১৯৪৬-এর নানকাই ভূমিকম্প
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
১৯৪৬ নানকাই ভূমিকম্প (昭和南海地震 শোওয়া নানকাই জিসিন) জাপানের নানকাইদোতে হওয়া একটি বড় ধরনের ভূমিকম্প ছিল। এটি ২১ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সালে, ০৪:১৯ জেএসটি সময়ে ঘটেছিল। (২০ ডিসেম্বর, ১৯:১৯ ইউটিসি)[1] ভূমিকম্পের সময় ভূমিকম্পটি ৮.১ ও ৮.৪ এর মাত্রা স্কেলে পরিমাপা করা হয়, এবং এটি অনুভূত হয় উত্তর হংসহু থেকে কিউশু পর্যন্ত। ১৯৪৪ সালে টনানকাই ভূমিকম্পের পর এটি প্রায় দুই বছর পর ঘটে ছিল।
ইউটিসি সময় | ?? |
---|---|
তারিখ * | ২১ ডিসেম্বর ১৯৪৬
[[Category:EQ articles using 'date' or 'time'(deprecated)]] |
মাত্রা | ৮.১ Mw [1] |
গভীরতা | ৩০ কিমি (১৯ মা) |
ভূকম্পন বিন্দু | ৩৩.০০° উত্তর ১৩৫.৬০° পূর্ব [2] |
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা | জপান |
সুনামি | হ্যাঁ |
হতাহত | ১৩৬২ জন মৃত, ২৬০০ জন আহত এবং ১০০ জন নিখোঁজ [1] |
* Deprecated | See documentation. |
নানকাইদো খাদ একটি ধ্বংসাত্মক প্লেট সীমানা যেখানে ফিলিপাইনের সাগরীয় প্লেট ইউরেশীয় প্লেটের তলদেশে রয়েছে। সপ্তম শতাব্দী থেকে বৃহত্তর ভূমিকম্পটি এই জমিতে রেকর্ড করা হয়েছে, যার পুনরাবৃত্তির সময় ১০০ থেকে ২০০ বছর।
১৯৪৬ সালের নানকাইদো ভূমিকম্পটি তার ভূতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে অস্বাভাবিক ছিল। দীর্ঘ সময়ের ভূতাত্ত্বিক তথ্য থেকে একটি ফাটল অঞ্চল পাওয়া যায় যার আকারের তুলনায় দ্বিগুণ বড় ছিল বলে অনুমান করা হয়েছিল।এই ভূমিকম্প অঞ্চলের কেন্দ্রে, বিজ্ঞানীরা গভীর ভাবে মহাসাগরের নিচে সিসমোগ্রাফ ব্যবহার করে যাতে সামুদ্রিক পর্বত শনাক্ত করা যায় যা হবে ১৩ কিলোমিটার (৮ মাইল) পুরু ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) বিস্তৃত এবং ১০ কিলোমিটার (৬ মাইল) গভীর। বিজ্ঞানীরা প্রস্তাব করেন যে এই সামুদ্রিক পর্বত একটি ফাটল বিপর্যয়ে বাধা হিসাবে কাজ করবে।[3]
ভূমিকম্পটি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। দক্ষিণ হংসহুতে ৩৬ হাজার বাড়ি ধ্বংস করে। ভূমিকম্পটি একটি সুনামি সৃষ্টি করে যার ফলে আরো ২১০০ ঘরবাড়ি ৫–৬-মিটার (১৬–২০-ফুট) ঢেউয়ে ধ্বংস হয়।[1]
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.