শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম

আইসিসির সেরা ক্রিকেট তারকাদের স্মারকসূচক সংগঠন উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম
Remove ads

আইসিসি হল অব ফেম বা আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম (ইংরেজি: ICC Cricket Hall of Fame) সুদীর্ঘ ও বর্ণাঢ্যময় ক্রিকেট খেলোয়াড়ী জীবনে বিশ্বের খ্যাতিমান তারকা খেলোয়াড়দেরকে প্রদেয় স্বীকৃতি ও সম্মাননাবিশেষ।[] আইসিসি’র শতবর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষে ফিকা’র সহায়তায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ দুবাইয়ে ২ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে এ খেতাবের প্রচলন ঘটায়।[]

দ্রুত তথ্য আইসিসি হল অব ফেম, ক্রীড়া ...
Thumb
হল অব ফেমের ৫৫জনের উদ্বোধনী তালিকার অন্যতম ছিলেন ডেরেক আন্ডারউড

প্রারম্ভিকভাবে ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সময়কালে ফিকা হল অব ফেমে ৫৫জন খেলোয়াড়কে অন্তর্ভুক্ত করানো হয়েছিল।[] পরবর্তীতে আইসিসির পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিবছর আরও সদস্যকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[] ১৮৯৯ সালে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরগ্রহণকারী ডব্লিউ. জি. গ্রেস থেকে শুরু করে ১৯৯৫ সালে শেষ টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণকারী গ্রাহাম গুচকে প্রবর্তিত প্রারম্ভিক তালিকায় রাখা হয়েছিল।[] জীবিত খেলোয়াড়দেরকে স্মারকসূচক টুপি প্রদান করা হয়। বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার রডনি মার্শ প্রথম সদস্যরূপে এ স্মারক টুপি লাভ করেন। হল অব ফেমের সদস্যগণ ভবিষ্যতে অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে নতুন সদস্যদেরকে নির্বাচিত করে থাকেন।[]

পৃথিবীর অন্য যে-কোন দেশের তুলনায় এ তালিকায় ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়দের সবচেয়ে বেশি অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। সর্বমোট ৮৭জন খেলোয়াড়ের মধ্যে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার বাদে অন্য দেশের খেলোয়াড়ের সংখ্যা মাত্র ১৮জন। দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার ব্যারি রিচার্ডস সবচেয়ে কম ৪ টেস্ট খেলেছেন। ১৯৭০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গন থেকে দক্ষিণ আফ্রিকাকে বহিষ্কারের ফলেই তার খেলোয়াড়ী জীবনের অকাল সমাপ্তি ঘটেছিল।[] ভারতীয় ক্রিকেট তারকা শচীন তেন্ডুলকর ২৪ বছরের আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবনে সর্বাধিক ২০০ টেস্ট খেলে জুলাই, ২০১৯ সালে এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন। অক্টোবর, ২০০৯ সালে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ তার ২০ বছরের আন্তর্জাতিক টেস্ট অঙ্গনে সফল ও দৃপ্ত পদচারণায় সর্বাধিক ১৬৮ টেস্টে অংশ নিয়ে এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবার গৌরব অর্জন করেন।

আইসিসি হল অব ফেমে সর্বমোট পনেরোজন মহিলা ক্রিকেটার রয়েছেন। ১৯৭৩ সালের মহিলা বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরের শিরোপা বিজয়ী ইংল্যান্ড মহিলা ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক র‌্যাচেল হেহো ফ্লিন্ট এ তালিকায় ২০১০ সালে সর্বপ্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।[] পরবর্তীতে অন্য সাতজন মহিলা ক্রিকেটারদের মধ্যে - ২০১১ সালে বেলিন্ডা ক্লার্ক,[] ২০১২ সালে এনিড বেকওয়েল,[] ২০১৩ সালে ডেবি হকলি,[] ২০১৫ সালে বেটি উইলসন, ২০১৬ সালে কারেন রোল্টন, ২০১৮ সালে ক্লেয়ার টেলর,[] ২০১৯ সালে ক্যাথরিন ফিটজপ্যাট্রিক,[১০] ২০২০ সালে লিসা স্থলেকর, ২০২১ সালে জেন ব্রিটিন, ২০২২ সালে শার্লত এডওয়ার্ডস, ২০২৩ সালে ডিয়ানা এডুলজি, ২০২৪ সালে নীতু ডেভিডএবং ২০২৫ সালে সানা মীরসারাহ টেইলরকে এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

Remove ads

অন্তর্ভুক্ত সদস্যগণ

সারাংশ
প্রসঙ্গ
Thumb
সাতজন মহিলা ক্রিকেটারদের একজনরূপে ক্লেয়ার টেলর ২০১৮ সালে হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন
Thumb
সুনীল গাভাস্কার তাঁর সময়কালে সর্বাধিক টেস্ট রান ও সর্বাধিক টেস্ট সেঞ্চুরির বিশ্বরেকর্ড গড়েন।
Thumb
সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড়দের একজন হিসেবে ভিভ রিচার্ডস ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে ১২১ টেস্ট খেলেছেন।
Thumb
ভারতের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার হিসেবে কপিল দেব ১৩১ টেস্ট খেলেছেন।
Thumb
পাকিস্তানের ইমরান খান নিজ দেশের পক্ষে ৮৮ টেস্ট খেলেন।
Thumb
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোর্টনি ওয়ালশ ১৩২ টেস্ট খেলেন।
Thumb
২০ বছরের অধিক সময়কালে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে স্টিভ ওয়াহ ১৬৮ টেস্ট খেলেন।
Thumb
২০১৬ সালে মুত্তিয়া মুরালিধরন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন।
আরও তথ্য প্রবেশকারী, দল ...

+ জানুয়ারি, ২০০৯ সালে অন্তর্ভুক্ত উদ্বোধনী সদস্য।[]

Remove ads

দলগত পরিসংখ্যান

আরও তথ্য সদস্য সংখ্যা, দল ...

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads