![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/e/e3/ITLOS_logo.svg/langbn-640px-ITLOS_logo.svg.png&w=640&q=50)
সমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিচারালয়
From Wikipedia, the free encyclopedia
সমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিচারালয় বা সমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল তৃতীয় জাতিসংঘ সমুদ্র আইন সম্মেলনে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গঠিত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। ১৯৮২ সালের ১০ ডিসেম্বর জ্যামাইকার মন্টেগো বে এলাকায় উক্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানেই অংশগ্রহণকারী দেশগুলো একটি নিষ্পত্তি সাধনকারী আদালত প্রতিষ্ঠার অনুমোদন জানিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৯৪ সালের ১৬ জুন চুক্তিটি কার্যকর হয়। এটি মহাসাগরীয় জলভাগ ও সম্পদের ব্যবহারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রণয়ন করে। সমুদ্র আইন সম্মেলনে গৃহীত ঘোষণাপত্রের ২৮৭ নম্বর ধারায় একে সামুদ্রিক বিষয়ে বিতর্ক নিষ্পত্তিকারী সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।[1]
সমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিচারালয় | |
---|---|
সদর | ![]() |
কাজ করার ভাষা | |
বিচারক | ২১টি জাতি থেকে আসেন |
নেতৃবৃন্দ | |
• প্রেসিডেন্ট | ![]() |
• ভাইস প্রেসিডেন্ট | ![]() |
প্রতিষ্ঠিত | |
• ইউএনসিএলওএস গৃহীত | ১০ ডিসেম্বর ১৯৮২ |
• ইউএনসিএলওএস বলবৎ | ১৬ নভেম্বর ১৯৯৪ |
ওয়েবসাইট http://www.itlos.org |
![Thumb image](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/07/Hamburg.IntSeegerichtshof.Elbseite.wmt.jpg/640px-Hamburg.IntSeegerichtshof.Elbseite.wmt.jpg)
বিচারালয়টি জার্মানির হামবুর্গ শহরে অবস্থিত। উক্ত সম্মেলনের ফলে আন্তর্জাতিক সমুদ্রতল কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়। এতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বিশ্বের অপর ১৬৭টি দেশ- মোট ১৬৮টি দেশ ও রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রতিনিধিরা সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেন। যুক্তরাষ্ট্র[2] ও ইরান বিচারালয়ের সদস্যপদ গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেছে।[3]