বহিরুৎসায়ন
From Wikipedia, the free encyclopedia
ব্যবসা ক্ষেত্রে বহিঃউৎসায়ন বা আউটসোর্সিং (ইংরেজি: outsourcing) বলতে এমন এক ধরনের ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যার মাধ্যমে কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তার কোনও কাজ (পণ্য বা পণ্যের অংশবিশেষ উৎপাদন বা সেবা) চুক্তির মাধ্যমে বাইরের দ্বিতীয় কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে করিয়ে নেয়। অর্থাৎ বহিঃস্থ কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পণ্য বা সেবার যোগান দেয়।
![]() | এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। (জুন ২০২০) |
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/c/cb/Call_Centre_2006.jpg/320px-Call_Centre_2006.jpg)
ইংরেজি "আউটসোর্সিং" শব্দটি সম্ভবত মার্কিন ইংরেজি শব্দগুচ্ছ "Outside Resourcing"-এর সংক্ষিপ্ত রূপ এবং এটি আমাদেরকে কমপক্ষে আশির দশকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। আউটসোর্সিং বলতে কখনো কখনো এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে কর্মী হস্তান্তর করাকেও বুঝায়, কিন্তু সব সময় না। [1] আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে সরকারি কাজ সমুহকে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কাছে হস্তান্তর করা হয়। [2]
বিদেশি এবং দেশি ঠিকাদারি উভয় আউটসোর্সিং এর অন্তর্গত, এবং কখনো আউটসোর্সিং, এ দূরবর্তী দেশে নিজের প্রতিষ্ঠান স্থাপন (সমুদ্রবর্তী) অথবা পাশাপাশি কোন দেশে প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও অন্তর্ভুক্ত থাকে। অনেক মানুষ আউটসোর্সিং এবং দূরবর্তী দেশে প্রতিষ্ঠান স্থাপন কে গুলিয়ে ফেলেন – তবে তারা ভিন্ন। একটি কোম্পানি আউটসোর্স করতে পারে (একজন আউটসোর্সিং সেবাদান কারী) দূরবর্তী দেশের কোন সাহায্য ছাড়াই. উদাহরণস্বরূপ, ২০০৩ সালে, Procter and Gamble কোম্পানি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কর্মীদের আউটসোর্স করে। কিন্তু এতে তারা দূরবর্তী কোন দেশের সাথে সম্পৃক্ত হননি। আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে আর্থিক ভাবে লাভবান হওয়া যায়। কারণ এতে স্থানীয় শ্রমিকদের চাইতে কম বেতন প্রদান করতে হয়। এটি আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে একটি বড় অনুপ্রেরণা।