম্ন জীবন প্রত্যাশা[5] |
সংঘটনের হার | ১/২০০০ থেকে ৫০০০[6][7] |
এই রোগ মূলত গ্যামেট তৈরীতে অসঙ্গতি হলে সৃষ্টি হয়ে থাকে।[8][9] মায়ের বয়সের প্রভাব এতে কোনোভাবেই পড়ে না।[8][10] রোগীর দেহে ৪৫টি ক্রোমোজোম থাকে, যেখানে সাধারণ মানুষের দেহে ৪৬টি থাকে।[11][12] জেনেটিক পরীক্ষার দ্বারা রোগ নির্ণয় সম্ভব।[3] এর প্রতিকার এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। উপসর্গের সাথে লড়াই করতে ঔষধ একান্ত প্রয়োজন। এছাড়াও হরমোন পরিবর্তন পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ।[4]