শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
লশকর-ই-তাইয়েবা
পাকিস্তান-ভিত্তিক ইসলামী সশস্ত্র সংগঠন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
লশকর-ই-তাইয়েবা (উর্দু: لشکرطیبہ [ˈləʃkər eː ˈt̪ɛːjbaː]; অর্থে মঙ্গলের সৈন্য অনুবাদ অর্থে ন্যায়নিষ্ঠার সৈন্য, অথবা নিষ্পাপ সৈন্য)[২][৫][৬] অথবা লস্কর-ই-তাইয়েবা, লস্কর-ই-তাইয়িবা দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত একটি সালাফি জিহাদবাদী ইসলামী সশস্ত্র সংগঠন।[৭]
১৯৯০ সালে হাফেজ মোহাম্মদ সাঈদ, আবদুল্লাহ ইউসুফ আযযাম[৮][৯][১০] ও জাফর ইকবাল[১১][১২] আফগানিস্তানে লস্কর-ই-তৈয়বা প্রতিষ্ঠা করেন[১৩]। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের লাহোরের নিকটে মুরিদকে নামক জায়গায় এর সদর অবস্থিত।[৫] এই দলটি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বিভিন্ন ক্যাম্প চালনা করে।[৩]
Remove ads
নেতৃত্ব
- হাফেজ মোহাম্মদ সাঈদ - পাকিস্তানে থাকেন -জামাত-উদ-দাওয়ার আমির।[১৪] তবে মুম্বাই হামলার ব্যাপারে তার জড়িত থাকার জন্য অস্বীকার করে বলেন, আমি লস্করের প্রধান নই।[১৫]
- আবদুল রেহমান মক্কী - পাকিস্তানে থাকেন। এই গোষ্টীর দ্বিতীয় শীর্ষ নেতা। সাঈদের শ্যালক।[১৬] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে কিংবা অবস্থান বলতে পারলে ২ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে।[১৭][১৮]
- জাকিউর রহমান লকভি - পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আটক আছেন।[১৯] লস্করের সিনিয়র নেতা। তার বিরুদ্ধে মুম্বাই হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।[২০][২১]
- ইউসুফ মুজাম্মিল - অপর সিনিয়র নেতা। মুম্বাই হামলায় আজমল কাসাভের সাথে বন্ধুকযুদ্ধে লিপ্ত হন। তিনিও পাক-সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আটক আছেন।[২০]
- জাফর শাহ - পাকিস্তানে আটক আছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে তিনি আইএসআই’র সাথে লস্করের লিয়াজোঁ করে মুম্বাইয়ে, হামলায় মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।[২২][২৩]
- মুহাম্মদ আশরাফ - লস্করের প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা, মুম্বাই হামলায় তারও জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। জাতিসংঘের তালিকায় সন্ত্রাসবাদের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তার স্থান রয়েছে।[২৪] এর আগের জিও টিভি এক প্রতিবেদনে বলে- ছয় বছর আগে আশরাফ মারাত্মক ভাবে আহত হয়ে হাসপাতালে মারা গেছেন।[২৫][২৬]
Remove ads
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads