শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
টাঙ্গন নদী
বাংলাদেশের নদী উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
টাঙ্গন নদী (অন্য বানানে: টাংগন নদী) বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] এটি পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। এটি পুনর্ভবা নদীর একটি উপনদী।[২] বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক টাংগন নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪৮।[৩]
Remove ads
প্রবাহ
অতীতে এই নদী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি থেকে উৎপন্ন হয়ে প্রবাহিত হত এবং বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছিল। তবে এটির বর্তমান উৎপত্তিস্থল হচ্ছে পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড় সদর উপজেলার মাগুরা ইউনিয়নের বিলাঞ্চল থেকে।[৪] এটি পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁওের পীরগঞ্জ, রুহিয়া, এবং বোচাগঞ্জ, এবং দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলা দিয়ে পুনরায় পশ্চিমবঙ্গের দিকে চলে যায়।[১][৫][৬] এই নদী পুনরায় গোমস্তাপুর উপজেলার বাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং পুনর্ভবা নদীর সাথে মিলিত হয়। শীতকালে এই নদীর পানি কমে গেলেও বর্ষাকালে নৌ যোগাযোগের উপযুক্ত হয়। ঠাকুরগাঁও শহর টাংগন নদীর তীরে অবস্থিত।[৬]
Remove ads
ব্যারেজ
বাংলাদেশ অংশে
১৯৮৯ সালে পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার দশ কিলোমিটার পশ্চিমে টাংগন নদীতে একটি ব্যারেজ নির্মিত হয়। এর মাধ্যমে পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন থানার প্রায় ৫,০০০ হেক্টর জমিতে সেচের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়েছে।
আরও দেখুন
চিত্রসংগ্রহ
- ঠাকুরগাঁওয়ের টাঙ্গন সেতু থেকে টাঙ্গন নদীর দৃশ্য।
- বাংলাদেশ অংশে টাঙ্গন নদীর উপর নির্মিত বাঁধ
- নব্বইয়ের দশকে এর নির্মাণ কাজ শুরু
- বাঁধের ছেড়ে দেওয়া পানিতে মাছ ধরার উৎসব
- প্রতি বছর শীতের প্রাক্কালে বাঁধের পানি ছেড়ে দেওয়া হয়
- বাঁধের ভাটির প্যানারমিক দৃশ্য
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads