শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
সুষমা স্বরাজ
ভারতীয় রাজনীতিবিদ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
সুষমা স্বরাজ ([১]) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং সুপ্রিম কোর্টের সাবেক আইনজীবী। ভারতীয় জনতা পার্টির একজন সিনিয়র নেতা ও সাবেক সভাপতি, তিনি ২৬ মে ২০১৪ সাল থেকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন; ইন্দিরা গান্ধীর পর তিনি দ্বিতীয় নারী হিসাবে এই দফতরের প্রতিনিধিত্ব করছেন। তিনি সংসদ সদস্য (লোকসভা) হিসাবে সাতবার এবং আইন পরিষদের (বিধানসভা) সদস্য হিসাবে তিনবার নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৭৭ সালে ২৫ বছর বয়সে, তিনি উত্তর ভারতের হরিয়ানা রাজ্যর মন্ত্রীসভার সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী হয়েছিলেন। ১৩ অক্টোবর ১৯৯৮ সাল থেকে ৩ ডিসেম্বর ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি দিল্লীর ৫ম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।[২]
) ( ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ - ৬ আগস্ট ২০১৯Remove ads
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
সুষমা স্বরাজ (নীর শর্মা)[৩] ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে হরিয়ানার আম্বালা ক্যান্টনমেন্টে[৪] হারেদে শর্মা ও শ্রীমতী লক্ষ্মী দেবীর সন্তান হিসাবে জন্মগ্রহণ করেন।[৫][৬] তার বাবা ছিলেন একজন বিশিষ্ট [[রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ]]সদস্য। তার বাবা-মা পাকিস্তানের লাহোর শহরের ধরামপুরা এলাকা থেকে এসেছিলেন।[৭] তিনি আম্বালা ক্যান্টনমেন্টের সনাতন ধর্ম কলেজে পড়াশোনা করেন এবং সংস্কৃত ও রাজনৈতিক বিজ্ঞানে প্রধানের সাথে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৮] চণ্ডীগড়ের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি অধ্যয়ন করেন।[৮][৯][১০] হরিয়ানার ভাষা বিভাগ দ্বারা অনুষ্ঠিত একটি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় তাকে তিন বছরের জন্য সেরা হিন্দি বক্তার পুরস্কার জিতেছিল।[৫][১০] = তিনি 6 Aug 2019 মৃত্যুবরণ করেন।
Remove ads
পেশা
১৯৭৩ সালে সুষমা স্বরাজ ভারতের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসাবে অনুশীলন শুরু করেন।[৮]
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী (২০০৩-২০০৪)
তিনি ২০০৩ থেকে ২০০৪ এর সাধারণ নির্বাচন পর্যন্ত সময়ে অটল বিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বের সরকারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন। এই কার্যকালে তিনি ছয়টি অখিল ভারতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান সংস্থান গঠন করেন। এগুলি ভোপাল, ভুবনেশ্বর, যোধপুর, পাটনা, রায়পুর এবং ঋষিকেশ- এ অবস্থিত।
রাজ্যসভা সাংসদ (২০০৬-২০০৯)
২০০৬ সালে হতে ২০০৯ সালের নির্বাচন পর্যন্ত তিনি রাজ্যসভা সাংসদ ছিলেন। এটা ছিল তার ৫ম বারের মতো রাজ্যসভার সদস্য হওয়া।
লোকসভা বিরোধী দলনেত্রী (২০০৯-২০১৪)
প্রায় ৪ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে মধ্য প্রদেশের বিদিশা কেন্দ্র থেকে বিজয়ের পর লালকৃষ্ণ আডবাণী উত্তরসূরি রূপে লোকসভায় বিরোধী দলনেত্রী নির্বাচিত হন। এই পদে তিনি ২০১৪ সালের নির্বাচন পর্যন্ত বহাল থাকেন।
পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী
২০১৪ সালের ভারতীয় সাধারণ নির্বাচনে, তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে মধ্যপ্রদেশে বিদিশা লোকসভা কেন্দ্র জিতেছিলেন ৪,০০,০০০ ভোটের পার্থক্য দ্বারা এবং তিনি নিজের আসন ধরে রেখেছিলেন।[১১] ২৬ মে ২০১৪ সালে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী হয়ে ওঠে। মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল কর্তৃক সুষমা স্বরাজ'কে ভারতের 'সর্বাধিক প্রিয় রাজনীতিবিদ' বলা হয়।[১২][১৩] ইন্দিরা গান্ধীর পর তিনি দ্বিতীয় ভারতীয় মহিলা যিনি এই পদে আসীন হলেন।
ওআইসি সম্মেলন
অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কো অপারেশনের বিদেশ মন্ত্রীদের ৪৬ তম পরিষদীয় বৈঠকে আমন্ত্রণ পেয়েছে ভারত। ২০১৯ এর মার্চ মাসের ১ ও ২ তারিখ আবু ধাবিতে এই বৈঠক সুষমা স্বরাজকে গেস্ট অফ অনার হিসেবে এ বৈঠকে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর বিদেশমন্ত্রী শেখ আবদুল্লা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান।
এই প্রথমবার সম্মেলনে ভারত গেস্ট অফ অনার হিসেবে আমন্ত্রিত হচ্ছে।[১৪]
Remove ads
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads