শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
টোবা টেক সিং
সাদাত হোসেন মান্টো'র ছোটগল্প উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
টোবা টেক সিং (উর্দু: ٹوبہ ٹیک سنگھ) হল উর্দু সাহিত্যিক সাদত হাসান মান্টোর একটি বহু আলোচিত ও বিখ্যাত ছোটগল্প। ১৯৫৫ সালে প্রকাশিত এই গল্পটি ভারত-পাকিস্তান দেশভাগের পরিপ্রেক্ষিতে লেখা। দেশভাগের ঘটনা ও রাষ্ট্রের মানবতাবিরোধী নীতিকে তীব্র ব্যাঙ্গ ও শ্লেষাত্মক আক্রমণে বিঁধে এটি লিখেছেন লেখক মান্টো।[১]
কাহিনী
ভারত, পাকিস্তান স্বাধীনতা ও দেশভাগের দুই তিন বছর পরে দুই দেশের সরকার সিদ্ধান্ত নেয় পাগলদেরও ভাগাভাগি হবে। অর্থাৎ হিন্দু পাগলদের ভারত এবং মুসলিম পাগলদের পাকিস্তানে পাঠানো হবে। লাহোরের মানসিক হাসপাতালে থাকা একজন পাগল বিষান সিং বাকি সহবন্দীদের সাথে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। যেহেতু সে একজন হিন্দু তাই ভারতে চলে যাওয়ার হুকুম হয়। কিন্তু তার বাড়ি পাকিস্তানের টোবা টেক সিং এ। সে শুধুমাত্র টোবা টেক সিং নামক গ্রামটিতেই যেতে চায়। রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের নীতি যদিও তা অনুমোদন করেনা। শেষ পর্যন্ত দেখা যায় দুই দেশের সীমানায়, কাঁটাতারের দুপাশে দুই পা রেখে বিষান সিং মারা যায়। মৃত্যুর আগে সেই জায়গাটাই বিষান সিং এর কাছে হয়ে যায় টোবা টেক সিং।[২]
Remove ads
অন্যান্য মাধ্যম
পাকিস্তানের চলচ্চিত্রকার আফিয়া নাথানিয়েল এই ছোটগল্পটির চলচ্চিত্রায়ন করেন ২০০৫ সালে। ভারতের পরিচালক কেতন মেহতা টোবা টেক সিং নামে অপর একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন যেটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়।[৩]
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads