শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
লেড জেপেলিন
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
লেড জেপেলিন ১৯৬৮ সালে লন্ডনে গঠিত ব্রিটিশ রক ব্যান্ড। এই দলে ছিলেন কণ্ঠশিল্পী রবার্ট প্ল্যান্ট, গিটারবাদক জিমি পেজ, বেস/কিবোর্ডবাদক জন পল জোন্স এবং ড্রামবাদক জন বনহাম। তাদের হেভি, গিটার চালিত শব্দের কারণে নিয়মিতভাবে তারা হেভি মেটাল শৈলীর অন্যতম প্রবর্তক হিসেবে উল্লেখিত হয়, যদিও তাদের শৈলীটি ব্লুজ এবং লোক সঙ্গীত সহ বিভিন্ন প্রভাবে থেকে আকৃষ্ট হয়েছিল। ব্যান্ডটি সঙ্গীত শিল্পের প্রকৃতিতে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে বিশেষত অ্যালবাম-ওরিয়েন্টেটেড রক (এওআর) এবং স্টেডিয়াম রকের বিকাশে কৃতিত্ব লাভ করে। অনেক সমালোচক লেড জেপেলিনকে ইতিহাসের অন্যতম সফল, উদ্ভাবনী এবং প্রভাবশালী রক ব্যান্ড বিবেচনা করেন।
নিউ ইয়ার্ডবার্ডস থেকে তাদের নাম পরিবর্তন করার পরে, লেড জেপেলিন আটলান্টিক রেকর্ডসের সাথে একটি চুক্তি সাক্ষর করেছিল, যাতে তাদের যথেষ্ট শৈল্পিক স্বাধীনতা রক্ষা করেছিল। যদিও ব্যান্ডটি প্রথমদিকে সমালোচকদের কাছে অপ্রিয় ছিল, তারা লেড জেপেলিন (১৯৬৯) থেকে ইন থ্রু দি আউট ডোর (১৯৭৯) পর্যন্ত দশ বছরে প্রকাশিত আটটি স্টুডিও অ্যালবামের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্যিক সাফল্য অর্জন করেছিল। তাদের শিরোনামহীন চতুর্থ স্টুডিও অ্যালবামটি সাধারণত লেড জেপেলিন ৪ (১৯৭১) নামে পরিচিত, ইতিহাসের সর্বাধিক বিক্রিত অ্যালবামগুলির মধ্যে একটি হয়ে ওঠে। অ্যালবামটিতে "স্টেয়ারওয়ে টু হেভেন" গানটি প্রকাশিত হয়, যা রক সঙ্গীতের সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী সৃষ্টিকর্মের একটি এবং এটি ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে সহায়তা করেছে।
পেজ তাদের কর্মজীবনের প্রথম দিকে লেড জেপেলিনের বেশিরভাগ সঙ্গীত রচনা করেছিলেন, যখন প্ল্যান্ট সাধারণত গানের কথা সরবরাহ করেছিলেন। জোন্সের কিবোর্ড-ভিত্তিক রচনাগুলি পরে দলের ক্যাটালগে কেন্দ্রীয় হয়ে উঠে, যেখানে ক্রমবর্ধমান পরীক্ষামূলক বৈশিষ্ট্যযুক্ত। তাদের কর্মজীবনের শেষার্ধটি ছিল ধারাবাহিক রেকর্ড ব্রেকিং সফর যা এই দলটিকে অতিরিক্ত খ্যাতি এনে দিয়েছিল। যদিও তারা বাণিজ্যিকভাবে এবং সমালোচনামূলকভাবে সাফল্য অর্জন করেছিল, তবে তাদের আউটপুট এবং সফরের সময়সূচী সত্তরের দশকের শেষের দিকে সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৮০ সালে মদ-সম্পর্কিত শ্বাসকষ্ট থেকে বনহামের মৃত্যুর পরে দলটি ভেঙে যায়। পরবর্তী দশকগুলিতে প্রাক্তন সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সহযোগিতা করেছিলেন এবং লেড জেপেলিন পুনর্মিলন করন। এর মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিল ২০০৭ সালে লন্ডনের আহমেট এর্তেগুন ট্রিবিউট কনসার্ট; যেখানে বোনের পুত্র জেসন বনহাম ড্রাম বাজিয়েছেন।
Remove ads
ডিস্কোগ্রাফি
- লেড জেপেলিন (১৯৬৯)
- লেড জেপেলিন ২ (১৯৬৯)
- লেড জেপেলিন ৩ (১৯৭০)
- লেড জেপেলিন ৪ (১৯৭১) (common title)
- হাউসেস অব দ্য হলি (১৯৭৩)
- ফিজিকাল গ্রাফিতি (১৯৭৫)
- প্রেসেন্স (১৯৭৬)
- ইন থ্রো দি আউট ডোর (১৯৭৯)
- কোডা (১৯৮২)
কর্মিবৃন্দ
- রবার্ট প্ল্যান্ট – কণ্ঠ, হারমোনিকা, ঘাতবাদ্য
- জিমি পেজ – গিটার
- জন পল জোন্স – বেস, কিবোর্ড
- জন বনহাম – ড্রাম
সরাসরি পরিবেশনায় অতিথি
- টনি থম্পসন – ড্রাম (১৯৮৫)
- ফিল কলিন্স – ড্রাম (১৯৮৫)
- পল মার্টিনেজ – বেস (১৯৮৫)
- জেসন বনহাম – ড্রাম, ঘাতবাদ্য (১৯৮৮, ১৯৯৫, ২০০৪)
- মাইকেল লি – ড্রাম (১৯৯৫)
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- অলমিউজিকে লেড জেপেলিন
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে লেড জেপেলিন (ইংরেজি)
- ডিস্কওগ্সে লেড জেপেলিন ডিস্কতালিকা
- রোলিং স্টোনে লেড জেপেলিন (ইংরেজি)
- টুইটারে লেড জেপেলিন
- ফেসবুকে লেড জেপেলিন
- ইন্সটাগ্রামে লেড জেপেলিন
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads