Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
মিনার (/ˌmɪnəˈrɛt,
মূলত আজানের শব্দ দূরে পৌছানোর জন্য মিনারের ব্যবহার শুরু হয়। দিনে পাঁচবার নামাজের সময় আজান দেয়া হয়। আধুনিক যুগে মাইকের সাহায্যে আজান দেয়া হয়। তবে এরপরও মসজিদের স্থাপত্যে মিনারের ব্যবহার রয়েছে। মিনারের শীর্ষে মাইক যুক্ত করে শব্দ দূরে পৌছানো যায়।
প্রথমদিকে মদিনায় মিনারের ব্যবহার ছিল না।[5] সেসময় ছাদের উপর থেকে আজান দেয়া হত। মুহাম্মদ এর মৃত্যুর অনেক বছর পর মিনারের ব্যবহার শুরু হয়।
তিউনিসিয়ার উকবা মসজিদের বড় মিনারটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন টিকে থাকা মিনার।[4][6] ৮৩৬ সালে এর নির্মাণ সম্পন্ন হয়।[7] এটি মুসলিম বিশ্বের পশ্চিমভাগের মিনারের জন্য মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। এছাড়া পরবর্তী অনেক মিনারের জন্য এই মিনার মডেল হিসেবে কাজ করেছে।[7]
সর্বোচ্চ মিনারটি মরক্কোর কাসাব্লাংকায় দ্বিতীয় হাসান মসজিদে অবস্থিত। এর উচ্চতা ২১০ মিটার (৬৮৯ ফুট)। ইট নির্মিত সর্বোচ্চ মিনার হল ভারতের দিল্লির কুতুব মিনার।
কিছু পুরনো মসজিদ, যেমন দামেস্কের উমাইয়া মসজিদে মিনার ওয়াচটাওয়ার হিসেবেও কাজ করত।
মিনারে মূলত তিনটি অংশ থাকে, যথা, ভিত্তি, উপরে উত্থিত অংশ ও গ্যালারি। মাটি খুড়ে শক্ত ভিত্তি নির্মাণ করতে হয়। মিনার বর্গাকার, বেলনাকার বা বহুভুজাকার হতে পারে। উত্থিত অংশ জুড়ে পেচানো সিড়ি কাঠামোকে অতিরিক্ত মজবুত হতে সাহায্য করে। শীর্ষভাগে গ্যালারি থেকে মুয়াজ্জিন আজান দেন। মিনার বিভিন্নভাবে অলংকরণ করার রীতি রয়েছে।
অঞ্চল ও যুগ ভেদে মিনারের স্থাপত্যশৈলী ভিন্ন হতে পারে। নিচে এমন কিছু মিনারের নাম দেয়া হল:
তুরস্ক (১১শ শতাব্দী)
মিশর (৭ম শতাব্দী)/সিরিয়া (১৩শ শতাব্দী পর্যন্ত)
মিশর (১৫শ শতাব্দী)
পারস্য (১৭শ শতাব্দী)
তাতারস্তান (১৮শ শতাব্দী)
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.