শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
অ্যামোনিয়া
রাসায়নিক যৌগ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
অ্যামোনিয়া বা এজেন (ইংরেজি: Ammonia) নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেনের সমন্বয়ে গঠিত একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত NH3। এটি সরলতম নিকটোজেন হাইড্রাইড, অ্যামোনিয়া হল চরিত্রগত কটুগণ্ধযুক্ত বর্ণহীন গ্যাস। খাদ্য ও সার উৎপাদনকারী অনেক অণুজীবের পুষ্টিগত প্রয়োজন পূরণে অ্যামোনিয়া গ্যাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অ্যামোনিয়া, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি অনেক বাণিজ্যিক পরিষ্কারক এজেন্টে ব্যবহার করা হয়।
যদিও সাধারণত প্রকৃতি এবং ব্যাপক ব্যবহারে, অ্যামোনিয়া ক্ষারীয় এবং ঘনীভূত আকারে বিপজ্জনক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পদার্থ হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইমার্জেন্সি প্ল্যানিং অ্যান্ড কমিউনিটি রাটি-টু-নো অ্যাক্ট (৪২ ইউ.এস.সি. ১১০০২) ৩০২ ধারা হিসাবে সংজ্ঞায়িত এবং এর উৎপাদন, সংরক্ষণ, বা যথেষ্ট পরিমাণে ব্যবহারে কঠোর প্রতিবেদনের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক।[১০]
২০১৪ সালে অ্যামোনিয়া বৈশ্বিক শিল্প উৎপাদন ছিল ১৭,৬৩,০০,০০০ টন (১৭,৩৫,০০,০০০ লং টন; ১৯,৪৩,০০,০০০ short ton),[১১] যা ২০০৬ সালের বৈশ্বিক শিল্প উৎপাদন ১৫,২০,০০,০০০ টন (১৫,০০,০০,০০০ লং টন; ১৬,৮০,০০,০০০ short ton) থেকে ১৬% বেশি।[১২]
NH3 ১ বায়ুমন্ডলীয় চাপ এবং −৩৩.৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (−২৮.০১২ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রায় ফুটতে শুরু করে, তাই অ্যামোনিয়াকে নিম্ন তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয়। গৃহস্থালী কাজে ব্যবহৃত অ্যামোনিয়া বা অ্যামোনিয়াম হাইড্রক্সাইড হচ্ছে পানি ও NH3 এর মিশ্রণ। এরকম দ্রবনের ঘনমাত্রা বাউমি স্কেলে (ঘনত্ব) পরিমাপ করা হয়, ২৬ ডিগ্রি বাউমি (অণুমানিক ৩০% (ওজনের) ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস অথবা ৫৯.৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট পরিমাণ অ্যামোনিয়া) আদর্শস্বরূপ উচ্চ ঘনত্ব বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।[১৩]
Remove ads
প্রাকৃতিক উৎস
বায়ুমন্ডলে খুবই সামান্য পরিমাণে অ্যামোনিয়া পাওয়া যা যায় যা নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ প্রাণী ও উদ্ভিদ ক্ষয় থেকে উৎপন্ন হয়। বৃষ্টির জলে অল্প পরিমাণে অ্যামোনিয়া এবং অ্যামোনিয়াম লবণের উপস্থিতি পাওয়া যায়। আগ্নেয়গিরী অঞ্চলে অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড ও অ্যামোনিয়াম সালফেট পাওয়া যায়। প্রাণীদেহের অতিরিক্ত এসিড প্রশমিত করতে যকৃত থেকে NH3 নি:সৃত হয়।[১৪] উর্বল জমি এবং সাগরের পানিতে অ্যামোনিয়াম লবণ পাওয়া যায়। সৌর মন্ডলের প্লুটো, মঙ্গল , বৃহস্পতি , শনি , ইউরেনাস ও নেপচুন গ্রহে অ্যামোনিয়ার সন্ধান পাওয়া গেছে। যেসকল বস্তু অ্যামোনিয়া ধারণ করে তাদেরকে অ্যামোনিয়াক্যাল বলা হয়।
Remove ads
নিরাপত্তা সতর্কতা
অ্যামোনিয়া সমাধানে পরীক্ষণাগারের ব্যবহার

Remove ads
সংশ্লেষ ও উৎপাদন

দ্রাবক হিসাবে তরল অ্যামোনিয়া
লবণের দ্রাব্যতা
তরল অ্যামোনিয়ার রেডক্স প্রোপার্টিজ
Remove ads
জৈবিক পদ্ধতি ও মানুষের অসুস্থতায় অ্যামোনিয়া ভূমিকা
রেচন
টীকা
তথ্যসূত্র
আরো পড়ুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads