কুয়েত আক্রমণ
From Wikipedia, the free encyclopedia
১৯৯০ সালের ২ আগস্ট ইরাক তার প্রতিবেশী দেশ কুয়েতের ওপর দুইদিনব্যাপী "কুয়েত আক্রমণ" অপারেশন পরিচালনা করে। এর ফলে দীর্ঘ সাত মাসব্যাপী দেশটি ইরাকের অধীনে ছিল। এছাড়া ইরাকের জাতিসংঘের বেঁধে দেয়া সময়সীমার মধ্যে কুয়েত থেকে তাদের সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। [16] যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে জাতিসংঘের সম্মিলিত সামরিক জোট সামরিক হস্তক্ষেপ করে। এর ফলশ্রুতিতে প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধ সংঘটিত হয় এবং ফলাফলস্বরূপ ইরাকি বাহিনী কুয়েত থেকে বিতাড়িত হয়। পিছু হটার সময় ইরাকিরা কুয়েতের ৬০০ টি তেলকুপে আগুন ধরিয়ে দেয়।
দ্রুত তথ্য কুয়েত আক্রমণ, তারিখ ...
কুয়েত আক্রমণ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: উপসাগরীয় যুদ্ধ এবং পারস্য উপসাগরীয় দ্বন্দ্ব | |||||||
ইরাক সবুজ ও কুয়েত কমলা রঙ দিয়ে চিহ্নিত | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ইরাক | কুয়েত | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
সাদ্দাম হোসেন | জাবের আল আহমদ আল জাবের আল সাবাহ | ||||||
শক্তি | |||||||
৮৮,০০০[1][2][3] |
১৬,০০০[4] (সেনাবাহিনী) ২,২০০[4] (বিমানবাহিনী) ১,৮০০[4] (নৌবাহিনী ) | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
২৯৫ জন নিহত ৩৬১ জন আহত ১২০ টি ট্যাংক ও অস্ত্রসজ্জিত যান ধ্বংস [5] ৩৯ টি বিমান ধ্বংস ৪টি জাহাজ নিমজ্জিত |
৪২০ জন নিহত ১২,০০০ জন ধৃত[6] ২০০ টি ট্যাংক ধ্বংস ও ধৃত ৮৫০ টিরও বেশি অস্ত্রসজ্জিত যান ধ্বংস ও ধৃত[7][8][9][10] ৫৭টি বিমান ধ্বংস[11] ৮টির বেশি বিমান ধৃত (Mirage F1s) ১৭টি জাহাজ নিমজ্জিত ৬টি জাহাজ ধৃত[12][13][14][15] |
বন্ধ