শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ (এম হারুন-উর-রশিদ এবং এম এইচ রশিদ নামেও পরিচিত; ২৮ ডিসেম্বর ১৯৩৯ – ২৬ নভেম্বর ২০২৪) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক, শিক্ষা প্রশাসক, কবি, সম্পাদক এবং অনুবাদক।[২][৩] তিনি বাংলাদেশে সুফিবাদ এবং সুফি সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট লেখক[৪] এবং কলামিস্ট, সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য সমালোচক।[৫]
Remove ads
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সারাংশ
প্রসঙ্গ
মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ ১৯৩৯ সালের ২৮শে ডিসেম্বর ভারতের আসামের তিনসুকিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[৬] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তার প্রয়াত বাবা রহিমুদ্দিন আহমেদ আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের একজন কর্মকর্তা ছিলেন যিনি চট্টগ্রামে বদলি হয়ে আসেন। তিনি তার ছোটবেলার জীবন পাহাড়তলির মনোরম পরিবেশে কাটান। যখন জাপানিরা চট্টগ্রামে বোমা ফেলে তার বাবা তাদের পরিবারকে গ্রামের বাড়ি মেড়াতুলি, নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠিয়ে দেন। তার গ্রামের বাড়ি তিতাস নদীর পাড়ে এবং এই গ্রাম্য পরিবেশ তার চেতনাকে করেছে সমৃদ্ধ। তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়েছিলো তার মা সালেমা খাতুনের কাছে যিনি ওই গ্রামে একমাত্র শিক্ষিত নারী ছিলেন। পরে গ্রামের ছেলেদের জন্য একজন মাওলানাকে আনা হলে তিনি তার কাছে পাঠ গ্রহণ করেন।
তার পরিবার পরে পাহাড়তলিতে চলে আসে এবং তিনি ১৯৪৭ সালে পাহাড়তলি রেলওয়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। পরবর্তী বছর তার পরিবার চট্টগ্রামে আসেন এবং তিনি চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন।[৭] এখানে তিনি নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। চাকুরি থেকে অবসর গ্রহণ করে তার বাবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে বসবাস শুরু করেন। তিনি ১৯৫৫ সালে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। তারপর তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজে ভর্তি হন এবং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কলা থেকে ১৯৫৭ সালে ইন্টারমিডিয়েটে পঞ্চম স্থান অধিকার করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬০ সাল এ সম্মান এবং ১৯৬১ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেন। তারপর তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় (ফিটসউইলিয়াম কলেজ) থেকে ১৯৬৬ সালে বি এ অনার্স এবং ১৯৭০ সালে এম এ ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে তিনি ESOL প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে হাওয়াই- এর ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টারে যান এবং যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভাষা শিক্ষা বিষয়ক বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন।
Remove ads
কর্মজীবন
সারাংশ
প্রসঙ্গ
তিনি ১৯৬১ সালের শেষের দিকে তার শিক্ষকতা জীবন শুরু করেন ব্রাক্ষণবাড়িয়া কলেজে প্রভাষক হিসাবে। ১৯৬২ সালের ৪ই ফেব্রুয়ারি তিনি EPJES-এ যোগদান করেন এবং ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজে (বর্তমানে কবি নজরুল সরকারি কলেজ নামে পরিচিত) পাঠদান শুরু করেন। তারপর তিনি সরকারি বৃত্তি নিয়ে ক্যামব্রিজ-এ উচ্চশিক্ষার জন্যে গমন করেন। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে ট্রাইপস করেন এবং ১৯৬৬ সালে সম্মানসহ বি এ ডিগ্রি লাভ করেন। ফেরার পর তিনি ঢাকা কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন এবং সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান ৬ই মে ১৯৬৮ সালে। ইস্ট পাকিস্তান সিনিয়ির এডুকেশন সার্ভিসের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পাবার আগ পর্যন্ত তিনি জিন্নাহ কলেজে (বর্তমান তিতুমীর কলেজে) শিক্ষকতা করেন। ১৯৭২ সালের ৩রা জুলাই তিনি সিলেটের এম সি কলেজে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করেন। ১৯৭৩ সালের শেষ দিকে তিনি সরকারি চাকুরিতে ইস্তফা দিয়ে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। সেখানে তিনি ১৯৮১ সালের ২৪ জুলাই অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি আলজেরিয়ার আনাবা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। ১৯৮৫ সালের ১৪ই মে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদত্যাগ করেন এবং সেই দিনই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন।
তিনি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের শাসনামলে ১৯৯১ সালের ৭ই ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[৮] চার বছর পর তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান। ১৯৯৮ সালে তিনি ঐচ্ছিক অবসরে যান। তিনি অধ্যাপনা থেকে বিরতি নিয়ে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত জাতীয় সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন ঢাকা কুরিয়ারের প্রধান সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেন। তার সীমিত সাংবাদিক জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটিয়ে ২০০০ সালে তিনি ইংরেজির অধ্যাপক হিসাবে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। তিনি সেখানে ৮ বছর শিক্ষকতা করেন। তারপর তিনি দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা এবং ইংরেজির অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ২০১৫ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাকা ক্যাম্পাস) শিক্ষকতা করেন।
Remove ads
বৈবাহিক জীবন
২৪ বছর বয়সে তিনি তার খালাতো বোন মুর্শিদা বেগম কে বিয়ে করেন। তার ২ ছেলে ও ১ মেয়ের মধ্যে মেয়েটি ২০০৬ সালে মারা যায়। ১৯৮৫ সালে তার স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ১৯৮৬ সালে তিনি শিরিন ইয়াসমিন খান কে বিয়ে করেন। এ স্ত্রীর ঘরে তার কোন সন্তান নাই।
বাংলা একাডেমি
সারাংশ
প্রসঙ্গ
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ প্রশাসক হিসেবে তার কর্মজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।[৯] সাগ্রহের সাথে তিনি মহান উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হন, যা ছিল একটি বড় কর্মযজ্ঞ ।[১০] এরপূর্বে তিনি তার যোগ্যতার পরিচয় দেন কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় হলের প্রভোস্ট হিসেবে যার মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ রহমান হল (১৯৮০-১৯৮২),শাহাজালাল হল (১৯৮৩-১৯৮৫) এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এম এইচ হল (১৯৯০-১৯৯১)। সৃজনশীল কাজের জন্যে জাতীয়ভাবে বাংলা একাডেমি একটি বিশাল ক্ষেত্র। তিনি একাডেমির গবেষণায় গুরুত্ব আরোপ করেন, বিশেষ করে অভিধানে, যার জন্য প্রয়োজন হয় সম্পাদনা কর্ম ও বিশেষজ্ঞ জ্ঞান। তিনি বাংলা একাডেমিতে দায়িত্ব প্রাপ্ত অবস্থায় ইংরেজি থেকে বাংলা অভিধান বের করেন যা সবচেয়ে বেশি বিক্রিত গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়।[১১] বরেণ্য শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী এর প্রচ্ছদ তৈরি করেছিলেন এবং সব ডিকশনারিতে একই ডিজাইন ব্যবহার করার ফলে তা একধরনের ব্রান্ডিং এ পরিনত হয়। তার সময়ে তিনি তিনটি অভিধান প্রকাশ করেন।[১২] তিনি বিশিষ্ট বাক্তি যেমন ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, কায়কোবাদ, ফররুখ আহমেদ এবং কাজী নজরুল ইসলামের জীবনী প্রকাশ করেন। এই সময়ে বাংলা একাডেমিকে ভারতের আনন্দ সাহিত্য পুরস্কার দেয়া হয় যা একাডেমির কাউন্সিল গ্রহণ করতে সবিনয় অপারগতা প্রকাশ করে। বাংলা একাডেমি এই সময়ে দুটো নতুন হাইডেলবার্গ প্রিন্টিং মেশিন ক্রয় করে এবং এই সময়ে প্রেসে নিয়োজিত কর্মচারীদের সরকারি পেনশনের আওতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার দায়িত্বকালে তরুনদের জন্য একটি নতুন কার্যক্রম 'তরুণ লেখক প্রকল্প' শুরু হয়।
Remove ads
স্বশাসিত সংস্থা এবং এনজিও
নান্তেস, ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত জেনারেল এ্যাসেম্বলিতে ১৯৮৪ সালে তিনি জেনেভার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি সার্ভিস ইন্টারন্যাশনালের সভাপতি নির্বাচিত হন। তার পূর্বে দক্ষিণ এশিয়া থেকে কেবলমাত্র দুইজন ব্যক্তিত্ব এই পদটি অলংকিত করেছেন যারা হলেন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. জাকির হুসেইন এবং পাকিস্তানের সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম, এইচ, কুরেশি। জাতিসংঘের ৪২তম অধিবেশনের মানবাধিকার কমিশনে তিনি ওয়ার্ল্ড ইউনির্ভাসির্টি সার্ভিসের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব প্রদান করেন।
১৯৯৮ সালে দুই বছরের জন্য তিনি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালে তিনি দুই বছরের জন্য বাংলা একাডেমির প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন।[১৩][১৪] তিনি ৫ই আগস্ট ২০১৫ সালে এক বছর মেয়াদে ওয়াইল্ড টিম (ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অফ বাংলাদেশ) এর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।[১৫]
Remove ads
দেশ ভ্রমণ
১৯৮৮ সালে মার্কিন সরকারের আই ভি পি কার্যক্রমের অধিনে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আমন্ত্রণে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ইরান সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৯৯ সালে তিনি দুইজন সহকর্মীসহ তেহরানে এনসাইক্লোপিডিয়া প্রোগ্রাম পরিদর্শনে যান।
একজন সুফি সাধকের সাথে সাক্ষাৎ
সুফি সাধক সৈয়দ রশিদ আহমদ জৌনপুরী এর সাথে দেখা হওয়া মোঃ হারুন-উর-রশিদের জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সৈয়দ রশীদ আহমেদ জৌনপুরি ছিলেন শাহ কেরামত আলী জৌনপুরির[১৬] দৌহিত্র যিনি ১৯ শতকে বাংলা এবং আসামে ইসলাম প্রচার করেন।[১৭] তিনি তাকে গুরু হিসাবে গ্রহণ করেন।[১৮] তিনি তার কাছ থেকে সুফিবাদের মৌলিক বিষয়গুলো শেখেন এবং মারেফতের মূল বিষয়গুলো অনুশীলন করেন যা ছাড়া তার গুরু বলেছেন ইসলামের সৌন্দর্য দেখা যায় না। তিনি তার গুরুর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার সাথে ছিলেন।[১৯] তিনি ২০০৩ সালে তার গুরুর বাণী ও বক্তৃতা সংগ্রহ করে “সংলাপ সমগ্র” প্রকাশ করেন।[২০] তার গুরুর মৃত্যুর ১২ বছর পর তিনি ২০১৩ সালে সৈয়দ রশীদ আহমদ জৌনপুরি স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ করেন।[২১]
Remove ads
কর্ম
সারাংশ
প্রসঙ্গ
মোঃ হারুন-উর-রশিদ এর অবদান প্রধানত কবিতা, অনুবাদ এবং সুফিবাদ বিষয়ক কর্মে ।[২২]
- লেখক হিসেবে
- ভাষা চিন্তায় ও কর্মে (Language in Thought and Action, অনুবাদ, এস আই হায়াকাওয়া), বাংলা একাডেমি, ১৯৬৮
- Three Poets (বাংলা কবিতার প্রথম ইংরেজি সংকলণ), বাংলাদেশ বুকস ইন্টারন্যাশনাল, ১৯৭৬
- শিল্পকলা (ম্যাগাজিন, ভলিউম ২), Murtaja Baseer: The Odyssey of a Lonely Soul, মোঃ হারুন-উর-রশিদ, ১৯৭৯
- তিনটি ফরাশি প্রবন্ধ (অনুবাদ),বাংলা, ১৯৮৫
- A Choice of Verse on Human Rights, এউএনআইসি, ১৯৮৫
- সমালোচনা, (Criticism), বাংলা একাডেমি, ১৯৮৫
- এখলাসুদ্দিন আহমেদের প্রবন্ধ ও পত্রাবলি, বাংলা একাডেমি, ১৯৮৮
- মাছি (Les Mouches, অনুবাদ, জঁ পল সাত্রে) এম হারুন-উর-রশিদ, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, ১৯৯১
- হাওয়াই থেকে লিখছি ,সময় প্রকাশনী, ১৯৯৩
- হাজার বছরের স্বপ্ন, বাংলা একাডেমি, ১৯৯৪
- হাসান বয়াতির সুখ দুঃখ, বাংলা একাডেমি, ১৯৯৪
- সত্যের প্রকাশ, সৈয়দ রশীদ আহমদ জৌনপুরি, ১৯৯৪
- A few Youths in the Moon, হুমায়ুন আহমেদ, সময় প্রকাশন, ১৯৯৫
- সহজ বাংলা অভিধান (একটি সংক্ষিপ্ত বাংলা ডিকশনারি), বাংলা একাডেমি, ১৯৯৫
- ভ্রুনের মা মানুষের আল্লাহ্ এবং অন্যান্য সংলাপ, ঢাকা, ১৯৯৬
- নিরুদ্দেশ নদী অন্তহীন সাগর এবং অন্যান্য সংলাপ, ঢাকা ১৯৯৬
- বেদুইনের লাল উট এবং সংলাপ, ঢাকা ১৯৯৭
- ইচ্ছাহীন ঘরে ইচ্ছার বসবাস এবং অন্যান্য সংলাপ, ঢাকা, ১৯৯৭
- জীবনের গণ্ডি মৃত্যুর ঠিকানা এবং অন্যান্য সংলাপ, ঢাকা, ১৯৯৪
- From Courage to Courage and Other Poems, অনুবাদ, বাংলা একাডেমি, ১৯৯৮
- মানব জাতির অসমতার উৎস এবং ভিত্তি (On the Origin of the inequality of mankind) জিন জ্যাক রুশ, বাংলা একাডেমি, ১৯৯৯
- English for Bengali Learners, বাংলা একাডেমি, ২০০০
- The Esoteric on the Canvas, প্রদর্শনী প্রচারপত্র, ১-১৫ নভেম্বর, শিল্পকলা একাডেমি, ২০০২
- স্বপ্নের মোড়কে ইচ্ছার বসবাস (কবিতা), অনুপম প্রকাশনি, ২০০২
- সংলাপ সমগ্র, সৈয়দ রশীদ আহমেদ জৌনপুরি, ২০০৩
- What my name is (অনুবাদ, সরকার আমিন) মোঃ হারুন-উর-রশিদ এবং রজিয়া খান আমিন, ধ্রুবপদ, ঢাকা ২০০৩
- ধর্মের নান্দনিকতা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, এ্যাডর্ন প্রকাশনি, ঢাকা, ২০০৮
- All Praise be to Him, আব্দুল মান্নান সৈয়দ, মোঃ হারুন-উর-রশিদ, ঢাকা, ২০১২
- The Story of Bones and Other Poems, চৌধুরী, মোঃ হারুন-উর-রশিদ, পাঠক সমাবেশ, ঢাকা ২০১২
- Selected Surrealist Poems, অনুবাদ, কামাল চৌধুরি, পাঠক সমাবেশ, ঢাকা, ২০১২
- সৈয়দ রশীদ আহমদ জৌনপুরি স্মারক গ্রন্থ, পাঠক সমাবেশ, ঢাকা, ২০১৪
- সুচনাসহ নির্বাচিত সুফি কবিতা, সমাবেশ, ২০১২
- Moments in the Mirror (1) (নির্বাচিত কলাম), পাঠক সমাবেশ, ঢাকা, ২০১৪
- Moments in the Mirror (2) (নির্বাচিত কলাম), পাঠক সমাবেশ, ঢাকা, ২০১৫
- সৈয়দ রশীদ আহমেদ জৌনপুরি সুফিতত্ত্ব বোধিনী: কথামৃত সাগর, মোঃ হারুন-উর-রশিদ, সমাবেশ, ঢাকা, ২০১৫
- মহানবির জীবনের অলৌকিক ঘটনাবলী, সমাবেশ, ঢাকা, ২০১৫
- স্মৃতির রেখাচিত্র ১: ছেঁড়া মেঘের ভেলা, পিয়াল প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশস, ২০১৬
- Cambridge: Look Back in Love, MetaKave Publications, Dhaka, 2016
- বসন্ত বিফলে যায়, কাব্যগ্রন্থ, ২০১৭
- Autumn Gleanings, essays, MetaKave Publications, Dhaka 2017
- রাবিয়া বসরি থেকে মীরাবাঈ (মধ্যযুগের সুফি কাব্য এবং উপমহাদেশীয় মরমী সংগীত সংকলন), অনুবাদ, মেটাকেভ পাবলিকেশন্স, ঢাকা, ২০১৭
- উৎসর্গকৃত বইঃ
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েলি গীত, শাহানাজ মুন্নি, মঙ্গলসন্ধ্যা, ঢাকা, ১৯৯৩
- মঙ্গল সন্ধা, সরকার আমিন, ধ্রুবপদ, ঢাকা, ২০১৪
- মেটামডার্ন এবং অন্যান্য টেনডেন্সি, মোঃ নুরুল হুদা, বাংলা প্রকাশ, ২০১৪
- আধুনিকতার পথে বাংলাদেশ, মহিত উল আলম, ভি সি নজরুল ইউনিভার্সিটি, ময়মনসিংহ, কথাপ্রকাশ, ঢাকা, ২০১৫
- কাব্যসংগ্রহ, মতিন বৈরাগী,শুদ্ধপ্রকাশ, ঢাকা, ২০১৮
- Collected Novels of Humayun Ahmed, volume 4, Dhaka, 2018
Remove ads
মৃত্যু
প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ২ সপ্তাহ চিকিৎসাধীন থাকার পর হারুন-উর-রশীদ ২০২৪ সালের ২৬ নভেম্বর ঢাকার ইবনে সিনা হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।[২৩]
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads