বার্বাডোস জাতীয় ফুটবল দল
From Wikipedia, the free encyclopedia
বার্বাডোস জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Barbados national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে বার্বাডোসের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম বার্বাডোসের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বার্বাডোস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৭ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[5][6] ১৯২৯ সালের ২০শে এপ্রিল তারিখে, বার্বাডোস প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; বার্বাডোসে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে বার্বাডোস ত্রিনিদাদ ও টোবাগোকে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ডাকনাম | বাজান ট্রাইডেন্টস | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | বার্বাডোস ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | রাসেল লাতাপি[1] | ||
অধিনায়ক | রাশাদ জুলস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | নরম্যান ফোর্ড (৭০) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | লেওয়েলিন রাইলি (২৩)[2] | ||
মাঠ | বার্বাডোস জাতীয় স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | BRB | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৭৮ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[3] | ||
সর্বোচ্চ | ৯২ (অক্টোবর ২০০৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮১ (জুলাই ২০১৭) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৯৪ ৯ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[4] | ||
সর্বোচ্চ | ১০৬ (জুলাই ২০০০) | ||
সর্বনিম্ন | ১৮১ (নভেম্বর ২০১৯) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
বার্বাডোস ৩–০ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (বার্বাডোস; ২০ এপ্রিল ১৯২৯) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
বার্বাডোস ৭–১ অ্যাঙ্গুইলা (সেন্ট জন'স, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা; ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
ব্রিটিশ গায়ানা ৯–০ বার্বাডোস (ব্রিটিশ গায়ানা; মার্চ ১৯৩১) |
১৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট বার্বাডোস জাতীয় স্টেডিয়ামে বাজান ট্রাইডেন্টস নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় বার্বাডোসের রাজধানী ব্রিজটাউনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন রাসেল লাতাপি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন কেমি সিটির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় রাশাদ জুলস।
বার্বাডোস এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপেও বার্বাডোস এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি।
নরম্যান ফোর্ড, জন প্যারিস, মারিও হার্তে, জেফ উইলিয়ামস এবং লেওয়েলিন রাইলির মতো খেলোয়াড়গণ বার্বাডোসের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।