শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
বৃত্তকলা
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
কোনো বৃত্তের দুটি ব্যাসার্ধ ও একটি বৃত্তচাপ দ্বারা আবদ্ধ ক্ষেত্রকে বৃত্তকলা বলা হয়। ক্ষুদ্রতর অংশটিকে ক্ষুদ্র বৃত্তকলা ও বৃহত্তর অংশটিকে বৃহত্তর বৃত্তকলা বলা হয়।[১] চিত্রে হল কেন্দীয় কোণ, r হল বৃত্তের ব্যাসার্ধ এবং L হল বৃত্তচাপ।

প্রকারভেদ
একটি বৃত্তকলার কেন্দ্রীয় কোণ 180° হলে তাকে অর্ধচাকতি বলা হয়। এটি একটি ব্যাস এবং একটি অর্ধবৃত্ত দ্বারা আবদ্ধ। তাছাড়াও বৃত্তচাপের কেন্দ্রীয় কোণ 90° হলে তাকে quadrant, 60° হলে sextant এবং 45° হলে octant নামে ডাকা হয়।
ক্ষেত্রফল
বৃত্তকলার ক্ষেত্রফল নির্ণয় করার দুটি সহজ পদ্ধতি রয়েছে। বৃত্তকলার কেন্দ্রীয় কোণ বা তাকে আবদ্ধকারী বৃত্তচাপের মান জানা থাকলে অনায়াসে এর ক্ষেত্র নির্ণয় সম্ভব। আমারা জানি বৃত্তের ক্ষেত্রফল । এখন যদি θ কে রেডিয়ানে পরিমাপ করা হয় তবে বৃত্তকলার ক্ষেত্রফল হয় যদি θ কে ডিগ্রিতে পরিমাপ করা হত তবে উপরিউক্ত সূত্রটিকে লেখা হত[২] যদি বৃত্তচাপটির দৈর্ঘ্য l হত তবে বৃত্তকলার ক্ষেত্রফল হত তাছাড়াও অবকলবিদ্যার সাহায্য নিয়েও এ কাজ করা যায়। যথা
Remove ads
পরিসীমা
বৃত্তকলার পরিসীমা তাকে আবদ্ধকারী ব্যাসার্ধদ্বয়ের দৈর্ঘ্য এবং বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্যের যোগফলের সমান। যথা এখানে কে রেডিয়ানে পরিমাপ করা হয়েছে।
জ্যায়ের দৈর্ঘ্য
যদি কোনো জ্যায়ের সমগ্র অংশই বৃত্তকলাতে অবস্থান করে তবে সেই জ্যায়ের দৈর্ঘ্য হবে
আরও দেখুন
- বৃত্তাংশ
- কনিক
- ইউক্লিড
- ত্রিকোণমিতি
তথ্যসুত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads