![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/69/Giants_and_Freia.jpg/640px-Giants_and_Freia.jpg&w=640&q=50)
দৈত্য (পুরাণ)
From Wikipedia, the free encyclopedia
দৈত্য বিভিন্ন পৌরানিক কাহিনী ও কিংবদন্তিতে পরিচিত প্রকান্ড আকার ও শক্তির মানবাকৃতীর দানব। ১৯২৭ সালে সৃষ্ট জায়ান্ট শব্দটি গ্রীক পুরানের জিগান্টেস (গ্রীক: γίγαντες[1]) থেকে নেওয়া হয়েছে।
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/6/69/Giants_and_Freia.jpg/320px-Giants_and_Freia.jpg)
বিভিন্ন ইন্দো-ইউরোপিয় পুরানে দানবীয় মানুষদের বিশৃঙ্খল ও বন্য স্বভাবের আদিযুগিয় সৃষ্টি হিসাবে দেখানো হয়েছে এবং তারা ঈশ্বর তা সে অলিম্পিয়ান, সেলটিক, হিন্দু বা নর্সেরই হোক এর সাথে প্রায়ই সংঘর্ষে লিপ্ত থাকে। নার্সিয়ান ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত অ-ইন্দো-ইউরোপিয় মানুষের লোকগল্প ও পৌরানিক কাহিনীতেও দৈত্যরা একই ভূমিকা পালন করে।
ওল্ডটেস্টামেনেও দৈত্যের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে বিখ্যাত হল গোলিয়াথ, বাসার রাজা ওজ, নেফিলিম, আনাকিম এবং মিশরের দৈত্যের উল্ল্যেখ আছে ১ টি কাহিনীতে ১১ঃ২৩। তাদের অসাধরন শক্তি ও শারিরীক গঠন আছে বলে গন্য করা হয়।
রুপকথার গল্প যেমন "জ্যাক দ্য জায়ান্ট কিলার" বোকা ও নৃশংস্য, মাঝে মাঝে মানুষ বিশেষত বাচ্চাখেকো দৈত্যের আধুনিক ধারণা সৃষ্টি করেছে (যদিও এটা স্পষ্টত স্বগোত্রভোগি অগ্রিদের সাথে একটি বিভ্রান্তী)। "জ্যাক এন্ড দ্যা বেনস্টাক" এ অগরিকে প্রায়ই দৈত্য হিসাবে বর্ণনা করা হয়। জোনাথান সুইফট ও রোনাল্ড ডাল এর মত আধুনিক বর্ণনায় কিছু দৈত্য একই সাথে বুদ্ধিমান ও বন্ধুসুলভ।