লুডভিক জামেনহোফ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
লুডভিক জামেনহোফ (১৫ ডিসেম্বর ১৮৫৯ - ১৪ এপ্রিল ১৯১৭)[lower-alpha 1] ছিলেন একজন চক্ষু চিকিৎসক, তিনি জীবনের অধিকাংশ সময়ই বসবাস করেছেন ওয়ারশতে। তিনি এসপেরান্তো ভাষার স্রষ্টা হিসাবে সর্বাধিক খ্যাত। এসপেরান্ত ভাষা হল পৃথিবীর সর্বাধিক প্রচলিত ও কথিত কৃত্রিম আন্তর্জাতিক ভাষা।[1][2]
লুডভিক জামেনহোফ | |
---|---|
উচ্চারণ | /ˈzæmənhɒf/ |
জন্ম | [lower-alpha 1] | ১৫ ডিসেম্বর ১৮৫৯
মৃত্যু | ১৪ এপ্রিল ১৯১৭[lower-alpha 1] (বয়স ৫৭) ওয়ার'শ, পোল্যান্ড রাজতন্ত্র |
সমাধি | ইহুদি সমাধিক্ষেত্র, ওয়ার'শ ৫২°১৪′৫১″ উত্তর ২০°৫৮′২৯″ পূর্ব |
পেশা | চক্ষু চিকিৎসক |
পরিচিতির কারণ | এসপেরান্তো |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্লারা জামেনহোফ (বি. ১৮৮৭) |
সন্তান | এ্যাডাম, জোফিয়া, এবং লিডিয়া |
লেখক হিসেবে কর্মজীবন | |
ছদ্মনাম | ড. এসপেরান্তো |
উল্লেখযোগ্য রচনাবলি |
|
স্বাক্ষর | |
জমেনহোফ ১৮৭৩ সালে প্রথম এই ভাষাটির মূল ধারণা দাঁড় করান, তখন তিনি সবেমাত্র স্কুলে পড়াশোনা করতেন। যুদ্ধমুক্ত এক পৃথিবীর স্বপ্ন নিয়ে তিনি বড় হয়ে উঠেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এই কৃত্রিম ভাষা দিয়েই এই পৃথিবী কে যুদ্ধমুক্ত করা যাবে। [3] তিনি আরো বিশ্বাস করতেন সব মানুষকে এই ন্যায্য ও নিরপেক্ষ ভাষাটিকে ব্যবহার করার মাধ্যমে একটি ছাতার নিচে আনা সম্ভব হবে। বিংশ শতাব্দীর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ উপেক্ষা করে তিনি গড়ে তুলেছিলেন এই কৃত্রিম ভাষায় কথা বলা একটি জনগোষ্ঠী। মানব জীবনের বাস্তব ব্যবহার ও সাহিত্য সৃষ্টির মধ্য দিয়ে এই ভাষা সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছিল অন্যান্য ভাষার মতই।[4][5]
তার এই সাফল্যের জন্য ইউনেস্কো তার জন্মশতবার্ষিকীতে তাকে ২০১৭ সালের অন্যতম বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসাবে নির্বাচিত করে। [6][7]