উসেইন সেন্ট লিও বোল্ট, ওজে, সি.ডি. (/ˈjuːseɪn/);[9] (ইংরেজি: Usain Bolt; জন্ম: ২১ আগস্ট, ১৯৮৬) জামাইকায় জন্মগ্রহণকারী বিশ্বখ্যাত দৌড়বিদ। তিনি পাঁচবার বিশ্বরেকর্ড গড়েন। এছাড়াও, তিনবার অলিম্পিক স্বর্ণপদক লাভ করেন।[10] তিনি ১০০ মিটার, ২০০ মিটার এবং দলীয় সঙ্গীদেরকে নিয়ে ৪×১০০ মিটার রীলে দৌড়ে বিশ্বরেকর্ড ও অলিম্পিক রেকর্ডের অধিকারী। তিনি এ তিনটি বিষয়ে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন এবং বিশ্বের ৭ম দৌড়বিদ হিসেবে যুব, জুনিযর এবং সিনিয়র বিভাগের অ্যাথলেটিক ইভেন্টের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ জয় করেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ডাকনাম | লাইটনিং বোল্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয়তা | জ্যামাইকান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ট্রিলনি, জামাইকা[1] | ২১ আগস্ট ১৯৮৬|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৯৫ মিটার (৬ ফুট ৫ ইঞ্চি)[2] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওজন | ৯২ কেজি (২০৩ পা)[2] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্রীড়া | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্রীড়া | ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বিভাগ | স্প্রিন্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ক্লাব | রেসার্স ট্র্যাক ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সাফল্য ও খেতাব | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত সেরা | ১০০ মি: ৯.৫৮ বিশ্বরেকর্ড (বার্লিন 2009)[3] ১৫০ মি: ১৪.৩৫ বিশ্বরেকর্ড[4] (Manchester 2009)[5] | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পদকের তথ্য
|
ক্রীড়াপ্রেমী ব্যক্তিবর্গ মনে করেন যে, বোল্ট পৃথিবীর সর্বকালের দ্রুততম মানব হিসেবে পরিচিত। তিনি ১০০ মিটার দৌড় ৯.৫৮ সেকেণ্ডে এবং ২০০ মিটার দৌড় ১৯.১৯ সেকেণ্ডে শেষ করেন। বোল্ট নিজের করা বিশ্বরেকর্ড ২০১০ সালে ভেঙ্গে ফেলেন। তিনি ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিক গেমসে অংশগ্রহণ করেছেন। ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিকে ৯ টি সোনা জয় করেন ৷
জন্ম ও পরিবার
২১ আগস্ট, ১৯৮৬ সালে জ্যামাইকার ছোট্ট শহর ট্রিলনি পারিশের শেরউড কনটেন্ট এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। জ্যামাইকার ছোট শহর শেরউড কনটেন্ট নামের ছোট্ট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন উসেইন বোল্ট। সেখানেই বাবা ওয়েলেসলি, মা জেনিফার বোল্ট, ভাই সাদেকি ও বোন শেরিনকে নিয়ে পরিবারের সঙ্গে বেড়ে ওঠা। উসেইন বোল্টের বাবা ছিলেন মুদি দোকানদার। বাবার সাথে মাও দোকান চালাতে সাহায্য করতেন। একসময় উসেইন বোল্টকেও চাল-ডাল বিক্রি করতে হয়েছিল বাবা-মায়ের সাথে। এই মুদি দোকান থেকে যা আয় হতো তা দিয়েই কোনোরকমে চলতো তাদের সংসার।
খেলোয়াড়ি জীবন
দৌড়বিদ হয়ে ওঠা
ছোট বেলায় ভাইয়ের সঙ্গে গ্রামের রাস্তায় ক্রিকেট ও ফুটবল খেলে সময় কাটত বোল্টের। এই দুটি খেলার প্রতিই বোল্টের ভালো লাগা রয়েছে। যে কোনো খেলার মাধ্যমেই হোক সারাক্ষণ দৌড়ের উপরেই থাকতেন তিনি। প্রাইমারি শিক্ষা গ্রহণের জন্য ভর্তি হলেন ওয়েলডেসিয়া প্রাইমারি স্কুলে। সেই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে স্প্রিন্ট ট্র্যাকে ১ম পা পড়ে বোল্টের এবং শুরুতেই বাজিমাত করেন বোল্ট। ১০০ মিটারে স্কুলের সেরা দৌড়বিদ হন তিনি। বোল্টকে দেখে অলিম্পিকের সাবেক এক স্প্রিন্টারও বোল্টকে পরামর্শ দেন অ্যাথলেটিক্স এর মনোযোগ দেওয়ার জন্য। জ্যামাইকার হয়ে ক্যারিবীয় অঞ্চলের ইভেন্টে প্রথম অংশ নেন ২০০১ সালে। প্রথমবার অংশ নিয়েই ২০০ ও ৪০০ মিটারে জিতে নেন রুপা। একই বছর হাঙ্গেরিতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপে ২০০ মিটারে অংশ নেন। কিন্তু ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হলেও তখন পর্যন্ত ক্যারিয়ার সেরা টাইমিং (২১ দশমিক ৭৩ সে.) করেন।
অনন্য কীর্তি
- তিনবার ২০০ মিটার স্প্রিন্ট জয়ী প্রথম অ্যাথলেট উসেইন বোল্ট। দুইবার করে জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মাইকেল জনসন ও ক্যালভিন স্মিথ
- দুইবার ১০০ ও ২০০ মিটারের ‘ডাবল’ জয়ের একমাত্র কীর্তি
- ৫টি ব্যক্তিগত স্বর্ণ জিতে বোল্ট স্পর্শ করেছেন কার্ল লুইস ও কেনেনিসা বেকেলেকে। মাইকেল জনসন ও সের্গেই বুবকা অবশ্য এগিয়ে। এ দু’জন জিতেছেন ৬টি করে ব্যক্তিগত স্বর্ণপদক।
- ৮টি স্বর্ণ জয়ের বিরল রেকর্ড। এই রেকর্ডে বোল্টের সঙ্গী কার্ল লুইস ও মাইকেল জনসন। কার্ল লুইস তিনটি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে জিতেছিলেন ৮টি স্বর্ণ। মাইকেল জনসনকে ৮টি স্বর্ণ জিততে খেলতে হয়েছিল ৫টি আসর। মস্কোতে ৩টি স্বর্ণ জিতে উসেইন বোল্ট র্স্প করেছেন এই দুজনকে। মেয়েদের মধ্যে অবশ্য ৮টি স্বর্ণ আছে মার্কিন স্প্রিন্টার অ্যালিসন ফেলিক্সের।
অবসরের ঘোষণা ও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন
২০১৬ সালে অনুষ্ঠেয় রিও ডি জেনিরো অলিম্পিকের পর ট্র্যাক থেকে বিদায় নেবেন। তবে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন উসেইন বোল্ট। ২০১৬ সালে অবসর নিচ্ছেন না তিনি। অংশ নেবেন ২০১৭ সালের লন্ডন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপেও। বুটজোড়া তুলে রাখতে পারেন এর পর। অবসর প্রশ্নে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কারণটাও ব্যাখ্যা করেছেন তিনি, ‘রিওর পরই অবসর নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ভক্তরা চায়, আমি যেন অন্তত আরও একটা বছর খেলে যাই। আমার স্পনসররা একই মত দিয়েছে। কোচও বলেছেন, এটা করা যেতে পারে।’
ক্রিকেট
ছোটবেলা থেকেই মনেপ্রাণে ক্রিকেটকে ভালোবাসেন উসেইন বোল্ট। বলা চলে ক্রিকেটই তার প্রথম ভালোবাসা। জ্ঞান হওয়ার পর নাকি এই ক্রিকেটই তিনি প্রথম ভালোবেসেছিলেন। স্কুলজীবনে এই ক্রিকেটই নাকি ছিল তার একমাত্র ধ্যান-জ্ঞান। একসময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে খেলারও নাকি স্বপ্ন দেখতেন তিনি। অতীতে জ্যামাইকার অনেক মাঠেই ব্যাট-প্যাড পরে ক্রিকেট খেলতে দেখা গেছে তাকে। ২০১৭ সালের অলিম্পিক গেমস শেষে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উসেইন বোল্ট। এরপর ক্রিকেট খেলা শুরু করতে পারেন উসেইন বোল্ট। অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া টি-২০ লীগ বিগ ব্যাশের শেন ওয়ার্নের নেতৃত্বাধীন দল মেলবোর্ন স্টার্সের আলোচনাও হয়েছে এ বিষয়ে।
পুমা
স্প্রিন্টার ট্র্যাকে দৌড়ানোর শুরু থেকেই অর্থাৎ ২০০২ সালে ১৬ বছর বয়সেই প্রথমবারের মতো চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন পুমার সঙ্গে। তারপর থেকে আর কখনোই স্পন্সর পরিবর্তন করেননি বোল্ট। বর্তমান এই চুক্তির মেয়াদ থাকবে ২০১৬ সালের রিও অলিম্পিক পর্যন্ত। আর যদি ২০১৭ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপেও অংশ নেন, তাহলে সে বছরও এক কোটি ডলার পেয়ে যাবেন বোল্ট। অবসর নেওয়ার পরও তিনি যুক্ত থাকতে পারবেন পুমার সঙ্গে। তখন কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে কাজ করলে বছরে পাবেন ৪০ লাখ ডলার।
টানা তিন বার বর্ষসেরা
উসেইন বোল্ট সর্বমোট পাঁচ বার বর্ষসেরা অ্যাথলেট (পুরুষ) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে টানা তিনবার তিনি বর্ষসেরা পুরস্কার অর্জন করেছেন। ২০০৮, ২০০৯, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৩ এই পাঁচ বছর তিনি বর্ষসেরার পুরস্কার জয় করেন। মাঝখানে ২০১০ সালে সালে বোল্টকে হতাশ করে উৎসব করেছিলেন কেনিয়ান মাঝারিপাল্লার দৌড়বিদ ডেভিড রুডিশা। না হলে টানা ছয়বারের একটা রেকর্ড গড়ে ফেলতেন উসেইন বোল্ট।
সম্মাননা
অ্যাথলেটিকে বোল্টের অবিস্মরণীয় সাফল্যের প্রেক্ষাপটে ২০০৯ ও ২০১০ সালে তিনি লরিয়াস বছরের সেরা বিশ্ব খেলোয়াড় পুরস্কার লাভ করেন।[11][12]
- আইএএএফ বছরের সেরা বিশ্ব অ্যাথলেট: ২০০৮-২০০৯
- বছরের সেরা ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড অ্যাথলেট: ২০০৮-২০০৯
- লরিয়াস বছরের সেরা বিশ্ব খেলোয়াড় পুরস্কার: ২০০৯-২০১০
- বিবিসি বহিঃর্বিশ্ব বছরের সেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব: ২০০৮-২০০৯
নিজের সেরা
বিষয় | সময়ে (সেকেন্ড) | মাঠ | তারিখ | রেকর্ড | |
---|---|---|---|---|---|
১০০ মিটার | ৯.৫৮ | বার্লিন, জার্মানি | ১৬ আগস্ট, ২০০৯ | ||
১৫০ মিটার | ১৪.৩৫ | ম্যানচেস্টার, যুক্তরাজ্য | ১৭ মে, ২০০৯ | বিশ্বের সেরা[4] | |
২০০ মিটার | ১৯.১৯ | বার্লিন, জার্মানি | ২০ আগস্ট, ২০০৯ | ||
৩০০ মিটার | ৩০.৯৭ | অস্ত্রাভা, চেক প্রজাতন্ত্র | ২৭ মে, ২০১০ | ||
৪০০ মিটার | ৪৫.২৮[13] | কিংস্টন, জ্যামাইকা | ৫ মে, ২০০৭ | ||
৪ × ১০০ মিটার রীলে | ৩৭.০৪ | দাইগু, দক্ষিণ কোরিয়া | ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১ | ||
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় রেকর্ড
বছর | প্রতিযোগিতা | ঘটনাস্থল | স্থান | ঘটনা | নোট |
---|---|---|---|---|---|
২০০২ | বিশ্ব জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশীপ | কিংস্টন, জামাইকা | ১ম | ২০০ মিটার | ২০.৬১ |
২য় | ৪×১০০ মিটার রীলে | ৩৯.১৫ | |||
২য় | ৪×৪০০ মিটার রীলে | ৩:০৪.০৬ | |||
২০০৩ | বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশীপ | শেরব্রুক, কানাডা | ১ম | ২০০ মিটার | ২০.৪০ |
২০০৩ | প্যান আমেরিকান জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশীপ | ব্রীজটাউন, বার্বাডোজ | ১ম | ২০০ মিটার | ২০.১৩ |
২য় | ৪×১০০ মিটার রীলে | ৩৯.৪০ | |||
২০০৪ | ক্যারিফটা গেমস | হ্যামিলটন, বার্মুদা | ১ম | ২০০ মিটার | ১৯.৯৩ |
২০০৫ | মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ | নাসাউ, বাহামা | ১ম | ২০০ মিটার | ২০.০৩ |
২০০৬ | বিশ্ব অ্যাথলেটিক ফাইনাল | স্টুটগার্ট, জার্মানি | ৩য় | ২০০ মিটার | ২০.১০ |
২০০৬ | আইএএএফ বিশ্বকাপ | এথেন্স, গ্রীস | ২য় | ২০০ মিটার | ১৯.৯৬ |
২০০৭ | বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ | ওসাকা, জাপান | ২য় | ২০০ মিটার | ১৯.৯১ |
২০০৮ | অলিম্পিক গেমস | বেইজিং, চীন | ১ম | ১০০ মিটার | ৯.৬৯ ডব্লিউআর ওআর |
১ম | ২০০ মিটার | 19.30 ডব্লিউআর ওআর | |||
১ম | ৪×১০০ মিটার রীলে | ৩৭.১০ ডব্লিউআর ওআর | |||
২০০৯ | বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ | বার্লিন, জার্মানি | ১ম | ১০০ মিটার | ৯.৫৮ ডব্লিউআর |
১ম | ২০০ মিটার | ১৯.১৯ ডব্লিউআর | |||
১ম | ৪×১০০ মিটার রীলে | ৩৭.৩১ | |||
২০১১ | বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ | দাইগু, দক্ষিণ কোরিয়া | যোগ্যতা অর্জন করেননি | ১০০ মিটার | — |
১ম | ২০০ মিটার | ১৯.৪০ | |||
১ম | ৪×১০০ মিটার রীলে | ৩৭.০৪ ডব্লিউআর | |||
২০১২ | অলিম্পিক গেমস | লন্ডন, যুক্তরাজ্য | ১ম | ১০০ মিটার | ৯.৬৩ |
১ম | ২০০ মিটার | ১৯.৩২ |
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand in your browser!
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.