ফরিদপুর জেলার একটি উপজেলা উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Every time you click a link to Wikipedia, Wiktionary or Wikiquote in your browser's search results, it will show the modern Wikiwand interface.
Wikiwand extension is a five stars, simple, with minimum permission required to keep your browsing private, safe and transparent.
বোয়ালমারী উপজেলা বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলার একটি উপজেলা।[2]
| বোয়ালমারী | |
|---|---|
| উপজেলা | |
.svg) মানচিত্রে বোয়ালমারী উপজেলা | |
| স্থানাঙ্ক: ২৩°২৩′৩২″ উত্তর ৮৯°৪১′১″ পূর্ব | |
| দেশ | বাংলাদেশ |
| বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
| জেলা | ফরিদপুর জেলা |
| সরকার | |
| • জাতীয় সংসদ সদস্য | খালি |
| • উপজেলা নির্বাহী অফিসার | তানভীর হাসান চৌধুরী [1] |
| আয়তন | |
| • মোট | ২৭২.৩৪ বর্গকিমি (১০৫.১৫ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ২,৫৬,৬৫৮ |
| • জনঘনত্ব | ৯৪০/বর্গকিমি (২,৪০০/বর্গমাইল) |
| সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
| প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ২৯ ১৮ |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট  |
এই উপজেলার উত্তরে মধুখালী উপজেলা, দক্ষিণে আলফাডাঙ্গা উপজেলা ও গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলা এবং মুকসুদপুর উপজেলা, পূর্বে সালথা উপজেলা ও ফরিদপুর সদর উপজেলা, পশ্চিমে আলফাডাঙ্গা উপজেলা ও মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা অবস্থিত।
যশোর জেলার ভূষণা থানা ১৮১১ সালের দিকে ফরিদপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। পরে থানাটি প্রথমে সাতৈর পরগণার সৈয়দপুরে, অতঃপর বোয়ালমারীতে স্থানান্তরিত হয়। পরবর্তী সময়ে বোয়ালমারীর দুটি ইউনিয়ন (বানা ও পাচুড়িয়া) আলফাডাঙ্গা থানার অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯৮৩ সালে বোয়ালমারী থেকে ৬টি ইউনিয়ন এবং বালিয়াকান্দি থানা থেকে ৩টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে মধুখালী থানা গঠিত হয়। ১৯৮৩ সালে বোয়ালমারী উপজেলায় উন্নীত হয়। ১৯৯৯ সালে বোয়ালমারী পৌর এলাকা ঘোষিত হয়। জনপদ ভূষণা থানা ১৮১২ সালে সৈয়দপুরে স্থানান্তরিত এবং ১৮১৪ সালে বোয়ালমারী পূর্ণাঙ্গ থানা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। সেই সময় ১৯টি ইউনিয়ন নিয়ে বোয়ালমারী থানা গঠিত হলেও পরবর্তীতে বানা ও পাচুড়িয়া ইউনিয়ন আলফাডাঙ্গা থানায় অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯৮৩ সালে মধুখালী থানা গঠিত হয় বোয়ালমারী থেকে ৬টি ইউনিয়ন এবং বালিয়াকান্দি থানা থেকে ৩টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে বোয়ালমারী উপজেলায় ১৯৮৩ সালে উন্নীত হওয়ার পরে এস আরও নং ১০১-আইন/২০০০ যেহেতু সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন নং এস আরও ১৭৫-আইন/৯৯ তাং ২৮ জুন ১৯৯৯ সালে ১৩.৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে বোয়ালমারী পৌর এলাকা গঠিত হয়। জনসংখ্যা- ২৭৭৪৩ জন। ২০০৯ সালের গণনা অনুযায়ী ভোটার সংখ্যা- ১৬,৫০৮ জন। তন্মধ্যে পুরুষ- ৮,২০৫ জন এবং মহিলা- ৮,৩০৩ জন। পৌরসভায় কওমী মাদ্রাসা ৩টি ও এতিমখানা ৩টি রয়েছে। শিক্ষার হার ৭৪.৭৬%। পৌর এলাকায় হোল্ডিং সংখ্যা মোট- ৪,৬৯৫ টি, সরকারি ১৯টি, বেসরকারী ৮টি এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন ৪,৯৬৮টি। পাকা রাস্তা ৪৪.০০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা ২৭.০০ কিলোমিটার। অন্যান্য তথ্য প্রকাশিত পত্রিকা ৪টি, সিনেমা হল ১টি, হাসপাতাল ১টি (১০০শয্যা), ক্লিনিক ৪টি(প্রাইভেট), কবর স্থান ৩টি, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ১টি,১টি মডেল মসজিদ ও অন্যান্য ৫২টি মসজিদ, খেলার মাঠ ৮টি, বাস টার্মিনাল ১টি, ব্যাংক ৬টি, রেল স্টেশন ১টি, শহীদ মিনার ২টি, গণকবর ১টি, ডাক বাংলা ১টি ও বারাশিয়া ও চন্দনা নদীর ঘাট ২টি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বোয়ালমারীতে ১টি পৌরসভা, ১০ টি ইউনিয়ন, ১৭৩ টি মাওজা/মহল্লা এবং ২৫১ টি গ্রাম আছে।
১৯৯১ সালের আদম শুমারি অনুসারে বোয়ালমারীর জনসংখ্যা হল ১৯০৫৯৯। পুরুষ ৫০. ৬৩%, এবং নারী ৪৯.৩৭%। এই উপজেলায় আঠারো বছর বেশি বয়সের জনসংখ্যা ১৯০১৫৯। বোয়ালমারীর সাক্ষরতার হার ২৭% (৭+ বছর), এবং জাতীয় গড় সাক্ষরতার হার ৩২.৪%। [3]
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদীয় ৩০০টি আসনের মধ্যে একটি আসন ফরিদপুর-১ আসন। ফরিদপুর-১ আসন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ২১১ নং আসন। ফরিদপুর-১ আসন আলফাডাঙ্গা উপজেলা, বোয়ালমারী উপজেলা ও মধুখালী উপজেলার সমন্বয়ে গঠিত। যার সদর দপ্তর বোয়ালমারী উপজেলায় অবস্থিত।
