বালকৃষ্ণ বিঠলদাস দোশি
ভারতীয় স্থপতি / From Wikipedia, the free encyclopedia
বালকৃষ্ণ বিঠলদাস দোশি ওএএল ( গুজরাটি: બાલકૃષ્ણ વિઠ્ઠલદાસ દોશી ; ২৬শে আগস্ট ১৯২৭ – ২৪শে জানুয়ারি ২০২৩) ছিলেন একজন ভারতীয় স্থপতি।[1] তিনি ভারতীয় স্থাপত্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব এবং ভারতে স্থাপত্য প্রকরণের বিবর্তনে তাঁর অবদানের জন্য সুপরিচিত।[2] লে কর্বুসিয়ার এবং লুই কানের অধীনে কাজ করার পর, তিনি ছিলেন ভারতে আধুনিকতাবাদী এবং ব্রুটালিস্ট স্থাপত্যের (ন্যূনতম নির্মাণ দ্বারা চিহ্নিত) অগ্রদূত।
বালকৃষ্ণ বিঠলদাস দোশি | |
---|---|
জন্ম | বালকৃষ্ণ বিঠলদাস দোশী (১৯২৭-০৮-২৬)২৬ আগস্ট ১৯২৭ পুনে, বোম্বে প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ২৪ জানুয়ারি ২০২৩(2023-01-24) (বয়স ৯৫) |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | জে. জে স্কুল অফ আর্কিটেকচার, মুম্বাই |
পুরস্কার | পদ্মবিভূষণ (মরণোত্তর) পদ্মভূষণ পদ্মশ্রী অর্ডার অফ আর্টস অ্যাণ্ড লেটারস প্রিট্জকার পুরস্কার স্থাপত্যের জন্য আগা খান পুরস্কার রয়্যাল গোল্ড মেডেল |
স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান | বাস্তু শিল্প পরামর্শদাতা |
ভবনসমুহ | আইআইএম-ব্যাঙ্গালোর, আইআইএম উদয়পুর, ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন টেকনোলজি নতুন দিল্লি |
তাঁর উল্লেখযোগ্য পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে ফ্লেম ইউনিভার্সিটি, আইআইএম ব্যাঙ্গালোর, আইআইএম উদয়পুর, এনআইএফটি দিল্লি, আমদাবাদ নি গুফা, সিইপিটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ইন্দোরের অরণ্য লো কস্ট হাউজিং ডেভেলপমেন্ট। শেষেরটি করার পর তাঁকে স্থাপত্যের জন্য আগা খান পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল।[3]
২০১৮ সালে, তিনি প্রথম ভারতীয় স্থপতি হিসেবে প্রিটজকার আর্কিটেকচার পুরস্কার পান।[4][5] এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ,[6] এবং ২০২২ সালের জন্য রয়্যাল ইনস্টিটিউট অফ ব্রিটিশ আর্কিটেক্টস ' রয়্যাল গোল্ড মেডেল' লাভ করেন।[7]