দিয়েগো সিমেওনে
From Wikipedia, the free encyclopedia
দিয়েগো পাবলো সিমেওনে (স্পেনীয়: Diego Pablo Simeone; জন্ম ২৮ এপ্রিল ১৯৭০) একজন প্রাক্তন আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার এবং বর্তমানে লা লিগার ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদের ম্যানেজার। তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ১০০টিরও বেশি খেলায় মাঠে নেমেছেন এবং হয়ে ১৯৯৪, ১৯৯৮ ও ২০০২ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন।
দ্রুত তথ্য ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ণ নাম ...
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দিয়েগো পাবলো সিমেওনে | |||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | (1970-04-28) ২৮ এপ্রিল ১৯৭০ (বয়স ৫৪) | |||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | |||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৭ মিটার (৫ ফুট ৯+১⁄২ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | |||||||||||||||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | আতলেতিকো মাদ্রিদ (ম্যানেজার) | |||||||||||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৭–১৯৯০ | বেলেজ সার্সফিল্দ | ৭৬ | (১৪) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০–১৯৯২ | পিসা | ৫৫ | (৬) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯২–১৯৯৪ | সেভিয়া | ৬৪ | (১২) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৪–১৯৯৭ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৯৮ | (২১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭–১৯৯৯ | ইন্তারনাজিওনালে | ৫৭ | (১১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৯–২০০৩ | লাৎসিয়ো | ৯০ | (১৫) | |||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩–২০০৫ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৩৬ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||
২০০৫–২০০৬ | রাসিং | ৩৭ | (৩) | |||||||||||||||||||||||||||||
মোট | ৫১৩ | (৮৪) | ||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৯ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ | ৪ | (১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৮–২০০২ | আর্জেন্টিনা | ১০৬ | (১১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬ | আর্জেন্টিনা অলিম্পিক | ৬ | (১) | |||||||||||||||||||||||||||||
পরিচালিত দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ | রাসিং | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬–২০০৭ | এস্তুদিয়ান্তেস | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ | রিভার প্লেত | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯–২০১০ | সান লরেঞ্জো | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | কাতানিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | রাসিং | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১– | আতলেতিকো মাদ্রিদ | |||||||||||||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
বন্ধ
সিমেওনের বয়স যখন ১৪ বছর, তখন তার যুব কোচ ভিক্তরিও স্পিনেত্তো তার নাম দেন চোলো। সিমেওনের নিরলস খেলা বোকা জুনিয়র্স এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের সাবেক খেলোয়াড় কারমেলো সিমেওনের কথা মনে করিয়ে দিত। কারমেলোকেও একই নামে ডাকা হত।[1]
সিমেওনের ক্লাব ক্যারিয়ার শুরু হয় ১৯৮৭ সালে। তিনি বেলেজ সার্সফিল্দ, পিসা, সেভিয়া, আতলেতিকো মাদ্রিদ, ইন্তারনাজিওনালে, লাৎসিয়ো এবং রাসিং এর হয়ে খেলেছেন।