বিবেকচূড়ামণি
আদি শঙ্করের লেখা সংস্কৃত কাব্য / From Wikipedia, the free encyclopedia
বিবেকচূড়ামণি (সংস্কৃত: विवेकचूडामणि) হল একটি বিখ্যাত সংস্কৃত কাব্য। সম্ভবত আদি শঙ্কর[1] খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দীতে এই কাব্যটি রচনা করেছিলেন। এই কাব্যে অদ্বৈত বেদান্ত দর্শন ব্যাখ্যা করা হয়েছে।[2] শার্দুল বিকৃদিত ছন্দে ৫৮০টি শ্লোকে এই কাব্য রচিত হয়েছে। হিন্দু দর্শন মতে, "বিবেক" বলতে আধ্যাত্মিক দৃষ্টিকোণ থেকে চিরন্তন ("নিত্য") ও ক্ষণস্থায়ী ("অনিত্য") বস্তুগুলির মধ্যে পার্থক্য নিরূপণের বোধকে বোঝায়। বিবেকচূড়ামণি কাব্যে এই "বিবেক"কে আধ্যাত্মিকতার শিরোভূষণ এবং মোক্ষ অর্জনের পথে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় শর্ত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[3] "বিবেকচূড়ামণি" শব্দটির অর্থ "প্রধান রত্ন বিবেক"।[4] পরবর্তীকালে বিবেকচূড়ামণি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়। এই কবিতাটির একাধিক টীকা ও ভাষ্যও রচিত হয়েছে।
দ্রুত তথ্য লেখক, দেশ ...
লেখক | আদি শঙ্কর (প্রচলিত মতানুযায়ী)[note 1] |
---|---|
দেশ | ভারত |
ভাষা | সংস্কৃত |
বিষয় | হিন্দু দর্শন |
ধরন | অদ্বৈত বেদান্ত |
প্রকাশক | উদ্বোধন কার্যালয়, কলকাতা (বাংলা অনুবাদ) |
প্রকাশনার তারিখ | খ্রিস্টীয় অষ্টম শতাব্দী |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৫০৩ পৃষ্ঠা |
বন্ধ