শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
বুদ্ধাবতংসকসূত্র
মহাযান বৌদ্ধধর্মীয় সূত্র উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
বুদ্ধাবতংসকসূত্র (সংস্কৃত: बुद्धावतंसकसूत्र) বা বুদ্ধাবতংসকনামমহাবৈপুল্যসূত্র (বুদ্ধাবতংসক নামের মহাবৈপুল্য সূত্র) হলো পূর্বএশীয় বৌদ্ধধর্মের প্রভাবশালী মহাযান সূত্রগুলির মধ্যে একটি।[১] এটিকে প্রায়ই সংক্ষেপে অবতমসাকসূত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়।[১] অবতংসক অর্থ মালা, পুষ্পস্তবক, বা কোনো বৃত্তাকার অলঙ্কার, যেমন কানের দুল।[২] বৌদ্ধ সংকর সংস্কৃতে, অবতংসক শব্দের অর্থ হলো "বহু সংখ্যা", "অধিক সংখ্যা" বা "সংগ্রহ।"
আধুনিক পণ্ডিতরা বুদ্ধাবতংসককে অসংখ্য ছোট সূত্রের সংকলন মনে করেন, যার মধ্যে অনেকগুলি মূলত স্বাধীনভাবে প্রচারিত হয়েছিল এবং পরে বৃহত্তর পরিপক্ক বুদ্ধাবতংসককে একত্রিত করা হয়েছিল। এই স্বাধীন বুদ্ধবতংসক সূত্রের অনেকগুলি চীনা অনুবাদে টিকে আছে।[১]
টমাস ক্লিয়ারি বুদ্ধাবতংসককে "বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে সবচেয়ে বৃহৎ, ব্যাপক, এবং সুসজ্জিত" হিসেবে উল্লেখ করেছেন।[৩] পাঠ্যটি অসীম মহাজগতের বর্ণনা করেছে এভাবে যা অগণিত সংখ্যক বুদ্ধ দ্বারা পরিপূর্ণ। সূত্রটি পূর্বএশীয় বৌদ্ধধর্মে বিশেষভাবে প্রভাবশালী ছিল।[৪] পাঠ্যটিতে যে দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করা হয়েছিল তা ছিল চীনা বৌদ্ধধর্মের হুয়ন সম্প্রদায় তৈরির ভিত্তি, যা আন্তঃপ্রবেশের দর্শন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছিল। সম্প্রদায়টি কোরিয়াতে হোয়াইওম, জাপানে কেগন এবং ভিয়েতনামে হোয়া এনঘিম নামে পরিচিত। সূত্রটি চ্যান বৌদ্ধধর্মেও প্রভাবশালী।[৪]
Remove ads
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads