Loading AI tools
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
স্মৃতিপ্রস্থান সূত্র বা সতিপট্ঠান সুত্ত, সূত্র পিটকের মজ্ঝিমনিকায়ের অন্তর্গত। এটি মূলপর্যায় বর্গের মূল পঞ্চাশ সূত্রের দশম সূত্র। এই সূত্রটির উপর ভিত্তি করে দীঘনিকায়ে ২২তম সূত্র, মহাস্মৃতিপ্রস্থান সূত্রটি প্রবর্তিত হয়। এই সূত্রে মূলত বিপশ্যনা ধ্যান এর পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া আলোচনা করা হয়েছে। বৌদ্ধ ধর্মে ধ্যানের পদ্ধতি ও প্রক্রিয়ার উপরে প্রবর্তিত বহু সূত্রের মধ্যে স্মৃতিপ্রস্থান সূত্রটি অন্যতম, এবং নির্বাণ লাভের জন্য একে উৎকৃষ্ট উপায় হিসেবে বলা হয়েছে ...নির্বাণ লাভ করার জন্য, এই চার ধরনের ভাবনা বা ধ্যানই একমাত্র উত্কৃষ্ট উপায়।[1][2]
গৌতম বুদ্ধ ত্রিপিটকের সকল সূত্রের প্রবর্তক হলেও তার সময়কাল থেকে সূত্রগুলো মহাসংগীতির আধ পর্যন্ত যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়নি। তার মহাপরিনির্বাণের তিন মাস পর , রাজগৃহের নিকটবর্তী সপ্তপর্ণী গুহায় প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়, এবং পৃষ্ঠপোষকতা ছিলেন সম্রাট অজাতশত্রু । ভিক্ষুগণ তথা সঙ্ঘ, তখন থেকে ত্রিপিটক সংরক্ষণ করে এসেছে।
স্মৃতিপ্রস্থান সূত্রের অনানুষ্ঠানিক বাংলা অনুবাদের নিদর্শন অনেক রয়েছে। তবে সর্বজন বিদিত, যা একাডেমিক লিটারেচারে গ্রহণযোগ্য, এরকম অনুবাদ সর্বপ্রথম করেছেন বেণীমাধব বড়ুয়া, বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে।
মজ্ঝিম নিকায়ের ১০ম, স্মৃতিপ্রস্থান সুত্রে, গৌতম বুদ্ধ মানসিক প্রশান্তির চার ধরনের ভিত্তির কথা উল্লেখ করেছেন; ১) কায়া, ২) বেদনা (অনুভূতি), ৩) চিত্ত (মন), ও ৪) ধর্ম (বুদ্ধের শিক্ষা)।[3]
১) কায়াঃ
২) (অনুভূতি) বেদনাঃ
৩) চিত্তঃ
৪) (গৌতম বুদ্ধের শিক্ষা) ধর্মঃ
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.