প্লাসমিড
From Wikipedia, the free encyclopedia
ব্যাকটেরিয়া কোষে অবস্থিত ব্যাকটেরিয়ার নিজস্ব DNA (ক্রোমোজোম) ব্যতীত ক্ষুদ্র, চক্রাকার, দ্বিসূত্রক, স্বপ্রজননশীল DNA অণুগুলোকে প্লাসমিড বলে।প্ল্যাসমিড হচ্ছে ছোট ডিএনএ অণু, যা একটি কোষে থাকে কিন্তু ক্রোমোজোমাল ডিএনএ থেকে আলাদা থাকে। এটি নিজে নিজেকে প্রতিলিপন করতে পারে। এগুলোকে সাধারণত পাওয়া যায় ব্যাকটেরিয়াতে। ছোট বৃত্তাকার,দুইটা ছাচ বিশিষ্ট ডিএনএ অণুরূপে। কখনো কখনো একে আর্কিয়া এবং ইউক্যারিওটিক জীবেও পাওয়া যায়। সাধারণত প্লাসমিড যেসব জিন ধারণ করে সেগুলো জীবকে টিকে থাকতে সহায়তা করে। যখন ক্রোমোজোম বড় হয় তখন সে যে সকল প্রয়োজনীয় জীন ধারণ করে তার মাধ্যমে জীব সাধারণ পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকে। কিন্তু প্লাসমিড ছোট হলেও যেসব অতিরিক্ত জীন ধারণ করে সেগুলো জীবকে প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সহায়তা করে। প্লাসমিড vector হিসেবে molecular cloning এ ব্যবহার করা হয়।
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। (জুন ২০২৩) |
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
প্লাসমিডকে replicon s হিসেবে বিবেচনা করা হয়। [[ডিএনএ]]-এর ইউনিট,যার মাধ্যমে ডিএনএ বাহকের অভ্যন্তরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজের প্রতিলিপি গঠন করতে সক্ষম হয়। যাইহোক, প্লাসমিডকে ভাইরাসের মতই জীব হিসেবে গণ্য করা হয় না।প্লাজমিড হল এক্সট্রা ক্রোমোসোমাল ডিএনএ অণু। এগুলি ছোট, বৃত্তাকার এবং স্বায়ত্তশাসিতভাবে প্রতিলিপি করার ক্ষমতা রয়েছে। প্লাজমিডের প্রতিলিপি ক্রোমোসোমাল ডিএনএর নিয়ন্ত্রণে নেই। তারা বেশিরভাগ ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়। কিছু ইউক্যারিওট যেমন খামির এবং উদ্ভিদেও প্লাজমিড থাকে।তাদের স্বাধীনভাবে প্রতিলিপি করার ক্ষমতা প্লাজমিডকে জিন স্থানান্তর এবং হেরফের করার জন্য রিকম্বিন্যান্ট ডিএনএ প্রযুক্তিতে একটি ক্লোনিং ভেক্টর করে তোলে।জোশুয়া লেডারবার্গ প্লাজমিড "Plasmid" ইংরেজি প্রতিশব্দটি তৈরি করেছিলেন।প্ল্যাসমিড এক ধরনের বৃত্তাকার DNA অণু যা সাধারণত ব্যাক্টেরিয়ার মধ্যে পাওয়া যায়। এটি অন্য প্ল্যাসমিড বা মূল DNA এর সাথে সমন্বয় ঘটাতে সক্ষম এবং অর্ধসংরক্ষণশীল প্রক্রিয়ায় প্রতিলিপন ক্ষমতাসম্পন্ন। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিশেষ কর ইনসুলিন ও Genetically modified Food উৎপাদনে প্লাজমিক ব্যবহার করে।[1] প্লাসমিডকে এক ব্যাকটেরিয়াম থেকে আরেক ব্যাকটেরিয়ামে প্রতিস্থাপন করা যায়(এমনকি অন্য প্রজাতিতেও) এই প্রতিস্থাপন করা যায় তিনটি গঠন প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। সেগুলো হল: transformation, Transduction এবং conjugation।এই যে বাহক থেকে বাহকে জেনেটিক উপাদানের এই প্রতিস্থাপন, একে বলা হয় horizontal gene transfer এবং প্লাসমিডকে mobilome এর অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।ভাইরাস(যারা তাদের জেনেটিক উপাদানসমূহকে রক্ষক প্রোটিন; (যাকে capsid বলা হয়) দিয়ে আবদ্ধ করে রাখে)। কিন্তু প্লাসমিডের ডিএনএ উলঙ্গই থাকে।কিছু কিছু শ্রেণির প্লাসমিড conjugative sex কে এনকোড করে, যা তার প্রয়োজন। প্লাসমিডের আকার ১ থেকে 200k bp(বেস পেয়ার:-Base pair) এর বেশি হতে পারে।প্ল্যাসমিডের গড় আণবিক ভর হলো {১০⁶-২০০×১০⁶=১৯৯০⁶}ডাল্টন (একক)।আণবিক বংশগতিবিদ্যায় (molecular genetic) গবেষণায় প্ল্যাসমিড প্রচুর পরিমাণ এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।প্ল্যাসমিড অল্প ও বেশি সংখ্যক জিন ধারণ এবং বহন করতে পারে। [2]