শীর্ষ প্রশ্ন
সময়রেখা
চ্যাট
প্রসঙ্গ

রে ইলিংওয়ার্থ

ইংরেজ ক্রিকেটার উইকিপিডিয়া থেকে, বিনামূল্যে একটি বিশ্বকোষ

Remove ads

রেমন্ড (রে) ইলিংওয়ার্থ, সিবিই (ইংরেজি: Ray Illingworth; জন্ম: ৮ জুন, ১৯৩২ - 25 ডিসেম্বর, 2021) পশ্চিম ইয়র্কশায়ারের পাডসে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার ও ক্রিকেট প্রশাসক। ১৯৫৮ থেকে ১৯৭৩ মেয়াদকালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্যসহ দলীয় অধিনায়ক ছিলেন তিনি।

দ্রুত তথ্য ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ণ নাম ...

প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ইয়র্কশায়ারলিচেস্টারশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে ছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে অফ ব্রেক বোলিংয়ের অধিকারী ছিলেন রেমন্ড ইলিংওয়ার্থ নামে পরিচিত রে ইলিংওয়ার্থ

Remove ads

প্রারম্ভিক জীবন

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নবম খেলোয়াড় হিসেবে ২,০০০ উইকেট ও ২০,০০০ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি।[]:৩০২ এছাড়াও, এ কৃতিত্বে তিনি ২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী সর্বশেষ ক্রিকেটারের মর্যাদা পাচ্ছেন। ১৯ বছর বয়সে ১৯৫৫ সালে তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। ১৯৬৮ সালে ইয়র্কশায়ারের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ ঘটিয়ে লিচেস্টারশায়ারের সদস্য হন[]:২৫০[]:১৯৪–১৯৫ ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

২৪ জুলাই, ১৯৫৮ তারিখে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। কিন্তু ১৯৫৯-৬০ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজে সফরে তাকে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মোকাবেলা করতে হয়েছে। পাঁচ টেস্টে অংশ নিয়ে তিনি মাত্র ৫ উইকেট লাভ করেন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চার টেস্টেও তার একই অবস্থা ঘটে। ফলে তাকে দলের বাইরে অবস্থান করতে হয়। তবে ১৯৬৭ সালে ভারতের বিপক্ষে চমকপ্রদ সিরিজ উপহার দেন ও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।

ইংল্যান্ড দলকে ৩১ টেস্টে নেতৃত্ব দেন। তন্মধ্যে তার দল ১২ জয়, ৫ পরাজয় ও ১৪ টেস্ট ড্র করে। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত সর্বমোট পাঁচ মৌসুমে দলের অধিনায়কত্ব করলেও নিজ দেশেই তিনি সফলতা লাভ করেন। ১৯৬৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২-০, ১৯৭০ সালে বহিঃবিশ্ব একাদশকে ৩-১, ১৯৭০-৭১ মৌসুমের অ্যাশেজে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয়, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে পরাজয়ে নেতৃত্বে দেন। কিন্তু ১৯৭১ সালে আশ্চর্যজনকভাবে ভারতের বিপক্ষে তার দল পরাজিত হয়। কিন্তু দলকে পুণঃসংগঠিত করে ১৯৭২ সালের অ্যাশেজ সিরিজ ড্র করেন। এরপর ১৯৭৩ সালে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে পরাজয়বরণ করে তার দল।

Remove ads

সম্মাননা

১৯৬০ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটারের মর্যাদা পান তিনি।[] ১৯৭৩ সালে ক্রিকেটে সবিশেষ অবদান রাখায় তাকে সিবিই উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এছাড়াও তাকে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের সম্মানিত সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[] চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে ইয়র্কশায়ারের হল অব ফেমে স্থান পান।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ট্রেভর বেইলিফ্রেড টিটমাসের সাথে মাত্র তিনজন খেলোয়াড়ের একজনরূপে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২০,০০০ রান ও ২,০০০ উইকেট পেয়েছেন।[]

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

Loading related searches...

Wikiwand - on

Seamless Wikipedia browsing. On steroids.

Remove ads