শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্যকর্ম
উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ
Remove ads
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১২ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ – ১ নভেম্বর, ১৯৫০) ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত উপন্যাস ও ছোটোগল্প লিখে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর সমগ্র গ্রন্থতালিকা এই পৃষ্ঠায় দেওয়া হল।
উপন্যাস
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
পথের পাঁচালী | সেপ্টেম্বর, ১৯২৯ | রঞ্জন প্রকাশনালয় | ভাগলপুরে থাকাকালীন ১৯২৫ সালের এপ্রিল মাসে পথের পাঁচালী লিখতে শুরু করেন বিভূতিভূষণ। শেষ করেন ১৯২৮ সালের এপ্রিল মাসে। সেই বছরই জুলাই মাস থেকে বিচিত্রা পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে এটি প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯২৯ সালে মহালয়ার দিন উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। পথের পাঁচালী উপন্যাসের দু'টি কিশোরপাঠ্য সংস্করণ রয়েছে: ছোটদের পথের পাঁচালী ও আম আঁটির ভেঁপু। পথের পাঁচালী বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায়, ইংরেজি ও ফরাসিতে অনূদিত হয়। আম আঁটির ভেঁপু অনূদিত হয়েছে রাশিয়ান ও জার্মানে। ফরাসি ভাষায় গ্রন্থটি অনুবাদ করেন ফ্রান্স ভট্টাচার্য। | [১][২] |
অপরাজিত | ১৯৩২ | রঞ্জন প্রকাশনালয় | অপরাজিত উপন্যাসটি প্রবাসী পত্রিকায় পৌষ ১৩৩৬ থেকে আশ্বিন ১৩৩৮ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৩২ সালে এক মাসের ব্যবধানে (মাঘ-ফাল্গুন, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) অপরাজিত উপন্যাসটি দুই ভাগে সজনীকান্ত দাস কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছিল। পরিবেশক ছিল প্রখ্যাত পুস্তকবিক্রেতা সংস্থা পি. সি. সরকার। দুই খণ্ড প্রকাশিত হওয়ার পরে তা একত্রে বাঁধাই করে অপরাজিত এক খণ্ডে প্রকাশিত হয়। | [৩][২] |
দৃষ্টিপ্রদীপ | সেপ্টেম্বর, ১৯৩৫ | পি. সি. সরকার অ্যান্ড সনস লিমিটেড | দৃষ্টিপ্রদীপ উপন্যাসটি প্রবাসী পত্রিকায় ফাল্গুন ১৩৪০ থেকে চৈত্র ১৩৪১ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৩৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এটি গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯৬৫ সালের ডিসেম্বর মাসে চণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় ছোটদের দৃষ্টিপ্রদীপ নামে একটি ছাত্রপাঠ্য সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯৫৩ সালে সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ও বীণা রাণার সম্পাদনায় আরেকটি সংক্ষিপ্ত সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল। | [৪] |
আরণ্যক | ১৯৩৯ | কাত্যায়নী বুক স্টল | আরণ্যক উপন্যাসটি প্রবাসী পত্রিকায় কার্তিক ১৩৪৪ থেকে ফাল্গুন ১৩৪৫ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৩৪৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে এটি গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটি ওড়িয়া ভাষায় বনচরী নামে (অনুবাদক: লক্ষ্মীনারায়ণ মহান্তি), তেলুগু ভাষায় বনবাসী নামে (অনুবাদক: সুরমপুরি সীতারাম), গুজরাতি ভাষায় আরণ্যক নামে (অনুবাদক: চন্দ্রকান্ত মেহেতা), মারাঠি ভাষায় আরণ্যক নামে (অনুবাদক: শংকর লালাজী শাস্ত্রী), মালয়ালম ভাষায় আরণ্যক নামে (অনুবাদক: পি. বাসুদেব কুরূপ), পাঞ্জাবি ভাষায় বনবাসী নামে (অনুবাদক: অমরভারতী) এবং হিন্দি ভাষায় আরণ্যক নামে (অনুবাদক: হংসকুমার তিওয়ারি) প্রকাশিত হয়। উপন্যাসগুলির কিশোরপাঠ্য সংস্করণগুলি হল বিভূতিভূষণ কর্তৃক সংক্ষেপিত ছেলেদের আরণ্যক, গজেন্দ্রকুমার মিত্র কর্তৃক সংক্ষেপিত লবটুলিয়ার কাহিনী এবং ক্ষিতিনাথ চট্টোপাধ্যায় প্রকাশিত আরণ্যক: সংক্ষেপিত কিশোর সংস্করণ। | [৫] |
আদর্শ হিন্দু হোটেল | ১৯৪০ | আদর্শ হিন্দু হোটেল উপন্যাসটি মাতৃভূমি পত্রিকায় মাঘ ১৩৪৫ থেকে ভাদ্র ১৩২৭ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে এটি গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। গোপাল চট্টোপাধ্যায় এটির নাট্যরূপ প্রদান করেন। ১৯৫৩ সালের ২৩ জুলাই মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকে নাটকটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। | [৬] | |
দুই বাড়ি | ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ | ভারতী ভবন (আনুমানিক) সিগনেট প্রেস |
দুই বাড়ি উপন্যাসটি কোনও পত্রিকায় প্রকাশিত না হয় সরাসরি পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৫২ সালের জুলাই মাসে উপন্যাসটির প্রথম সিগনেট সংস্করণ প্রকাশিত হয়। | [৭] |
বিপিনের সংসার | ১৯৪১ | কাত্যায়নী বুক স্টল | বিপিনের সংসার উপন্যাসটি অলকা পত্রিকায় আশ্বিন ১৩৪৫ থেকে ভাদ্র ১৩৪৬ সংখ্যায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২৪ শ্রাবণ এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। | [৮] |
অনুবর্তন | ২২ জুলাই, ১৯৪২ | মিত্রালয় | অনুবর্তন উপন্যাসটি সরাসরি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৩ সালের জুন মাসে এটির দ্বিতীয় পরিবর্ধিত সংস্করণ মিত্রালয় থেকেই প্রকাশিত হয়। সিটি বুক কোম্পানি থেকে এটির একটি বিদ্যালয়পাঠ্য সংস্করণও প্রকাশিত হয়। | [৯] |
দেবযান | ৩ অক্টোবর, ১৯৪৪ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | বিভূতিভূষণ দেবযান উপন্যাসটি রচনার কাজ শুরু করেছিলেন ১৯৩২ সালে। কিছুটা লেখার পর "ভূতুড়ে গল্প বলে এ কেউ পড়বে না" মনে করে লেখার কাজ বন্ধ করে দেন। পরে পরলোক নিয়ে আরও পড়াশোনা করার পর ১৯৪০ সালে তিনি পুনরায় বইটি লেখার কাজে হাত দেন। এই উপন্যাসটিও কোনও পত্রিকায় প্রকাশিত না হয় সরাসরি পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৬ সালের ২৬ জুন মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকেই এটির দ্বিতীয় পরিবর্ধিত সংস্করণ প্রকাশিত হয়। | [১০] |
কেদার রাজা | অগস্ট, ১৯৪৫ | কাত্যায়নী বুক স্টল | কেদার রাজা উপন্যাসটি মাতৃভূমি পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৪৫ সালের অগস্ট মাসে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। | [১১] |
অথৈ জল | নভেম্বর, ১৯৪৭ | ডি. এম. লাইব্রেরি | অথৈ জল উপন্যাসটি পাটনা থেকে প্রকাশিত মাসিক পত্রিকা প্রভাতী-র চৈত্র ১৩৫০ থেকে পৌষ ১৩৫৩ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৪৭ সালে ডি. এম. লাইব্রেরি থেকে প্রকাশিত হওয়ার পর এটি ১৯৬৫ সালে মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড থেকেও প্রকাশিত হয়। | [১২] |
ইছামতী | ১৫ জানুয়ারি, ১৯৫০ | মিত্রালয় | ইছামতী বিভূতিভূষণের সর্বশেষ উপন্যাস। ১৯৫০ সালের ১৫ জানুয়ারি এটি গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হওয়ার পর সেই বছরই ১ নভেম্বর বিভূতিভূষণ প্রয়াত হন। ১৯৫১ সালে এই উপন্যাসের জন্যই তাঁকে মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করা হয়। | [১৩] |
দম্পতি | ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২ | দেব সাহিত্য কুটীর | চণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়ের অনুমান, ১৯৪৩ সালের জুন মাসে বিভূতিভূষণ দম্পতি উপন্যাসটির রচনা করেছিলেন। এটি কোনও সাময়িকপত্রে প্রকাশিত হয়নি। লেখকের মৃত্যুর পর সরাসরি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। | [১৪] |
অশনি সংকেত | অক্টোবর, ১৯৫৯ | বিভূতি প্রকাশন | অশনি সংকেত উপন্যাসটি মাতৃভূমি পত্রিকার জানুয়ারি ১৯৪৪ থেকে জানুয়ারি ১৯৪৬ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিক আকারে প্রকাশিত হয়। চণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়ের মতে, এই পত্রিকাটি আচমকা বন্ধ হয়ে যাওয়ার দরুন বিভূতিভূষণ উপন্যাসটি শেষ করতে পারেননি। তাঁর মৃত্যুর নয় বছর পরে শচীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে অসমাপ্ত উপন্যাসটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। | [১৫] |
বন্ধ
Remove ads
কিশোর উপন্যাস
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
চাঁদের পাহাড় | ২৮ জানুয়ারি, ১৯৩৭ | এম. সি. সরকার অ্যান্ড সনস | বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম কিশোর উপন্যাস চাঁদের পাহাড় ১৯৩৫-৩৬ সালে মৌচাক পত্রিকার আষাঢ় ১৩৪২ থেকে চৈত্র ১৩৪৩ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৩৭ সালে এটি প্রথম পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। | [১৬] |
মরণের ডঙ্কা বাজে | ১৫ জানুয়ারি, ১৯৪০ | বি. এন. পাবলিশিং হাউস | মরণের ডঙ্কা বাজে উপন্যাসটি মৌচাক পত্রিকায় পৌষ ১৩৪৪ থেকে আশ্বিন ১৩৪৬ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। ১৯৪০ সালে এটি পুস্তকাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। | [১৭][২] |
মিসমিদের কবচ | এপ্রিল, ১৯৪২ | মিসমিদের কবচ উপন্যাসটি কোথাও ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়নি। ১৩৪৯ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে এটি সরাসরি পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। | [১৮] | |
হীরামানিক জ্বলে | ১৯৪৬ | গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার আগে হীরামানিক জ্বলে উপন্যাসটি মৌচাক পত্রিকায় বৈশাখ ১৩৪৮ থেকে চৈত্র ১৩৪৯ সংখ্যা (১৯৪১-৪২) পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। | [১৯][২০] | |
সুন্দরবনে সাত বৎসর | ১৯৫২ | সুন্দরবনে সাত বৎসর উপন্যাসটি সখা ও সাথী নামক একটি মাসিক পত্রে বৈশাখ ১৩০১ সংখ্যা থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে শুরু করেছিল। অনুমান করা হয়, পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে বা লেখক মারা যাওয়ার ফলে উপন্যাসটি সম্পূর্ণ হয়নি। বইটির প্রথম প্রকাশক বিভূতিভূষণকে বইটি সম্পূর্ণ করার অনুরোধ জানান এবং বিভূতিভূষণও সেই কাজে রাজি হন। যদিও উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় বিভূতিভূষণের মৃত্যুর পরে। উপন্যাসটির শেষাংশ বিভূতিভূষণের রচনা। সূচনাংশটি কার লেখা তা জানা যায় না। একটি মতে, এই অংশের রচয়িতার নাম ভুবনমোহন রায়। | [২১] |
বন্ধ
Remove ads
ছোটোগল্প সংকলন
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | গল্পসূচি | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
মেঘমল্লার | ১৯৩১ | (১) "মেঘমল্লার", (২) "নাস্তিক", (৩) "উমারাণী", (৪) "বউ-চণ্ডীর মাঠ", (৫) "নব-বৃন্দাবন", (৬) "অভিশপ্ত", (৭) "খুকীর কাণ্ড", (৮) "ঠেলাগাড়ী", (৯) "পুঁই মাচা", (১০) "উপেক্ষিতা"। |
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম ছোটোগল্প সংকলন মেঘমল্লার-এর অন্তর্গত দশটি গল্পের মধ্যে সাতটি প্রবাসী পত্রিকায় ও তিনটি বিচিত্রা পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পগুলির রচনাকাল ১৯২১ থেকে ১৯৩০ সালের মধ্যবর্তী সময়। | [২২][২৩] | |
মৌরীফুল | ১৯৩২ | (১) "মৌরীফুল", (২) "জলসত্র", (৩) "রোমান্স", (৪) "রাক্ষস-গণ", (৫) "হাসি", (৬) "প্রত্নতত্ত্ব", (৭) "দাতার স্বর্গ", (৮) "খুঁটি-দেবতা", (৯) "গ্রহের ফের", (১০) "মরীচিকা"। |
মৌরীফুল সংকলনটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে। এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত ১০টি গল্পের মধ্যে "মৌরীফুল" গল্পটি প্রবাসী পত্রিকার অগ্রহায়ণ ১৩৩০ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। ইংরেজি ও বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় অনূদিত এই গল্পটিকে বিভূতিভূষণের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প মনে করা হয়। | [২৪][২৩] | |
যাত্রাবদল | ১৯৩৪ | পি. সি. সরকার অ্যান্ড সনস | (১) "ভণ্ডুলমামার বাড়ি", (২) "পেয়ালা", (৩) "উইলের খেয়াল", (৪) "কনে দেখা", (৫) "সার্থকতা", (৬) "একটি দিন", (৭) "বাইশ বছর", (৮) "বৈদ্যনাথ", (৯) "ডানপিটে", (১০) "যাত্রাবদল"। |
যাত্রাবদল সংকলনের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর পুস্তকাকারে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৪১ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে। | [২৫][২৩] |
জন্ম ও মৃত্যু | ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৮ | কাত্যায়নী বুক স্টল | (১) "যদু হাজরা ও শিখিধ্বজ", (২) "জন্ম ও মৃত্যু", (৩) "সই", (৪) "রামশরণ দারোগার গল্প", (৫) "খুড়ীমা", (৬) "বায়ুরোগ", (৭) "অরন্ধনের নিমন্ত্রণ", (৮) "লেখক", (৯) "বড়বাবুর বাহাদুরি", (১০) "অন্নপ্রাশন", (১১) "তারানাথ তান্ত্রিকের গল্প", (১২) "ডাকগাড়ী", (১৩) "অকারণ"। |
জন্ম ও মৃত্য গল্প-সংকলনের গল্পগুলি বঙ্গশ্রী ও অন্যান্য পত্রপত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। ১৩৪৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে কাত্যায়নী বুক স্টল থেকে এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার পর আরেকটি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড পাবলিশিং কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড থেকে। | [২৬][২৩] |
কিন্নরদল | ১৯৩৮ | কাত্যায়নী বুক স্টল | (১) "মণিডাক্তার", (২) "পুরোনো কথা", (৩) "খোসগল্প", (৪) "একটি দিনের কথা", (৫) "বাটি-চচ্চড়ি", (৬) "তারানাথ তান্ত্রিকের দ্বিতীয় গল্প", (৭) "ডাইনী", (৮) "বুধীর বাড়ি ফেরা", (৯) "বিধু মাস্টার", (১০) "উন্নতি", (১১) "কিন্নরদল"। |
কিন্নরদল সংকলনের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। "মণিডাক্তার" গল্পটি বঙ্গশ্রী পত্রিকার আশ্বিন ১৯৩৭ সংখ্যায় এবং "কিন্নরদল" গল্পটি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত সম্পাদিত পরিচয় পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। | [২৭][২৩] |
বেণীগীর ফুলবাড়ি | ১৫ এপ্রিল, ১৯৪১ | কাত্যায়নী বুক স্টল | (১) "কুয়াশার রঙ", (২) "মাস্টার মশায়", (৩) "তিরোলের বালা", (৪) "জনসভা", (৫) "জনসভা", (৬) "প্রত্যাবর্তন", (৭) "প্রাবল্য", (৮) "বাঁশি", (৯) "পাঁচুমামার বিয়ে", (১০) "শান্তিরাম", (১১) "ফিরিওয়ালা", (১২) "নিষ্ফলা", (১৩) "বেণীগীর ফুলবাড়ি"। |
বেণীগীর ফুলবাড়ি গল্প-সংকলনের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের পয়লা বৈশাখ কাত্যায়নী বুক স্টল থেকে এটি প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। সাহিত্যায়ন থেকে প্রকাশিত এটির দ্বিতীয় সংস্করণের নাম ছিল কুয়াশার রঙ। | [২৮][২৩] |
উপলখণ্ড | ১৬ এপ্রিল, ১৯৪৫ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | (১) "আহ্বান", (২) "একটি ভ্রমণ কাহিনী", (৩) "নসুমামা ও আমি", (৪) "দৈবাৎ", (৫) "বিড়ম্বনা", (৬) "ভুবন বোষ্টুমি", (৭) "শাবলতলার মাঠ", (৮) "পৈত্রিক ভিটা", (৯) "দুর্মতি", (১০) "ফকির", (১১) "আইনস্টাইন ও ইন্দুবালা"। |
উপলখণ্ড গল্প-সংকলনটি লেখকের নবম গল্পগ্রন্থ। এটি ১৯৪৫ সালে প্রকাশিত হয়। | [২৯][২৩] |
নবাগত | ২৫ জানুয়ারি, ১৯৪৪ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | (১) "দ্রবময়ীর কাশীবাস", (২) "ক্যানভাসার কৃষ্ণলাল", (৩) "পারমিট", (৪) "মুক্তি", (৫) "গায়ে হলুদ", (৬) "ঠাকুরদা’র গল্প", (৭) "ভিড়", (৮) "আরক", (৯) "থিয়েটারের টিকিট", (১০) "পার্থক্য", (১১) "স্বপ্ন-বাসুদেব"। |
নবাগত গল্প-সংকলনটি ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত হয়। এই সংকলনের "স্বপ্ন-বাসুদেব" গল্পটি দেশ পত্রিকার অগ্রহায়ণ ১৩৫১ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। | [৩০][২৩] |
তালনবমী | ১৬ মে, ১৯৪৪ | রমেশচন্দ্র ঘোষাল | (১) "তালনবমী", (২) "রঙ্কিনীদেবীর খড়্গ", (৩) "মেডেল", (৪) "মসলাভূত", (৫) "বামা", (৬) "বামাচরণের গুপ্তধন প্রাপ্তি", (৭) "অরণ্যে", (৮) "গদাধরের বিপদ", (৯) "রাজপুত্র", (১০) "চাউল"। |
তালনবমী বিভূতিভূষণের একটি কিশোর গল্প-সংগ্রহ। "রাজপুত্র" গল্পটি মৌচাক পত্রিকার শ্রাবণ ১৩৪০ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। | [৩১][২৩] |
বিধু মাস্টার | জুন, ১৯৪৫ | কাত্যায়নী বুক স্টল | (১) "বাক্সবদল", (২) "মূলো-র্যাডিশ-হর্সর্যাডিশ", (৩) "সুলোচনার কাহিনী", (৪) "বেচারী", (৫) "অভয়ের অনিদ্রা", (৬) "অসমাপ্ত", (৭) "কবি কুণ্ডুমশায়", (৮) "সঞ্চয়", (৯) "সুহাসিনী মাসিমা", (১০) "অভিশাপ"। |
বিধু মাস্টার বিভূতিভূষণের দশম গল্পগ্রন্থ। | [৩২][২৩] |
ক্ষণভঙ্গুর | ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ | গুপ্ত প্রকাশিকা, ঢাকুরিয়া | (১) "সিঁদুরচরণ", (২) "একটি কোঠাবাড়ির ইতিহাস", (৩) "বুধোর মায়ের মৃত্যু", (৪) "ছেলে ধরা", (৫) "রামতারণ চাটুজ্যে অথর", (৬) "নুটি মন্তর", (৭) "ফড় খেলা", (৮) "হাট", (৯) "অরণ্যকাব্য"। |
ক্ষণভঙ্গুর বিভূতিভূষণের একাদশ গল্পগ্রন্থ। | [৩৩][২৩] |
অসাধারণ | ৭ মে, ১৯৪৬ | মিত্রালয় | (১) "অসাধারণ", (২) "নদীর ধারে বাড়ি", (৩) "বিপদ", (৪) "জন্মদিন", (৫) "কাঠ বিক্রী বুড়ো", (৬) "হারুণ অল রসিদের বিপদ", (৭) "সুলেখা", (৮) "রূপো বাঙাল", (৯) "তেঁতুলতলার হাট", (১০) "দুইদিন", (১১) "মাকাল লতার কাহিনী", (১২) "বংশলতিকার সন্ধানে", (১৩) "কমপিটিশন", (১৪) "ব্ল্যাকমার্কেট দমন কর", (১৫) "তুচ্ছ", (১৬) "পিদিমের নীচে"। |
অসাধারণ বিভূতিভূষণের ছোটো ছোটো ষোলোটি গল্পের সংকলন। | [৩৪][২৩] |
মুখোশ ও মুখশ্রী | নভেম্বর, ১৯৪৭ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | (১) "মুখোশ ও মুখশ্রী", (২) "রাসু হাড়ি", (৩) "দৈব ঔষধ", (৪) "বারিক অপেরা পার্টি", (৫) "উড়ুম্বর", (৬) "মাছ চুরি", (৭) "বেসাতি", (৮) "কলহান্তরিতা", (৯) "উল্টোরথ", (১০) "মুক্তপুরুষ হরিদাস", (১১) "অন্তর্জলি", (১২) "বোতাম", (১৩) "খোলস", (১৪) "চৌধুরাণী"। |
মুখোশ ও মুখশ্রী বিভূতিভূষণের ত্রয়োদশ গল্পগ্রন্থ। | [৩৫][২৩] |
নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব | ১৯৪৮ | (১) "আচার্য কৃপালনি কলোনি", (২) "নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব", (৩) "বরো বাগদিনী", (৪) "প্রভাতী", (৫) "সাহায্য", (৬) "গিরিবালা", (৭) "চিঠি", (৮) "মড়িঘাটের মেলা", (৯) "হাজারি খুঁড়ির টাকা", (১০) "প্রত্যাবর্তন", (১১) "পড়ে পাওয়া", (১২) "আমার ছাত্র"। |
নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব বিভূতিভূষণের চতুর্দশ গল্পগ্রন্থ। প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৫৫ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে। লেখকের জীবদ্দশায় বইটির নাম ছিল আচার্য কৃপালনি কলোনি। | [৩৬][২৩] | |
জ্যোতিরিঙ্গন | ১৯৪৯ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | (১) "সংসার", (২) "হিঙের কচুরি", (৩) "দুই দিন", (৪) "অনুশোচনা", (৫) "দাদু", (৬) "বাসা", (৭) "বন্দী", (৮) "থনটন কাকা", (৯) "কালচিতি", (১০) "দিবাবসান", (১১) "মুশকিল", (১২) "গল্প নয়"। |
জ্যোতিরিঙ্গন বিভূতিভূষণের পঞ্চদশ গল্পগ্রন্থ। শচীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, "জোনাকির মতো স্নিগ্ধ আভার কয়েকটি গল্প এতে সংকলিত হয়েছে বলেই এর নামকরণ হয়েছে ‘জ্যোতিরিঙ্গন’।" প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৫৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে। | [৩৭][২৩] |
কুশলপাহাড়ী | ডিসেম্বর, ১৯৫০ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | (১) "কুশলপাহাড়ী", (২) "ঝগড়া", (৩) "বড় দিদিমা", (৪) "অবিশ্বাস্য", (৫) "খেলা", (৬) "জাল", (৭) "আবির্ভাব", (৮) "মানতালাও", (৯) "বে-নিয়ম", (১০) "অভিমানী", (১১) "শিকারী", (১২) "পরিহাস", (১৩) "জওহরলাল ও গড", (১৪) "গল্প নয়", (১৫) "সীতানাথের বাড়ি ফেরা", (১৬) "হরিকাকা", (১৭) "পথিকের বন্ধু", (১৮) "এমনই হয়", (১৯) "ঝড়ের রাতে", (২০) "আর্টিস্ট", (২১) "শেষ লেখা"। |
কুশলপাহাড়ী বিভূতিভূষণের মৃত্যুর পর প্রকাশিত। প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৫৭ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে। | [৩৮][২৩] |
রূপহলুদ | ১৯৫৭ | ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড পাবলিশিং কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড | (১) "ননীবালা", (২) "বিরজা হোম ও তার বাধা", (৩) "বুড়ো হাজরা কথা কয়", (৪) "কাশী কবিরাজের গল্প", (৫) "ছোটনাগপুরের জঙ্গলে", (৬) "মায়া", (৭) "আমার ডাক্তারী", (৮) "বর্শেলের বিড়ম্বনা", (৯) "কাদা", (১০) "ভৌতিক পালঙ্ক"। |
রূপহলুদ নামটি বিভূতিভূষণের দেওয়া নয়। লেখকের মৃত্যুর পর চণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে বিভিন্ন সাময়িকপত্রের পাতা থেকে উদ্ধার করে গল্পগুলি প্রথম পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় ১৩৬৪ বঙ্গাব্দের ৭ জ্যৈষ্ঠ। | [৩৯][২৩] |
ছায়াছবি | ফাল্গুন, ১৩৬৬ | বিভূতি প্রকাশন | (১) "ছায়াছবি", (২) "বিপদ", (৩) "কবিরাজের বিপদ", (৪) "আমোদ", (৫) "সতীশ", (৬) "অভিনন্দন-সভা", (৭) "মরফোলজি", (৮) "ডালুর বিপদ"। |
ছায়াছবি ছোটোগল্প সংকলনটি বিভূতিভূষণের মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয়েছিল। | [৪০][২৩] |
অনুসন্ধান | ১৯৬০ | বিভূতি প্রকাশন | (১) "অনুসন্ধান", (২) "টান", (৩) "চ্যালারাম", (৪) "যাচাই"। |
অনুসন্ধান গল্প-সংকলনটি ১৩৬৬ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত হয়। "অনুসন্ধান" গল্পটি প্রকাশিত হয়েছিল ঢাকা থেকে প্রকাশিত সোনার বাংলা পত্রিকার ১৩৫৪ বঙ্গাব্দের শারদীয়া সংখ্যায়। | [৪১][২৩] |
বন্ধ
Remove ads
ভ্রমণকাহিনি
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
অভিযাত্রিক | ১৯৪১ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় এক সময় গোরক্ষা প্রচারণী সংস্থার প্রচারক হিসেবে পূর্ববঙ্গ ও আরাকান অঞ্চল পরিভ্রমণ করেন। বিশিষ্ট সাহিত্যিক গজেন্দ্রকুমার মিত্রের আগ্রহে সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তিনি অভিযাত্রিক গ্রন্থটি রচনা করেন। এটি কোনও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি; ১৯৪১ সালে সরাসরি গ্রন্থাকারেই বেরিয়েছিল। মূল গ্রন্থটির সঙ্গে যুক্ত হয় অধুনা ওড়িশার সম্বলপুর জেলার অন্তর্গত বিক্রমখোলে ভ্রমণের কাহিনিটিও। | [৪২] |
বনে পাহাড়ে | ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ | মিত্রালয় | দিনলিপির আকারে লেখা বিভূতিভূষণের ছোটোনাগপুরের অরণ্য ভ্রমণের কাহিনি। মৌচাক পত্রিকায় আষাঢ় ১৩৫০ থেকে আষাঢ় ১৩৫২ সংখ্যা পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হওয়ার পর ১৯৪৫ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। | [৪৩] |
বন্ধ
Remove ads
প্রবন্ধ-সংকলন
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | বিষয়সূচি | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
বিচিত্র জগৎ | ১৯৪৯ (দ্বিতীয় সংস্করণ) | ডি. এম. লাইব্রেরি | (১) "আধুনিক গ্রীস", (২) "পৃথিবীর সর্বোচ্চ টেলিফোন লাইন", (৩) "পারস্য (পার্সিপোলিস্)", (৪) "বর্ত্তমান প্যালেষ্টাইন", (৫) "বর্ত্তমান মাঞ্চুরিয়া", (৬) "বলিভিয়া", (৭) "বেলজিয়ামের খালপথে", (৮) "নৌকার মাঝিদের পরিবার", (৯) "লুভেন", (১০) "বিবাহার্থী তরুণ-তরুণীর পিকনিক", (১১) "বরফের রাজ্য (ফিনল্যান্ড)", (১২) "ইংলন্ডের পল্লী", (১৩) "নরওয়ের পল্লী", (১৪) "উত্তর-আমেরিকা হইতে দক্ষিণ-আমেরিকা", (১৫) "হাওয়াই হইতে সান্ফ্রান্সিস্কো", (১৬) "প্যারিস হইতে স্থলপথে কাশ্মীর", (১৭) "বোম্বেটেদের শহর সেন্ট ম্যালো", (১৮) "সান্টা ফি", (১৯) "জ্যামেকা", (২০) "কলোরাডো", (২১) "বোর্ণিও দ্বীপ", (২২) "ফিজি দ্বীপ", (২৩) "মাদাগাস্কার দ্বীপ", (২৪) "প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জ", (২৫) "সোসাইটি দ্বীপপুঞ্জ ও পলিনেসিয়া", (২৬) "ওয়েষ্ট ইন্ডিজ দ্বীপপুঞ্জ", (২৭) "ভারত-সমুদ্রের দ্বীপ", (২৮) "হাইতুরু দ্বীপ", (২৯) "টাঙ্গানিয়াকা ও কঙ্গো", (৩০) "জর্জ্জ", (৩১) "ক্লিস্না", (৩২) "কঙ্গো গিরিগুহা", (৩৩) "যবদ্বীপের আগ্নেয়গিরি", (৩৪) "মরুভূমির দেশ আরব", (৩৫) "আরিজোনার মরুভূমি", (৩৬) "তুর্কিস্তানের মরুপথ", (৩৭) "মাঞ্চুকুও (মঙ্গোলিয়া)", (৩৮) "পৃথিবীর বৃহত্তম নদী আমাজন", (৩৯) "কলোরাডো নদী", (৪০) "চীনের নদী", (৪১) "পৃথিবীর বিশালতম অরণ্য" (৪২) "পানামা খাল ও অরণ্য", (৪৩) "ভোলা পথ", (৪৪) "ভূস্বর্গ সেচিলিস্", (৪৫) "মার্গুই-এর সেলুং জাতি", (৪৬) "সমুদ্রতলের জগৎ", (৪৭) "জলের তলায় নূতন জগৎ", (৪৮) "ওয়েষ্ট ইন্ডিজ্ দ্বীপপুঞ্জের আশ্চর্য বস্তু", (৪৯) "তিব্বতী দস্যুদের পবিত্র শিখর-কংকা", (৫০) "কেপ্রিদ্বীপের পাখীর আড্ডা", (৫১) "পশ্চিম অষ্ট্রেলিয়ার কয়েকটি আশ্চর্য্য বস্তু", (৫২) "ব্যাঙের চাষ", (৫৩) "কোমোডো দ্বীপের অতিকায় গিরগিটি", (৫৪) "বিশ্বের সর্বাপেক্ষা মূল্যবান পক্ষী", (৫৫) "লিবীয় মরুভূমি", (৫৬) "এঞ্জিনবিহীন এরোপ্লেন", (৫৭) "আমেরিকার কাঠবিড়ালীর আশ্চর্য ঘুম", (৫৮) "ফার্ণ", (৫৯) "ভূমধ্যসাগর হইতে পিকিং"। | বিচিত্র জগৎ সংকলনের অন্তর্গত প্রবন্ধগুলি বঙ্গশ্রী পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হত। সজনীকান্ত দাস লিখেছেন যে, বিভূতিভূষণ ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক প্রভৃতি বিদেশি পত্রিকা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই প্রবন্ধগুলি রচনা করেন। পরে প্রবন্ধগুলি পুস্তকাকারে প্রকাশ করে ডি. এম. লাইব্রেরি। দুষ্প্রাপ্য সেই বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৫৬ সালের আশ্বিন মাসে। | [৪৪][৪৫] |
বিপুলা এ পৃথিবী | সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ | (১) "উত্তর ক্যানাডার জলপথ", (২) "কিলিমান্জারো-আফ্রিকার সর্বোচ্চ পর্বত", (৩) "পশ্চিম অষ্ট্রেলিয়ার অনাবিষ্কৃত ভূভাগ", (৪) "‘যাচ্ছি-যাবো’র দেশ আফ্রিকা", (৫) "আরিজোনা মরুভূমির পর্বতগাত্রে প্রাচীন ছবি", (৬) "কলোরেডোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য", (৭) "নীল নদীবক্ষে ইজিপ্ট হইতে সুদান", (৮) "কাপ্তেন কুক, প্রশান্ত মহাসাগরের কলম্বাস্", (৯) "ফিজি দ্বীপের প্রাচীন রাজবংশ", (১০) "লা সিবা", (১১) "ইউরোপের ক্ষুদ্রতম রাজ্য এণ্ডোরা", (১২) "ইউগান্ডা", (১৩) "রাইডার হ্যাগার্ডের দেশে", (১৪) "কুইন মেরী", (১৫) "আণ্ড্রোথ", (১৬) "মধ্য-আফ্রিকার বন্যজন্তু", (১৭) "উদ্যান-রচনায় শিল্পীর হাত", (১৮) "দক্ষিণ আমেরিকার অজ্ঞাত পর্বত", (১৯) "উত্তর কানাডায় রেডিয়াম খনি আবিষ্কার", (২০) "হলদে-ডানা টুনা মাছ শিকার", (২১) "ইউকাডানের অরণ্যে প্রাচীন যুগের নগরের ধ্বংসাবশেষ", (২২) "ক্রিষ্টোফার রেন", (২৩) "কলোরাডো নদীপথে সাড়ে সাত শত মাইল", (২৪) "পদব্রজে ইংল্যান্ডের পল্লীপথে", (২৫) "মাইক্রোনেসিয়ার অজ্ঞাত অঞ্চলে", (২৬) "এসিয়ার নদীপথে", (২৭) "বাইবেল-প্রসিদ্ধ পেট্রা", (২৮) "অজ্ঞাত তুবা জাতির দেশে", (২৯) "ফরাসী ইন্দোচীনের পথে", (৩০) "নর্থ ক্যারোলিনার ধীবর দল", (৩১) "হোরেস: রোমের পল্লীপ্রকৃতির কবি", (৩২) "উড়ো-জাহাজে পৃথিবী ভ্রমণ", (৩৩) "সুইডেনের পল্লীপ্রান্তে", (৩৪) "ম্যাডিরা দ্বীপ", (৩৫) "আইল অফ ম্যান", (৩৬) "নাগাপর্বত ও সারামতী", (৩৭) "আগ্নেয়গিরির দেশ গোয়াতেমালা", (৩৮) "নৌকায় ইউরোপের নদীপথে", (৩৯) "ওকেফিনোকি বনাঞ্চল", (৪০) "মরুভূমির শহর টিউনিস ও প্রাচীন কার্থেজ", (৪১) "গ্যালোপাগোস দ্বীপপুঞ্জ ও তার অদ্ভুত জীবজন্তু"। | বিপুলা এ পৃথিবী সংকলনের অন্তর্গত প্রবন্ধগুলি বিচিত্র জগৎ গ্রন্থের প্রবন্ধগুলির ন্যায় বিদেশি পত্রপত্রিকা অবলম্বনে লিখিত। ১৩৩৬ থেকে ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের মধ্যবর্তী সময় বিচিত্রা, অলকা ও বঙ্গশ্রী পত্রিকায় এগুলি বিক্ষিপ্তভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় বিভূতিভূষণের মৃত্যুর অনেক পরে। | [৪৫] |
বন্ধ
Remove ads
দিনলিপি
আরও তথ্য শিরোনাম, প্রকাশকাল ...
শিরোনাম | প্রকাশকাল | প্রকাশক | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
স্মৃতির রেখা | জুলাই, ১৯৪১ | স্মৃতির রেখা বিভূতিভূষণের প্রথম প্রকাশিত দিনপঞ্জি। | [৪৬] | |
তৃণাঙ্কুর | মার্চ, ১৯৪৩ | তৃণাঙ্কুর বিভূতিভূষণের প্রকাশিত দ্বিতীয় দিনপঞ্জি। প্রথম পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় ১৩৪৯ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে। | [৪৭] | |
ঊর্মিমুখর | অগস্ট, ১৯৪৪ | মিত্রালয় | ঊর্মিমুখর বিভূতিভূষণের প্রকাশিত তৃতীয় দিনপঞ্জি। ১৯৩৫ সালের মে মাস থেকে ১৯৩৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত লিখিত দিনলিপির সংকলন। | [৪৮] |
উৎকর্ণ | এপ্রিল, ১৯৪৬ | মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড | উৎকর্ণ বিভূতিভূষণেরর প্রকাশিত চতুর্থ দিনপঞ্জি। রচনাকাল সম্ভবত ১৯৩৬ সালের ১১ অক্টোবর থেকে ১৯৪১ সালের ১৬ নভেম্বর। | [৪৯] |
হে অরণ্য কথা কও | জানুয়ারি, ১৯৪৮ | আরতি এজেন্সি | হে অরণ্য কথা কও বিভূতিভূষণের জীবদ্দশায় প্রকাশিত শেষ দিনপঞ্জি। রচনাকাল সম্ভবত সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৪২ থেকে ১৯৪৭ সালের শেষভাগে। | [৫০] |
বন্ধ
Remove ads
অনুবাদ সাহিত্য
আরও তথ্য শিরোনাম, মূল লেখক ...
শিরোনাম | মূল লেখক | প্রকাশকাল | প্রকাশক | অতিরিক্ত তথ্য | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
আইভ্যানহো | ওয়াল্টার স্কট | ১৯৩৮ | বিভূতিভূষণ মনে করতেন যে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দুর্গেশনন্দিনী উপন্যাসটি ওয়াল্টার স্কটের আইভ্যানহো উপন্যাসের ছায়া অবলম্বনে রচিত – এই ধারণা এক মিথ্যা অপবাদ। সেই কারণেই তিনি মূল উপন্যাসটি বাংলায় অনুবাদে অগ্রসর হন। তবে বইটি খুব বেশি প্রচায় পায়নি। কালক্রমে তা দুষ্প্রাপ্য হয়ে দাঁড়ায়। গবেষক ঊষাপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে এই গ্রন্থের একটি কপি পরে সংগৃহীত হয়ে বিভূতি রচনাবলী-র অন্তর্ভুক্ত হয়। | [৫১] | |
টমাস বাটার আত্মজীবনী | টমাস বাটা | মে, ১৯৪৩ | জেনারেল প্রিন্টার্স অ্যান্ড পাবলিশার্স | বাটা কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা টমাস বাটার আত্মজীবনীর ইংরেজি অনুবাদ অবলম্বনে কৃত বঙ্গানুবাদ। বইটির ভূমিকা লিখে দিয়েছিলেন প্রফুল্লচন্দ্র রায়। | [৫২] |
বন্ধ
Remove ads
তথ্যসূত্র
Wikiwand - on
Seamless Wikipedia browsing. On steroids.
Remove ads
Remove ads