![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/90/Riboflavin_structure.svg/langbn-640px-Riboflavin_structure.svg.png&w=640&q=50)
রিবোফ্লাভিন
রাসায়নিক যৌগ / From Wikipedia, the free encyclopedia
রিবোফ্লাভিন (Riboflavin), শরীরে কার্বোহাইড্রেট, স্নেহ এবং প্রোটিনের পরিপাক ও ব্যবহারে এবং শক্তি উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য একটি পদার্থ। এটি ভিটামিন বি২ নামেও পরিচিত। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনীর উপরে অবস্থিত অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিতে কিছু বিশেষ হরমোন উৎপাদনেও এটি প্রয়োজনীয়। রিবোফ্লাভিন পানিতে দ্রবণীয়। এটি শরীরে জমা হয় না এবং ঘাম বা প্রস্রাবের সাথে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় বলে সর্বদা এটিকে শরীরে যোগান দিতে হয়।
দ্রুত তথ্য নামসমূহ, শনাক্তকারী ...
![]() | |||
| |||
নামসমূহ | |||
---|---|---|---|
ইউপ্যাক নাম
7,8-Dimethyl-10-[(2S,3S,4R)-2,3,4,5-tetrahydroxypentyl]benzo[g]pteridine-2,4-dione[1] | |||
শনাক্তকারী | |||
| |||
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল) |
|||
থ্রিডিমেট | |||
বেইলস্টেইন রেফারেন্স | 97825 | ||
সিএইচইবিআই | |||
সিএইচইএমবিএল | |||
কেমস্পাইডার |
| ||
ড্রাগব্যাংক |
| ||
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | ১০০.০০১.৩৭০ | ||
ইসি-নম্বর |
| ||
ই নম্বর | E১০১ (রঙ) | ||
কেইজিজি |
| ||
এমইএসএইচ | Riboflavin | ||
পাবকেম CID |
|||
ইউএনআইআই | |||
কম্পটক্স ড্যাশবোর্ড (EPA) |
|||
| |||
এসএমআইএলইএস
| |||
বৈশিষ্ট্য | |||
C17H20N4O6 | |||
আণবিক ভর | ৩৭৬.৩৭ g·mol−১ | ||
বর্ণ | Orange crystals | ||
লগ পি | 0.095 | ||
অম্লতা (pKa) | 9.888 | ||
Basicity (pKb) | 4.109 | ||
ঝুঁকি প্রবণতা | |||
এনএফপিএ ৭০৪ | ![]()
১
১ | ||
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে। | |||
![]() ![]() ![]() | |||
তথ্যছক তথ্যসূত্র | |||
বন্ধ
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/9/93/Riboflavin_powder.jpg/640px-Riboflavin_powder.jpg)
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/7/75/Riboflavin_solution.jpg/640px-Riboflavin_solution.jpg)
দুধ, পনির, দই, মাংস, কলিজা, সবুজ শাকপাতা, ডিম ইত্যাদি রিবোফ্লাভিনের ভাল উৎস।[2] খাবারে রিবোফ্লাভিনের অভাব ঘটলে ত্বকে প্রদাহ, খুশকি, ঘা, ইত্যাদির প্রকোপ বেড়ে যায়। অবসাদ, চোখে জ্বালাপোড়া, মুখের ভেতরে ঘা, ঠোঁট ফেটে যাওয়া ইত্যাদি ঘটে থাকে।