শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বা আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি২০ বা আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ (ইংরেজি: ICC World Twenty20/ICC Men's T20 World Cup) ক্রিকেটের টুয়েন্টি২০ পদ্ধতির আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা বিশেষ। প্রতিযোগিতাটি ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি কর্তৃক পরিচালিত হয়। প্রতিযোগিতায় ২০ দলের অংশগ্রহণ থাকে। তন্মধ্যে ১০টি আইসিসি'র পূর্ণ সদস্যভূক্ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। বাকি দলের অংশগ্রহণের জন্যে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ যোগ্যতা নির্ধারণী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হয়। অতঃপর শীর্ষস্থানীয় দুই দল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বর্তমানে প্রতিযোগিতাটি প্রতি দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
Remove ads
নিয়ম-কানুন
গ্রুপ পর্ব এবং সুপার এইটে ফলাফল নির্ধারণের জন্যে নিম্নবর্ণিত পয়েন্ট বরাদ্দ রাখা হয়েছে:
কোন কারণে যদি টাই হয়, তাহলে সুপার ওভারের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। আবার সুপার ওভারেও যদি একই ধরনের ঘটনা ঘটে তাহলে যে দল তাদের ইনিংসে সর্বাধিক ছয় বা ছক্কা মেরেছে, তাদেরকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করা হবে। এ প্রক্রিয়া প্রতিযোগিতার সবগুলো খেলার জন্যেই প্রযোজ্য হবে। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় এ নিয়ম প্রবর্তিত ও প্রচলন ঘটানো হয়নি। তখন বোল-আউটের মাধ্যমে টাই ভাঙ্গা হতো।
প্রত্যেক গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে দলের শীর্ষস্থান নির্ধারণে নিম্নবর্ণিত শর্তাদি রাখা হয়েছে:
- সর্বোচ্চসংখ্যক পয়েন্ট সংগ্রহ
- সমান হলে, সর্বাধিক জয়
- তারপরও সমান হলে, সর্বোচ্চ নেট রান রেট
- তারপরও সমান হলে, সর্বনিম্ন বোলিং স্ট্রাইক রেট
- তারপরও সমান হলে, একে-অপরের বিরুদ্ধে ফলাফল
Remove ads
স্বাগতিক দেশ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ ভোটের মাধ্যমে আগ্রহী দেশের দরপত্র পর্যবেক্ষণপূর্বক তাদের আগ্রহে এ প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশ নির্ধারণ করে থাকেন। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা, ২০০৯ সালে ইংল্যান্ড, ২০১০ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ২০১২ সালে শ্রীলঙ্কা স্বাগতিক দেশের মর্যাদা পায়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ স্বাগতিক দেশের মর্যাদা লাভ করে।[৪] আইসিসি দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ডকে প্রথম দুইটি প্রতিযোগিতা আয়োজনে প্রথমদিককার স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে যারা এ পদ্ধতিকে শুরু থেকেই গ্রহণ করে।[৫] ২০১৬ সালে ভারতকে প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশ হিসেবে মনোনীত হয়।[৬] ২০২১ এ আবার এই প্রতিযোগিতার আসর বসে। প্রথমে ভারতে অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল, কিন্তু করোনা পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হবার জন্য সমগ্র প্রতিযোগিতাটি সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে স্থানান্তরিত হয়।
Remove ads
ফলাফল
Remove ads
দলীয় অবস্থান
সারাংশ
প্রসঙ্গ
নীচের সারণীতে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতাসমূহে অংশগ্রহণকারী দলের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে:
- নভেম্বর ২০২১ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
- বন্ধনীতে সুপার ওভার কিংবা বোল আউট অথবা টি২০ ক্রিকেটে টাই ম্যাচে জয় নির্ধারণে ব্যবহৃত অন্য যে-কোন পদ্ধতিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ধরনের বিষয়গুলোর মাধ্যমে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হলেও তা অর্ধ-জয় হিসেবে গণনা করা হয়।
Remove ads
নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
Remove ads
দলসমূহের পারফরম্যান্স
- নির্দেশিকা
- চ্যা – চ্যাম্পিয়ন
- রা – রানার-আপ
- সেমি – সেমি-ফাইনালে বিদায়
- প২ – দ্বিতীয় পর্বে (সুপার ৮/১০/১২) বিদায়
- প১ – প্রথম পর্বে/গ্রুপ পর্বে বিদায়
- × – অংশগ্রহণ করেনি
- অক্ষম – যোগ্যতা অর্জনে অক্ষম
- • – যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হয়েও প্রত্যাহার
- — আয়োজক
Remove ads
পরিসংখ্যান
Remove ads
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads