শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
প্রি-এক্লাম্পসিয়া
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
প্রি এক্লাম্পসিয়া একধরনের গর্ভধারণকালীন জটিলতা। যেটা সচরাচর উচ্চ রক্তচাপ এর শুরু এবং প্রসাবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে প্রোটিন বৃদ্ধি দেখে চিহ্নিত করা হয়।[১][৪] যখন এর বৃদ্ধি ঘটে, হয় তখন গর্ভধারণের বিশ সপ্তাহ থেকে এর শুরু হয়।[২] অবস্থা আরও জটিল হলে লালিকানাশ শুরু হয়, রক্তকণিকার পরিমাণ হ্রাস, যকৃতের কার্যক্ষমতা দূর্বল হয়ে যাওয়া, বৃক্কের জটিলতা, ফুলে যাওয়া, ফুসফুসে পানি জমার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা অথবা দেখার ক্ষেত্রে সমস্যার শুরু হয় । মা এবং শিশু উভয়ের জন্যই খারাপ ফলাফল বয়ে আনে। [৫] যদি চিকিৎসা না করা হয়, এর ফলে খিঁচুনি দেখা যেতে পারে যেটি এক্লাম্পসিয়া নামে পরিচিত।
Remove ads
রোগের কারণ এবং নির্ণয়ের উপায়
প্রি-এক্লাম্পসিয়ার ঝুঁকির কারণের মধ্যে রয়েছে অতিস্থূলতা, বেশি বয়স, উচ্চ রক্তচাপ, এবং বহুমূত্র রোগ. এটি বেশি দেখা যায় নারীর প্রথম গর্ভধারণের ক্ষেত্রে এবং যদি সে যমজ বাচ্চা বহন করে। অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে, অমরাবিন্যাস-এ অস্বাভাবিকতা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রসবের আগে প্রি-এক্লাম্পসিয়া শুরু হয়, খুব কমক্ষেত্রেই বাচ্চা প্রসবের পর প্রি-এক্লাম্পসিয়া শুরু হতে পারে। প্রি-এক্লাম্পসিয়া নির্ণয় করতে উচ্চ রক্তচাপ এবং মূত্রে প্রোটিনের উপস্থিতি উভয়ই প্রয়োজন। সাধারণত গর্ভাবস্থার বিশ সপ্তাহের সময় এ রোগের শুরু হয়ে থাকে।
Remove ads
লক্ষণ এবং উপসর্গ
ফুলে যাওয়াকে (বিশেষ করে হাত এবং মুখ) প্রি-এক্লাম্পসিয়ার একটি গুরুত্ব লক্ষণ হিসাবে বিবেচনা করা হত। যাইহোক, গর্ভাবস্থায় শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ফুলে যাওয়া একটি সাধারণ বিষয় বলে একে আর লক্ষণ হিসাবে আর গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখা হয় না। হাত, মুখ, পা অস্বাভাবিক ফুলে যায় এবং টিপে ধরে ছেড়ে দিলে যদি তা স্বাভাবিক হতে দেরি হয় তাহলে অবশ্যই স্বাস্থকর্মীকে জানাতে হবে।
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads