![cover image](https://wikiwandv2-19431.kxcdn.com/_next/image?url=https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/0/03/Susan_Sarandon_at_the_set_of_%2527American_Mirror%2527_cropped_and_edited.jpg/640px-Susan_Sarandon_at_the_set_of_%2527American_Mirror%2527_cropped_and_edited.jpg&w=640&q=50)
সুজান সার্যান্ডন
মার্কিন অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
সুজান সার্যান্ডন (ইংরেজি: Susan Sarandon) নামে পরিচিত সুজান অ্যাবিগেল টমালিন (ইংরেজি: Susan Abigail Tomalin; জন্ম: ৪ অক্টোবর ১৯৪৬)[1] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও সমাজকর্মী। তিনি একটি করে একাডেমি পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার ও দুটি দাভিদ দি দোনাতেল্লো অর্জন করেছেন এবং ছয়টি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার ও নয়টি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি তার সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি ১৯৯৯ সালে ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত নিযুক্ত হন[2] এবং ২০০৬ সালে অ্যাকশন অ্যাগেইনস্ট হাঙ্গার হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন।
সুজান সার্যান্ডন | |
---|---|
Susan Sarandon | |
![]() ২০১৬ সালে আমেরিকান মিরর ছবির সেটে সার্যান্ডন | |
জন্ম | সুজান অ্যাবিগেল টমালিন (1946-10-04) ৪ অক্টোবর ১৯৪৬ (বয়স ৭৭) |
জাতীয়তা | মার্কিন |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৭০-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্রিস সার্যান্ডন (বি. ১৯৬৭; বিচ্ছেদ. ১৯৭৯) |
সঙ্গী | ফ্রাঙ্কো আমুরি (১৯৮৪-১৯৮৮) টিম রবিন্স (১৯৮৮-২০০৯) জোনাথন ব্রিকলিন (২০০৯-২০১৫) |
সন্তান | ৩, ইভা আমুরি সহ |
সার্যান্ডন ১৯৭০ সালে জো চলচ্চিত্র দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন এবং পরে আ ওয়ার্ল্ড অ্যাপার্ট (১৯৭০-৭১) সোপ অপেরায় অভিনয় করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি টিভি চলচ্চিত্র এফ. স্কট ফিট্জেরাল্ড অ্যান্ড 'দ্য লাস্ট অব দ্য বেলেস'-এ জেল্ডা ফিট্জেরাল্ডের যুবতী বয়সের চরিত্রে এবং ১৯৭৫ সালে জনপ্রিয় কাল্ট চলচ্চিত্র দ্য রকি হরর পিকচার শো-এ অভিনয় করেন। তিনি আটলান্টিক সিটি (১৯৮০), থেলমা অ্যান্ড লুইস (১৯৯১), লরেঞ্জোস অয়েল (১৯৯২) ও দ্য ক্লায়েন্ট (১৯৯৪) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং ডেড ম্যান ওয়াকিং (১৯৯৫) ছবিতে অভিনয় করে একাডেমি পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি দ্য ক্লায়েন্ট ছবিতে তার কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার লাভ করেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল প্রিটি বেবি (১৯৭৮), দ্য হাঙ্গার (১৯৮৩), দ্য উইচেস অব ইস্টউইক (১৯৮৭), বুল ডারহাম (১৯৮৮), হোয়াইট প্যালেস (১৯৯০), লিটল উইমেন (১৯৯৪), স্টেপমম (১৯৯৮), এনচেন্টেড (২০০৭), দ্য লাভলি বোনস (২০০৯), ট্যামি (২০১৪), দ্য মেডলার (২০১৫), এবং আ ব্যাড মমস ক্রিসমাস (২০১৭)।