শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার দেশ উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
জিম্বাবুয়ে (ইংরেজি ভাষায়; Republic of Zimbabwe) দক্ষিণাঞ্চলীয় আফ্রিকার একটি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। দেশটি এর দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত ১৪শ শতকে পাথরে নির্মিত মহান জিম্বাবুয়ে শহরের নামে নামকরণ করা হয়েছে। জাম্বেজি নদীর উপর অবস্থিত ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত এবং বন্য জীবজন্তুর জন্য দেশটি বিখ্যাত। জিম্বাবুয়ের জনগণকে দুইটি প্রধান জাতিগত ও ভাষাগত দলে ভাগ করা যায় --- ন্দেবেলে ও শোনা ভাষা। ন্দেবেলেরা প্রধানত দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে বাস করে। জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে। শহরটি একটি বাণিজ্যিক খামারপ্রধান জেলার কেন্দ্রে অবস্থিত।
জিম্বাবুয়েতে ২০০০ বছর ধরে মানুষের বাস। বর্তমান জিম্বাবুয়ে এলাকাটি অতীতে একাধিক বৃহত্তর আফ্রিকান রাজত্বের কেন্দ্র ছিল, যাদের মধ্যে আছে মহান জিম্বাবুয়ে, মুতাপা ও রোজওয়ি সাম্রাজ্য। ১৮০০-এর দশক থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে ব্রিটিশ উপনিবেশ দক্ষিণ রোডেশিয়া নামে পরিচিত ছিল। ১৯৬৫ সালে এখানকার শ্বেতাঙ্গ অধিবাসীরা রোডেশিয়াকে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করলেও যুক্তরাজ্য এটিকে স্বীকৃতি দেয়নি। ১৯৮০ সালে দেশের সংখ্যাগুরু কৃষ্ণাঙ্গ জনগণ জিম্বাবুয়ে নামে দেশটিকে স্বাধীন করে।
Remove ads
ইতিহাস
রাজনীতি

১৯৬৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত স্বাধীন জিম্বাবুয়ের দাবীতে রোডেশিয়ান বুশ যুদ্ধ বা জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়। ১৯৮০ সালে ল্যাংকাস্টার হাউস এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়।
১৯৮০ সালের পর থেকে ৩৭ বছর ধরে ক্ষমতাসীন রবার্ট মুগাবে। আশির দশকের শুরুতে যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীন হয় আফ্রিকার এ দেশটি। তখন থেকেই ক্ষমতায় আছেন রবার্ট মুগাবে। বেশ কয়েক বছর ধরে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়তে নারাজ ছিলেন তিনি।
৬ নভেম্বর ২০১৭, ভাইস প্রেসিডেন্ট এমারসন নানগাগওয়াকে বরখাস্ত এবং ক্ষমতাসীন দল জিম্বাবুয়ে আফ্রিকান ন্যাশনাল ইউনিয়ন-প্যাট্রিওটিক ফ্রন্ট (জেডএএনইউ-পিএফ) থেকে বহিষ্কার করেন মুগাবে। এর ফলে সামরিক অভ্যুত্থানের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। জিম্বাবুয়ের নিয়ন্ত্রণ এখন দেশটির সেনাবাহিনীর হাতে।
Remove ads
প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
ভৌগোলিক অঞ্চল
অর্থনীতি
জিম্বাবুয়ে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম প্লাটিনাম উৎপাদক দেশ (দক্ষিণ আফ্রিকা ও রাশিয়ার পর) ।
জনসংখ্যা উপাত্ত
২০০৯ সাল পর্যন্ত লোকসংখ্যা ১২,৫২৩,০০০ জন । জিম্বাবুয়েতে খৃষ্টধর্মাবলম্বীরা সংখ্যাগরিষ্ট ।
সংস্কৃতি
খেলাধুলা
হারারে শহরে অবস্থিত ৬০,০০০ আসনবিশিষ্ট জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রীড়া স্টেডিয়াম দেশের প্রধান স্টেডিয়াম। ফুটবল খেলার জন্য এই স্টেডিয়ামটি ব্যবহৃত হয়। হারারে শহরে হারারে স্পোর্টস ক্লাব এর নিজস্ব ক্রিকেট মাঠ রয়েছে , যেখানে আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়া বুলাওয়ে শহরে কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব এর নিজস্ব ক্রিকেট মাঠ আন্তর্জাতিক আন্তর্জাতিক স্তরে ব্যবহৃত হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads