শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশের একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় / From Wikipedia, the free encyclopedia
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে শাবিপ্রবি) বাংলাদেশের সিলেটে অবস্থিত একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।[3] বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজি। এটি ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশের ভৌত বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিষয়ে অগ্রগামী গবেষণা এবং শিক্ষার অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ৮ম প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমেরিকান ক্রেডিট সিস্টেম গ্রহণকারী প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়।
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে পুনর্লিখন করা প্রয়োজন, কেননা ডিসেম্বর ২০১৯। |
শাবিপ্রবি | |
নীতিবাক্য | অর্জন, চর্চা, সৃষ্টি |
---|---|
ধরন | গবেষণাধর্মী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৫ আগস্ট ১৯৮৬; ৩৭ বছর আগে (1986-08-25) |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) |
বৃত্তিদান | ৳৯.৮৮ বিলিয়ন[1](২০১৯) |
বাজেট | ৳১.৫১ বিলিয়ন[2] (২০২০-২১) |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | ফরিদ উদ্দিন আহমেদ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৫৬৬ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৭২ জন |
শিক্ষার্থী | ১২,৫৯৬ জন |
স্নাতক | ৬,৭২৬ জন |
স্নাতকোত্তর | ১,৮৭০ জন |
ঠিকানা | , , , ৩১১৪ , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ৩২০ একর |
ভাষা | ইংরেজি ও বাংলা |
পোশাকের রঙ | খয়েরি এবং ধূসর |
সংক্ষিপ্ত নাম | শাবিপ্রবি, সাস্ট |
ওয়েবসাইট | www |
শাবিপ্রবি বাংলাদেশের অন্যতম তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ একটি বিশ্ববিদ্যালয়।[4] বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু করার পাশাপাশি ১৯৯৬-৯৭ সেশন থেকে স্নাতক কোর্সে সেমিস্টার পদ্ধতির (আমেরিকান সেমিস্টার পদ্ধতি) প্রবর্তন করে।[3] এছাড়া বাংলাদেশের একমাত্র অনুসন্ধান ইঞ্জিন "পিপীলিকা" সেটিও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান যা ২০১৩ সাল থেকে চালু হয়ে এপর্যন্ত সফল ভাবে তথ্য সেবা প্রদান করছে। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভিন্ন অলিম্পিয়াড সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সিলেট অঞ্চলের আয়োজন এই বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। শাবিপ্রবির আয়োজিত প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, জাতীয় মহিলা প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ইত্যাদি। বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীরা মিলে এগুলোর সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার আয়োজন ও পরিচালনা করে থাকে।