পূর্ব রেলপথ (কলকাতা শহরতলি রেল)
কলকাতা শহরতলি রেলপথ / From Wikipedia, the free encyclopedia
পূর্ব রেলপথ কলকাতা শহরতলি রেল ব্যবস্থার সবচেয়ে বড় অংশ এবং এই অংশের মোট স্টেশনের সংখ্যা ২৬৬টি। এটি আদতে দুটি অংশ নিয়ে গঠিত; প্রথম অংশটি হাওড়া জংশন থেকে বর্ধমান জংশন, কাটোয়া জংশন ও গোঘাট পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় অংশটি শিয়ালদহ থেকে লালগোলা, গেদে, কল্যাণী সীমান্ত, বনগাঁ ও হাসনাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত।
পূর্ব রেলপথ | |||
---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||
স্থিতি | সক্রিয় | ||
মালিক | ভারতীয় রেল | ||
অঞ্চল | হাওড়া সেকশন: শিয়ালদহ সেকশন: | ||
বিরতিস্থল |
| ||
স্টেশন |
| ||
পরিষেবা | |||
ব্যবস্থা | কলকাতা শহরতলি রেল | ||
পরিচালক | পূর্ব রেল (হাওড়া ও শিয়ালদহ) | ||
ডিপো | শিয়ালদহ, ব্যান্ডেল, নারকেলডাঙ্গা, বারাসত ও রাণাঘাট | ||
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ১৭.৫ লাখ | ||
ইতিহাস | |||
চালু | ১৬ এপ্রিল ১৮৫৩; ১৭০ বছর আগে (16 April 1853) | ||
কারিগরি তথ্য | |||
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৯০৬ কিমি (৫৬৩ মা) | ||
বৈশিষ্ট্য | আদর্শ | ||
ট্র্যাক গেজ | ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি (১,৬৭৬ মিলিমিটার) ব্রডগেজ | ||
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কিলোভোল্ট পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ ১.৫ কিলোভোল্ট একমুখী বিদ্যুৎ প্রবাহ (১৯৫৭ পর্যন্ত) | ||
|
পূর্ব রেলপথ ১৪টি রেলপথ নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে হাওড়া সেকশনে ৫টি এবং শিয়ালদহ সেকশনে ৮টি রেলপথ রয়েছে। এছাড়া উভয় সেকশনকে সংযোগকারী রেলপথও রয়েছে। হাওড়া সেকশনে হাওড়া–বর্ধমান মেন ও হাওড়া–বর্ধমান কর্ড হচ্ছে প্রধান রেলপথ এবং হাওড়া–বেলুড় মঠ, শেওড়াফুলি–গোঘাট, ব্যান্ডেল–কাটোয়া ও বর্ধমান–কাটোয়া হচ্ছে শাখা রেলপথ।[1] শিয়ালদহ সেকশনে শিয়ালদহ–রাণাঘাট–গেদে হচ্ছে প্রধান রেলপথ এবং কল্যাণী–কল্যাণী সীমান্ত, রাণাঘাট–লালগোলা, কালীনারায়ণপুর–শান্তিপুর–কৃষ্ণনগর, রাণাঘাট–বনগাঁ, দমদম–বনগাঁ ও বারাসত–হাসনাবাদ হচ্ছে শাখা রেলপথ। নৈহাটি–ব্যান্ডেল শাখা রেলপথ পূর্ব রেলপথের দুই সেকশনের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে।[2]