শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
প্রেক্ষাগৃহ
চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর স্থান উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ (সিনেমা হল, সিনেমা থিয়েটার, বড় পর্দা, রূপালী পর্দা নামেও পরিচিত) বলতে এমন একটি স্থান (সাধারণত একটি ভবন) বোঝায়, যার ভেতরে অবস্থিত একটি মিলনায়তনে বা প্রদর্শনী কক্ষে বিনোদনের উপলক্ষে চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও অবলোকন করা হয়। বেশিভাগ চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে নির্মিত এবং এগুলিতে প্রবেশ করতে হলে দর্শনার্থীদের প্রবেশপত্র বা টিকেট কিনতে হয়। তবে কিছু স্বল্প সংখ্যক চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ অলাভজনক সংগঠন বা সমিতি দ্বারা পরিচালিত এবং এগুলিতে ঢুকতে আলাদা প্রবেশপত্র লাগে না, তবে একটি সদস্য ফি দেওয়া লাগে। অনেক স্থানে আবার কোনো সংগঠন কর্তৃক বিনামূল্যে প্রদর্শন করা হয়।

প্রেক্ষাগৃহে একটি চলচ্চিত্র প্রক্ষেপক যন্ত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রটিকে একটি বড় পর্দাতে সম্পাত করে দেখানো হয়। পর্দার সামনে মিলনায়তনের দর্শকেরা বসে চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেন। চলচ্চিত্রের কথোপকথন, শব্দ ও সঙ্গীতগুলি দেওয়ালে লাগানো বেশ কিছু শব্দপ্রক্ষেপক বা স্পিকারের মাধ্যমে পরিবেশন করা হয়। ১৯৭০-এর দশক থেকে নিম্ন কম্পাঙ্কের শব্দের জন্য সাব-উফার ধরনের শব্দপ্রক্ষেপক ব্যবহার করা হয়। ২০১০-এর দশকে এসে বেশির ভাগ চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহতে ডিজিটাল চলচ্চিত্র প্রক্ষেপণ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর ফলে ভারী রিলে ফিতায় ধারণকৃত চলচ্চিত্র তৈরি ও প্রদর্শনের প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে।

বেশির ভাগ প্রেক্ষাগৃহেই প্রদর্শন পর্দাবিশিষ্ট একাধিক কক্ষ বা মিলনায়তন থাকে। একটি মিলনায়তনে দর্শকের আসনগুলি একটি ঢালু মেঝের উপরে সজ্জিত থাকে, যেখানে মেঝের সর্বনিম্ন অংশটি একেবারে পর্দার সামনে এবং সর্বোচ্চ অংশটি পর্দা থেকে দূরে থাকে। অনেক সময় দর্শকদের কাছে কোমল পানীয়, ভূট্টার মুড়ি বা "পপকর্ন" এবং মিষ্টিজাতীয় দ্রব্য এমনকি ঝটপট খাবারও দেওয়া হয়। কিছু প্রেক্ষাগৃহে মদ্যপানীয় বিক্রি করার অনুমতি আছে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
Remove ads
টীকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads