থিন সিন
বার্মার রাজনীতিবিদ ও সাবেক সামরিক কমান্ডার / From Wikipedia, the free encyclopedia
থিন সিন (বর্মী: သိန်းစိန်; উচ্চারিত: [θéɪɴ sèɪɴ] থেইঁ সেইঁ; জন্ম: ২০ এপ্রিল, ১৯৪৫) কিওনকু এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বার্মার (বর্তমান: মিয়ানমার) বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সাবেক সামরিক কমান্ডার। মার্চ, ২০১১ থেকে মিয়ানমারের বর্তমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। এরপূর্বে দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। সামরিক সরকার পরবর্তী সময়ে কেউ কেউ তাকে আধুনিকপন্থী ও পুণঃগঠনবাদী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন।[1]
জেনারেল থিন সিন သိန်စိန် | |
---|---|
মিয়ানমারের ৮ম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩০ মার্চ, ২০১১ – ২০১৬ | |
উপরাষ্ট্রপতি | তিন অং মিন্ট ও সাই মক খাম নিয়ান তুন |
পূর্বসূরী | থান শি (স্টেট পিস এন্ড ডেভেলপম্যান্ট কাউন্সিলের সভাপতি) |
উত্তরসূরী | উইন মিন্ত |
মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৪ অক্টোবর, ২০০৭ – ৩০ মার্চ, ২০১১ ভারপ্রাপ্ত:এপ্রিল, ২০০৭ - ২৪ অক্টোবর, ২০০৭ | |
নেতা | থান শি |
পূর্বসূরী | সো উইন |
উত্তরসূরী | অং সান সু চি (মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা হিসাবে) |
স্টেট পিস এন্ড ডেভেলপম্যান্ট কাউন্সিলের প্রথম সচিব | |
কাজের মেয়াদ ২০০৪ – ২৪ অক্টোবর, ২০০৭ | |
পূর্বসূরী | খিন নিয়ান্ট |
উত্তরসূরী | তিন অং মিন্ট ও |
জাবুথিরি’র সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৭ নভেম্বর, ২০১০ – ৩০ মার্চ, ২০১১ | |
পূর্বসূরী | সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠা |
উত্তরসূরী | সান্দা মিন |
সংখ্যাগরিষ্ঠ | ৬৫,৬২০ (৯১.২%) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1945-04-20) ২০ এপ্রিল ১৯৪৫ (বয়স ৭৯) কিওনকু, বার্মা |
জাতীয়তা | মিয়ানমার |
রাজনৈতিক দল | স্টেট পিস এন্ড ডেভেলপম্যান্ট কাউন্সিল (২০১০-এর পূর্বে) ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপম্যান্ট পার্টি (২০১০-বর্তমান) |
দাম্পত্য সঙ্গী | খিন খিন উইন |
সন্তান | ৩ কন্যা (ইন থুযা থেইন) |
বাসস্থান | রাষ্ট্রপতি ভবন |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ডিফেন্স সার্ভিসেস একাডেমি |
ধর্ম | থেরবাদ <--Military Service--!> |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
সামরিক পরিষেবা | |
শাখা | মিয়ানমার সেনাবাহিনী |
কাজের মেয়াদ | ১৯৬৮–২০১০ |
পদ | জেনারেল |
২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রীর পদ লাভ করেন। এরপর ২০১১ সাল থেকে অদ্যাবধি মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি পদে রয়েছেন। তার নতুন সরকার রাজনৈতিক পুণঃগঠনে অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তন্মধ্যে দেশের গণমাধ্যম থেকে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, রাজনৈতিক কারাবন্দীদের মুক্তি ও বিতর্কিতভাবে স্থগিত হয়ে পড়া দেশের বৃহত্তম চীনাভিত্তিক জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু করা অন্যতম। এরফলে ২০১৪ সালে আসিয়ানে মিয়ানমারকে অন্তর্ভূক্তসহ সভাপতির আসনে অধিষ্ঠিত করা হয়। এছাড়াও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো, প্রধান বিরোধী দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি’র (এনএলডি) পুণঃপ্রতিষ্ঠাসহ ১ এপ্রিল, ২০১২ তারিখে উপ-নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন।[2]