পার্থ চট্টোপাধ্যায়
ভারতীয় রাজনীতিবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
পার্থ চট্টোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী এবং শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, শিল্প পুনর্গঠন ও পরিষদীয় বিভাগের মন্ত্রী। তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দলের রাজনীতিবিদ। ২০১১ সালের ২০ মে তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মন্ত্রিসভার ক্যাবিনেট মন্ত্রী রূপে শপথ গ্রহণ করেন।[1] এসএসসি দুর্নীতির কারণে ইডি তার বাড়িতে অভিযান করে ২০ কোটি অবৈধ টাকা উদ্ধার করে এবং ২৩ জুলাই তাকে জেরা করে গ্রেপ্তার করা হয়।[2][3][4][5]
পার্থ চট্টোপাধ্যায় | |
---|---|
উচ্চশিক্ষা ও স্কুলশিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০ মে, ২০১৪ | |
রাষ্ট্রপতি | কেশরীনাথ ত্রিপাঠী |
পূর্বসূরী | ব্রাত্য বসু |
শিল্প ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, শিল্প পুনর্গঠন ও পরিষদীয় বিভাগের মন্ত্রী, পশ্চিমবঙ্গ সরকার | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০ মে, ২০১১ - ডিসেম্বর ২০, ২০১২ | |
পূর্বসূরী | নিরুপম সেন |
বিধায়ক | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২০০১ | |
পূর্বসূরী | নির্মল মুখোপাধ্যায় (সিপিআই(এম)) |
সংসদীয় এলাকা | বেহালা পশ্চিম |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
রাজনৈতিক দল | সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস |
২০০৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ছিলেন।[6] ২০১১ সালে তিনি বিধানসভার শাসক তৃণমূল কংগ্রেস পরিষদীয় দলের উপনেতা নির্বাচিত হন।[7]
২০০১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন। ২০০৬ সালে পুনরায় ওই কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন। ২০১১ সালে তিনি বেহালা পশ্চিম থেকেই ৫৯,০২১ ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে একটানা তৃতীয়বারের জন্য বিধায়ক নির্বাচিত হন।[8][9]
পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তিনি অ্যান্ড্রু ইউল সংস্থার এক প্রাক্তন এইচআর প্রফেশনাল।[6][7]
২০১৬ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস জয়লাভ করে সরকার গঠন করার পর তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চশিক্ষা ও স্কুলশিক্ষা বিভাগের মন্ত্রী হন।